ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) অভিষিক্ত : বিশ্ব শঙ্কিত!!!
লিখেছেন লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ২১ জানুয়ারি, ২০১৭, ০৭:৪২:৪৪ সন্ধ্যা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিষিক্ত হয়েছেন ২০ জানুয়ারি। শুরু হলো ট্রাম্প যুগের। শংকার মধ্যেও রাজনৈতিক বোদ্ধারা ট্রাম্পের শাসনে বিশ্বে কী পরিবর্তন আসে তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছেণ। প্রথমদিনেই “ওবামা কেয়ার” বাতিল করেছেন নির্বাহী আদেশে। ফলে উৎকন্ঠা আরো বেড়েছে, কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ লাখ অভিবাসীকে বের করে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন, মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে নিন্দিত হয়েছিলেন (বৃটেনে তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এ বক্তব্যে), ইরানের সাথে সম্পাদিত ওবামার চুক্তি বাতিল করে দেয়ার কথা বলেছিলেন এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে জেলে নেয়ার হুমকিসহ আরো অনেক বিতর্কিতবক্তব্য দিয়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন। যদিও অভিবাসী এবং মুসলিম বিরোধী বক্তব্য বাস্তবায়ন তার জন্যে অসম্ভব বৈকি! ভোটের রাজনীতিতে প্রভাবিত হয়ে এ ধরনের বালখিল্য আচরণ করেছিলেন হয়তোবা। রিপাবলিকানদের ইতিহাস বরাবরই নিষ্ঠুরতার, দুই যুদ্ধবাজ বুশ বিশ্বকে যে হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছিলেন, তা থেকে উত্তরণের কোন নির্দেশনা তার কাছ থেকে এখনও আসেনি। ফলে ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে সবদিকে। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিসহ কঠোর নিরাপত্তার চাদরে পুরো যুক্তরাষ্ট্রকে ডেকে ফেলা হয়েছে শপথ অনুষ্ঠানের জন্য। নিকট অতীতে এ ধরনের কোন বিক্ষোভ অন্য কোন প্রেসিডেন্টের জন্য হয়নি। তার শপথ নেয়ার সময়ও বিক্ষোভ চলছিল, শতশত লোককে গ্রেফতারও করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। থেমে নেই ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভ, নির্বাচনের পরও কয়েক সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ছিল পুরো যুক্তরাষ্ট্র।
শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশের ডোনাল্ড ট্রাস্প বিরোধী বিক্ষোভ চলছে। ফিলিফাইন, ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর, লন্ডন, এডিনবার্গ, ম্যানচেষ্টার সিটিসহ বিক্ষোভ হয়েছে। আরো বিক্ষোভের প্রস্তুতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নেয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। শপথ নেয়অর পরপরই ক্যাপিটল হিলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে উপস্থিত লক্ষ লক্ষ ভক্ত দেশবাসীর উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত একটি ভাষণ দিয়েছেন নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অত্যন্ত প্রাণবন্ত, সাবলীল ও হাস্যোজ্বল সেই ভাষণে জনগণের উদ্দেশ্যে তার স্বপ্ন ও পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন। ট্রাম্প উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, “এটি আপনাদের দিন, এটি আপনাদের উদযাপন। আজ একটি ঐতিহাসিক দিন। আমেরিকা আজ থেকে আবার বিজয়ী হতে শুরু করবে। সকল বিভেদ ভুলে সামনে চলুন, ঐক্য গড়ে তুলুন, আমরা এক আত্মা ও এক দেশ। আমরা জনগনের কাছেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দিচ্ছি।” ট্রাম্প জনতার উদ্দেশ্যে আরো বলেন, “আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে কেউ আমেরিকাকে থামাতে পারবে না। আমরাই বিশ্বের গতিপথ ঠিক করবো'”। বক্তৃতার শেষে ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারণার শ্লোগানকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, “আমরা আমেরিকাকে আবার মহান করে তুলবো'। আর পুরো বক্তৃতা জুড়ে বেশ কয়েকবার উচ্চারণ করেছেন, তার নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল, আমেরিকা ফার্স্ট'- বা সবার আগে আমেরিকা।
অস্থিতিশীল তামাম বিশ্ব! জ্বলছে অশান্তির দাবানল। সোভিয়েত রাশিয়ার পতনের পর সমগ্র বিশ্বের একচ্ছত্র মালিক বনে যায় দাম্ভিক একক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় জায়নিষ্টরা লেলিয়ে দেয় পুরো মুসলিম বিশ্বে। পাগলা কুকুরে ন্যায় আচরণ শুরু করে ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়াসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে মুসলিম বিশ্বকে গ্রাস করতে উদ্যত। একের পর এক ইসলামী জঙ্গির তৈরি করে মদদ দেয়া অভিযোগ আছে। ‘আইএস’ নামক দানব তৈরি করেছে বলে অভিযোগ আছে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকানরা পরস্পর পরস্পরকে দায়ী করেছে ‘আইএস’ তৈরি করার জন্য। সিরিয়া, তুরস্ক, ইরাকসহ কয়েক দেশে বিষফোঁড়ার ন্যায় ঝেঁকে বসেছে ‘আইএস’ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। একের পর এক নতুন নতুন সঙ্কট দানা বাঁধছে বিশ্বে, ট্রাম্পের উপর অনেকটাই নির্ভর করছে বিশ্বে স্থিতিশীলতা। শান্তির আশায় উন্মুখ বিশ্বাসী। ট্রাম্পের ক্ষমতায় আসা নাটকীয়ই বলা যায়। তিনি ক্ষমতায় আসবেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন এমন প্রত্যাশা খুব কম লোকই করেছিলেন। যা-ই হোক না কেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এটাই বাস্তবতা। তিনি বিশ্বের এক নম্বর ক্ষমতাধর ব্যক্তি, এই আসমানের নিচে, জমিনের উপরে আর কেউ তার প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। এটম বোমার নিক্ষেপের সমস্ত কলা-কৌশল তাকে রপ্ত করানো হয়েছে ইতিমধ্যে। ফলে তার উগ্রতা, দাম্ভিকতা এবং ক্ষমতাউন্মত্ততা কতটুকু বজায় থাকে তা বলা মুশকিল! তার উদ্বোধনী ভাষণে তিনি বজ্রকন্ঠে উচ্চারণ করেছিলেন, “আমেরিকা আজ থেকে আবার বিজয়ী হতে শুরু করবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে কেউ আমেরিকাকে থামাতে পারবে না। আমরাই বিশ্বের গতিপথ ঠিক করবো'”। এর মধ্যে দাম্ভিকতা ও যুদ্ধের গন্ধ পাওয়া যায়।
বহুল বিতর্কিত ডোনাল্ড ট্রাম্পই এখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। সকল জল্পনা-কল্পনা অবসান ঘটিয়ে রাজনৈতিক প্রতিদ¦ন্দ্বী হিলারী ক্লিন্টনকে অপ্রত্যাশিতভাবে হারিয়ে যিনি ক্ষমতায় আরোহন করেছেন, তার কাছে বিশ্ববাসীর “শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পৃথিবী’’ ছাড়া আর কোন প্রত্যাশা নেই। বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে পোশাক শিল্পে যেসব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা তুলে নেয়ার প্রত্যাশা করতে পারি। বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদারিত্বের ব্যাপক ভুমিকা চাই। বিশ্বের দেশে দেশে হস্তক্ষেপ বন্ধ, জাতিসংঘকে কার্যকর করা, স্বাধীনতা-সাবভৌমত্ব বিরোধী পদক্ষেপ, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন, কাশ্মীর সমস্যা, রোহিঙ্গা সমস্যা, ইউক্রেন ক্রিমিয়া সমস্যা নিরসন এবং ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ইত্যাদি। আশাকরি তিনি পজিটিভ যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দেশে দেশে, জনমনে নেতিবাচক সকল ধারণার অবসান চাই। তার নেতৃত্ব বিশ্বকে কতটা স্বস্তি ও শান্তি এনে দিতে পারেন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে কতটা নিরাপদ করে তুলতে পারেন তা দেখার জন্য আরো চার বৎসর অপেক্ষা করতে হবে। যেহেতু সমগ্র বিশ্বের ‘ট্রাম্প কার্ড’ এখন তার হাতে!
-------
বিষয়: আন্তর্জাতিক
১৩২০ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমেরিকা গ্রেট এগেন। একমত
ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকানরা পরস্পর পরস্পরকে দায়ী করেছে ‘আইএস’ তৈরি করার জন্য।
ডোনাল্ড ট্রাম্প লিসেনিং কোরান।
অন্য হাদিসে ব্যাপারটা আরো স্পষ্ট। মুসলিম-খ্রিস্টান জোট সেনাবাহিনী ৩য় শক্তিকে পরাস্ত করার পর খ্রিস্টানদের অহংকারপূর্ণ আচরণ ও ছোট সংঘাত থেকে মুসলিম খ্রিস্টান সেনাবাহিনীর মাঝেই বিরাট এক যুদ্ধ শুরু হবে আশ শামের আমাক/দাবেজ নগরীতে। এর ক্ষয়ক্ষতি হবে ব্যাপক। এমনকি আকাশে পাখি যখন তাদের অতিক্রম করবে তা ভূমিতে পরে মারা যাবে। মুসলিম বাহিনীর দুই তৃতীয়াংশ সৈন্য মারা যাবার পর সামান্য কিছু সৈন্যই খ্রিস্টান বাহিনীর উপর বিজয়লাভ করবে কিন্তু সেই বিজয়ে কোন আনন্দ থাকবেনা কারণ তারা অধিকাংশ মুসলিমকেই মৃত পাবে। ঠিক এমন মুহূর্তেই তাদের কাছে সংবাদ আসবে কনস্টানটিনোপল মুসলিমদের হাতছাড়া হয়ে গেছে দখল হয়ে গেছে। মুসলিমরা পুনরায় তা পুনরুদ্ধারে আগ্রসর হবে এবং কনস্টানটিনোপলকে দুর্গবেষ্ঠিত পাবে। তারা যুদ্ধ করবেন না বরং লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার এই ধ্বনি উচ্চারণের দ্বারা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত হবেন এবং ভূমিকম্পের দ্বারা আল্লাহ দখলদারীদের পরাস্ত করবেন। যখন তা মুসলিমগণের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসবে তখনই তারা জানতে পারবেন দাজ্জাল বেরিয়ে এসেছে এবং এটির সত্যতার ব্যাপারে তারা নিশ্চিত হবেন।
যাইহোক, গ্লোবাল ভিলেজ, একক বিশ্ব ব্যাবস্হা, একক ব্যাংক ব্যবস্হা, টেকনোলজির অভূতপূর্ণ উন্নয়ন, ১২০০০ স্যাটেলাইট ক্যামেরা দ্বারা পৃথিবী পর্যবেক্ষণ, ইজরাঈল পুনপ্রতিষ্ঠা, মদিনার গুরুত্বহীনতা, এলিয়েন গ্রুপ, ইলিমুনাতিদের হাতে রাষ্ঠ্রক্ষমতা,ব্যাংক, অর্থব্যবস্হা,অর্থনীতি ও ব্যবসা ও মিডিয়ার একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ, সুমিষ্ট পানির উৎস নষ্ট, বাতাস দুষণ, পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তন, গ্লোবাল স্কেলে মানুষের মাঝে ব্যাপকভাবে ক্যানসার, এইডস এর মত রোগের মহামারি। কাশ্মির, আফগান, মায়ানমার, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেনে সংঘাত। ইজরাঈল-মার্কিন ইউরোপীয় জোট অন্যদিকে রাশিয়া-চায়না-ইরানীয় জোট এসব নিছক কোন আকস্মিক ঘটনা না। প্রত্যেকটির ব্যাপারে হাদিসে বিস্তারিত ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ রয়েছে কারণ আল্লাহর রাসূল ওহীপ্রাপ্ত ব্যক্তি তিনি এসবের ব্যাপারে বলে গিয়েছেন। কিন্তু আমরা মুসলিমরা বড় ধরণের প্রতারণার শিকার। আমরা মিডিয়ার টকশো, তাদের কথাবার্তার উপর নির্ভরশীল। তাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেই সব কিছুকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা চালাচ্ছি। দাজ্জাল, ইয়াজুজ মাজুজ, মদিনার দুরাবস্হা, ইজরাঈল প্রতিষ্ঠা, মালহামা, মুসলিম-খ্রিস্টান জোট, অর্থনীতীতে সুদের প্রত্যাবর্তন ইত্যাদি সমস্ত ভবিষ্যৎবাণীকে পাশ কাটিয়ে আমরা ইউরো জায়িনিস্ট, ইলিমুনাতি গোষ্ঠির দেয়া যাবতীয় ধ্যান ধারণার সাথে ইসলামের সামঞ্জস্য রক্ষার চেষ্টা করছি। ইসলাম দিয়ে তাদের কাজকর্মকে হালাল বানানো যায় কিনা? সেই চেষ্টা করছি।
বিষয়টা মোটেও এমন না যে, ট্রাম্পরা ইসলামের মহানুভবতা বোঝেনা তাই না বুঝে বিরোধীতা করছে। ব্যাপার হল এটাই- ইলিমুনাতি গ্রুপ, রুথচাইল্ড গোষ্টী, ইউরোপীয় জানোনিস্ট গোষ্ঠী আল্লাহকে সরিয়ে সম্পূর্ণরূপে নিজেদের প্রতিস্হাপন চায়। কিন্তু সমস্যা একটা জায়গাতেই- তারা মানুষ তারা মরণশীল তাই তাদের দরকার সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার এজন্যই তারা ইলিমুনাতির মাধ্যমে ইবলিস ও জীনদের সাহায্য প্রার্থনা করে এবং দাজ্জালই হল তাদের চুড়ান্ত ভরসা যে কিনা এর বাস্তবায়নে সক্ষম হতে পারে। মডার্ণ টেকনোলজি এমনি এমনি গড়ে তোলা হয়নি দাজ্জালের হাতিয়ার হিসেবেই তা গড়ে তোলা হয়েছে। সম্ভবত একটা হাদিস পরেছেন যে, ইয়াজুজ মাজুজ আসমানের অধিবাসীদের হত্যার জন্য আকাশে তীর ছুড়বে। এই তীর যে মিসাইল যা মুহূর্তে হাজার হাজার কিঃমিঃ পথ অতিক্রম করতে সক্ষম তা বুঝতে আজ আর অসুবিধা হবার কথা না। কারণ যারা কিনা পুরো মানব সম্প্রদায়কে পরাস্ত করবে তারা নিশ্চয়ই এত বোকা হবেনা যে, হাতে বানানো তীর মারলে তা যে মাত্র কয়েক কিঃমিঃ পথ অতিক্রম করতে পারে এই বুদ্ধি অবশ্যই তাদের আছে। কাজেই এমন তীর আসমানে ছুড়বে আসমানের অধিবাসীদের হত্যার জন্য- এটা শুনতে বোকা বোকা লাগে। ইদানিং মাইক্রোচিপ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে যা মানুষের শরীরে স্হাপন করা হবে। তাদের যুক্তি হল: এই চিপ মানুষের শরীরে কি কি রোগ আছে তা বলতে সক্ষম, তাকে প্রয়োজনীয় উপদেশ দিতে পারবে। কিন্তু বাস্তবতা কি এমন না যে, এটি দিয়ে মূলত মানুষের মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করা হবে এবং দরকার পরলে একটা সুইচ চেপেই তাকে মেরে ফেলা যাবে?
মন্তব্য করতে লগইন করুন