জুমাবারের তাৎপর্য

লিখেছেন লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ২৬ মে, ২০১৬, ০৭:৫৪:০৭ সন্ধ্যা



জুমাবারের উৎপত্তি সম্পর্কিত কথা :

ইংরেজীতে যাকে বলে ‘Friday’ বাংলায় আমরা ‘শুক্রবার’ বলে জানি আরবীতে জুম্মা বা জুমাবার হিসাবে মানি। জুমাবারের উৎপত্তি সম্পর্কে তাফসীরে মা’রেফুল কোরআনে মুফতি মুহাম্মদ শফী (র) ব্যাখ্যা দিয়েছেন নিম্নরূপেঃ “এ দিনটি মুসলমানদের সমাবেশের দিন। এইদিনকে ‘ইয়াওমুল জুমুআ’হ (Yaum al Jumuah) বলা হয়।.... আল্লাহতায়ালা প্রতি সপ্তাহে মানবজাতির সমাবেশ ও ঈদের জন্যে এইদিন রেখেছেন। কিন্তু পূর্ববর্তী উম্মতরা তা পালন করতে ব্যর্থ হয়। ইয়াহুদীরা ‘ইয়াওমুস সাব্ত’ তথা শনিবারকে নিজেদের সমাবেশের দিন নির্ধারিত করে নেয় এবং খৃষ্টানরা রবিবারকে। আল্লাহতা’আলা এই উম্মতকেই (অর্থাৎ মুসলমানদেরকে) তওফীক দিয়েছেন যে, তারা শুক্রবারকে মনোনীত করেছে (তাফসীরে ইবনে কাসীর)। মুর্খতা যুগে শুক্রবারকে ‘ইয়াওমে আরুবা’ বলা হত। আরবে ক্বাব ইবনে লুয়াই সর্বপ্রথম এর নাম ‘‘ইয়াওমুল জুমুআ’হ্ রাখেন। এইদিনে কুরাইশদের সমাবেশ হত এবং ক্বাব ইবনে লুয়াই ভাষণ দিতেন। এটা রাসূলুল্লাহ (সা) এর আবির্ভাবের পাঁচশত ষাট বছর আগের ঘটনা।

ক্বাব ইবনে লুয়াই রাসূলুল্লাহ (সা) এর পূর্ব পুরুষদের অন্যতম। আল্লাহতা’আলা মুর্খতা যুগেও তাঁকে প্রতিমা পূজা থেকে রক্ষা করেন এবং একত্ববাদে বিশ্বাস রাখার তওফীক দান করেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা) এর আবির্ভাবের সুসংবাদও মানুষকে শুনিয়েছিলেন। কোরাইশ গোত্র তাঁকে একজন মহান ব্যক্তি হিসাবে সম্মান করত। ফলে রাসূলুল্লাহ (সা)এর নুবুওয়াত লাভের পাঁচশত ষাট বছর পূর্বে যেদিন তাঁর মৃত্যু হয়, সেদিন থেকেই কুরাইশরা তাদের বছর গণনা শুরু করে। শুরুতে কা’বাগৃহের ভিত্তি স্থাপন থেকে আরবদের বছর গণনা আরম্ভ করা হত। ক্বাব ইবনে লুয়াই-এর মৃত্যুর পর তাঁর মৃত্যুদিবস থেকেই বছর গণনা প্রচলিত হয়ে যায়। এরপর রাসূলুল্লাহ (সা)-এর জন্মের বছর যখন হস্তিবাহিনীর ঘটনা সংঘটিত হয়, তখন এদিন থেকেই তারিখ গণনা আরম্ভ হয়। সার কথা এই যে, ইসলাম পূর্বকালেও ক্বাব ইবনে লুয়াই-এর আমলে শুক্রবার দিনকে গুরুত্ব দান করা হত। তিনিই এইদিনের নাম জুমুআ’হ রেখেছিলেন।

আল্ কোরআনে সুরা জুমু’আ :

সূরা জুমুআ’হ মহাগ্রন্থ আল্ কোরআনের ২৮ পারার অর্ন্তগত ৬২ নম্বর সূরা।

৯-১১ আয়াতের সরল বাংলা অনুবাদ এই :

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِي لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ

মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ।

فَإِذَا قُضِيَتِ الصَّلَاةُ فَانتَشِرُوا فِي الْأَرْضِ وَابْتَغُوا مِن فَضْلِ اللَّهِ وَاذْكُرُوا اللَّهَ كَثِيرًا لَّعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ

অতঃপর নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।

وَإِذَا رَأَوْا تِجَارَةً أَوْ لَهْوًا انفَضُّوا إِلَيْهَا وَتَرَكُوكَ قَائِمًا قُلْ مَا عِندَ اللَّهِ خَيْرٌ مِّنَ اللَّهْوِ وَمِنَ التِّجَارَةِ وَاللَّهُ خَيْرُ الرَّازِقِينَ

তারা যখন কোন ব্যবসায়ের সুযোগ অথবা ক্রীড়াকৌতুক দেখে তখন আপনাকে দাঁড়ানো অবস্থায় রেখে তারা সেদিকে ছুটে যায়। বলুনঃ আল্লাহর কাছে যা আছে, তা ক্রীড়াকৌতুক ও ব্যবসায় অপেক্ষা উৎকৃষ্ট। আল্লাহ সর্বোত্তম রিযিকদাতা।

জুমাবারের বৈশিষ্ট্য :

বিশ্বনবী (সা) এর হাদীস থেকে জানা যায়, আল্লাহ্ পাকের নিকট সপ্তাহের অন্যান্য দিনের চেয়ে জুমাবার অধিক মর্যাদা ও গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এই দিবসেঃ

১) আল্লাহ দুনিয়ার বুকে প্রথম নবী, মানবজাতির আদি পিতা হযরত আদম (আ)কে এ দিনে সৃষ্টি করেন।

২) এ দিনে আল্লাহ্ হযরত আদম (আ) কে দুনিয়াতে প্রেরণ করেন।

৩) এ দিনে হযরত আদম (আ) ইন্তেকাল করেন।

৪) যিকরুল্লাহ্, ইবাদত ও সালাতের জন্য মুসলমানদের বিশাল সমাবেশ ঘটে; শৃঙ্খলা, সংহতি ও উম্মাহর ঐক্যেরও বহিঃপ্রকাশ ঘটে।

৫) এ দিনে এমন এক সময় বা মুহুর্ত আছে যখন বান্দা আল্লাহ্র কাছে যে হালাল ও পাক জিনিস চায়, তা তিনি অবশ্যই দান করেন।

৬) এ দিনেই কিয়ামত সংঘটিত হবে। আল্লাহর নৈকট্য লাভকারী ফিরিশতাগণ, আসমান, জমিন, বায়ু, পাহাড়-পর্বত, সমুদ্র, নদী এমন কিছু নাই যা জুমুআ’র দিনের জন্য ভীত ও কম্পিত হয় না। (ইবনে মাযা, আবু দাউদ ও তিরমিযী) মহানবী (সা) এক জুমুআ’র দিনে খুতবা প্রদানকালে জুমাবারকে ঈদের দিন বলেও আখ্যায়িত করেন। আলেম-ওলামাদের মতে, বছরের দিবস সমুহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিবস হচ্ছে আরাফাতের দিবস ও সপ্তাহের দিবস সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিবস জুমুআ’র দিবস। জুমুআ’র রাতও তেমনি।

সালাতুল জুমুআ’র অনন্য বৈশিষ্ট্য :

সালাতুল জুমুআ’ কোরআন-হাদীসের দ্বারা ফরয আইন বলে প্রমাণিত। এই সালাতের অনন্য বৈশিষ্ট্য এই যে :

১। এ সালাত কেবলমাত্র ইয়াওমুল জুমুআ’তেই আদায় করতে হয়।

২। অপর যে কোন সালাত জামায়াত ব্যতীত আদায় করা যায়। কিন্তু জুমুআ’র সালাত মসজিদে এবং গণসম্মিলন এর স্থলেই হতে হবে। এই সালাত জামায়াত ছাড়া আদায় করা যাবে না।

৩। এ সালাত ইয়াওমুল জুমুআ’র দিনে যোহরের সালাতের পরিবর্তে আদায় করতে হয়।

৪। এ সালাত ওয়াক্ত মোতাবেক আদায় করতে হয়। এর কাযা নাই।

৫। দু’ঈদের ওয়াজিব সালাত ছাড়া কেবল জুমুআ’র সালাতেই ইমামের খুতবা বাধ্যতামুলক এবং তা সালাতের অংশ।



জুমু’আর সালাত, জুমাবারের ফজীলত ও হাদীসে রাসূল :

জুমু’আর সালাত ও জুমাবারের ফজীলত সম্পর্কে রাসূল (সা) এর অনেক হাদীস রয়েছে। নিম্নে কিছু তুলে ধরা হল :

১। নবী করিম (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমুআ’র রাতে সূরা দুখান তিলাওয়াত করবে তার জন্যে ৭০ হাজার ফেরেশতা সকাল পর্যন্ত ইস্তিগফার করতে থাকবে। (তিরমিযী) হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সা) এরশাদ করেছেন, জুমুআ’র রাতে যে ব্যক্তি সূরা দুখান পাঠ করবে, তার (ছগীরা) গুনাহ্ মাফ করে দেয়া হবে। হযরত আবু উমামা (রা) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমুআ’র রাতে বা দিনে সুরা দুখান পাঠ করবে, আল্লাহ্ এটির বিনিময়ে তার জন্যে জান্নাতে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন। (তাবরানী)

২। রাসূলে করিম (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমুআ’র দিন সূরা কাহফ্ পড়বে, তার জন্যে দু’জুমুআ’র মধ্যবর্তী সময়ে চেহারায় এক নুর চমকাবে এবং এ সময়ে যে গুনাহ হবে তা মাফ করে দেয়া হবে। (নাসায়ী, বায়হাকী)

৩। রাসূল (সা) বলেছেন, যে মুসলমান জুমুআ’র দিনে বা রাতে মারা যায়, আল্লাহ্তায়ালা অবশ্যই তাকে কবরের আজাব থেকে মুক্ত রাখবেন। (তিরমিযী)

৪। হুজুর আকরাম (সা) এরশাদ করেছেন, পাঁচটি নেক আমল এমন-যে ব্যক্তি একদিনে সেসব পালন করবে আল্লাহ্পাক তাকে জান্নাত বাসী করবেন। এক. রোগীর সেবা-শুশ্রুষা করা, দুই. জানাযায় শরীক হওয়া, তিন. সাওম পালন করা, চার. জুমুআ’র সালাত আদায় করা, পাঁচ. গোলাম আযাদ করা । (ইবনে হিব্বান)

৫। যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও আখিরাতে ঈমান রাখে, তার জন্যে জুমুআ’র সালাত ফরজ। যে ব্যক্তি নিজের জন্যে বা ব্যবসা বাণিজ্যের জন্যে সেটি তরক করে, তার প্রতি আল্লাহ্ বিমুখ হন। (মিশকাত)

৬। হযরত আবু হোরায়রা ও ইবনে উমর (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে, তারা রাসূলুল্লাহ্ (সা) কে মিম্বরে দাঁড়িয়ে একথা বলতে শুনেছেন; মানুষ যেন জুমুআ’ বর্জন থেকে বিরত থাকে। অন্যথায় আল্লাহ্তায়ালা তাদের অন্তরে মোহর লাগিয়ে দেবেন। অতঃপর তারা গাফিলদের অর্ন্তভুক্ত হয়ে যাবে। (মুসলিম, ইবনে মাযা)

৭। হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি একাধারে তিনটি জুমুআ’হ ছেড়ে দিল, সে ইসলামকে তার পশ্চাতে নিক্ষেপ করলো। (আবু ইয়ালা)

৮। যে ব্যক্তি জুমুআ’র দিন খুতবার সময় কাতার ডিঙ্গিয়ে অগ্রসর হয়, সে ব্যক্তি জাহান্নামের মধ্যে আপন নাড়িভুঁড়ি টানতে থাকবে। (আহমাদ, তাবরানী)

৯। রাসূলুল্লাহ্ (সা) এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি জুমুআ’র দিনে ভাল করে গোসল করল ও গোসল করালো, সকাল সকাল পায়ে হেঁটে মসজিদে গেল, ইমামের কাছে বসল, খুতবা শুনল, কোন নিরর্থক কথা বললো না, তার প্রত্যেক কদমের পরিবর্তে এক বছরের সওয়াব লিখা হবে- সালাতের এবং সাওমের। (তিরমিযী, আবু দাউদ)

১০। জুমুআ’র দিন ও এর সালাতের গুরূত্ব তুলে ধরতে গিয়ে রাসূলুল্লাহ্ (সা) আরো বলেন, দুনিয়াতে আমাদের আগমন সকলের শেষে হলেও, কিয়ামতের দিন আমরা সকলের আগে মাগফিরাত পাব। ইহুদী-নাসারাদেরকে আমাদের পূর্বে কিতাব ও হিদায়াত দেওয়া হয়েছিল এবং আমাদেরকে পরে। তাদের সকলের উপরই জুমুআ’র সম্মান ফরয করা হয়েছিলো। কিন্তু তারা এতে মতভেদ করল এবং আমাদেরকে এর উপর অটল থাকার তওফীক দেন। সুতরাং দিনের দিক থেকে অন্যান্য জাতি আমাদের পিছনে। ইহুদীরা একদিন পর, নাসারারা দু’দিন পর। (বুখারী ও মুসলিম)

দেশের ব্যবসায়ীবৃন্দ মাঝে মাঝে কোরাস তুলে শুক্রবার বাদ দিয়ে রবিবারকে ছুটির দিন করার জন্য। আবার কোন কোন ব্যবসায় সংগঠন এবর বিরোধিতা করত। অবশ্য এই দাবী এখন তেমন দেখা যাচ্ছে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গবেষক ড. হাসানুজ্জামান চৌধুরী বলেন, “বাংলাদেশের বা যে কোন মুসলমান জনতার দেশে, সংখ্যাগরিষ্ঠ তৌহিদী জনতার নিয়ন্ত্রণাধীন রাষ্ট্রে শনিবার বা রবিবারের সাপ্তাহিক ছুটি গ্রহণ করা মানে নির্জলা ইসলাম বিরোধিতা, কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধিতা ও রাসূল (সা)এর বিরোধিতা। কুফরী-শিরকী শক্তি, মুশরিকী মোনাফিকী শক্তি তথা ইসলাম বিরোধী শক্তিই শনিবার, শনিবার-রবিবার বা কেবল রবিবারের পক্ষ নিতে পারে।” সুতরাং আমরা যদি নিজেদের একজন ভাল মুসলমান হিসাবে দাবী করি, তবে জুমাবারকে হালকা ভাবে নেয়ার কোন অবকাশ নেই।

তথ্যের উৎস :

১। তাফসীরে মা’রেফুল কোরআন- মুফতি মুহাম্মদ শফী (র) অনুবাদ-মাওলানা মুহিউদ্দিন খান

২। তাফসীরে আশরাফী-মাওলানা আশরাফ আলী খান থানবী (র)

৩। সাপ্তাহিক ছুটি ও ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি : একটি অন্তর্গূঢ় গবেষণা-ড.হাসানুজ্জামান চৌধুরী



=====

বিষয়: সাহিত্য

১৯২৯ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

370185
২৬ মে ২০১৬ রাত ০৮:০৭
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

পড়লাম, দোয়া করি, জাযাকাল্লাহ..
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:০৯
307310
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম সালাম। আল্লাহ আপনাকে সর্বাবস্থায় ভাল রাখুন। আমিন।ধন্যবাদ..
370190
২৬ মে ২০১৬ রাত ০৮:২১
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, মূল্যবান বিষয় শেয়ার করলে। অনেক অনেক শুকরিয়া। জাযাকাল্লাহ খাইর।
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:১০
307311
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম সালাম। আল্লাহ আপনাকে সর্বাবস্থায় ভাল রাখুন। আমিন।ধন্যবাদ..
370202
২৬ মে ২০১৬ রাত ০৯:২২
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর বয়ানের জন্য। আসলে এসব আলোচনা তো বহুত শুনি কিন্তু আমলই তো করতে পারি না।
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:১০
307312
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ঠিক বলেছেন জনাব। দোয়া চাই..ভাল থাকবেন আপনিও..
370208
২৬ মে ২০১৬ রাত ০৯:৪৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর শিক্ষনিয় পোষ্টটির জন্য।
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:১১
307313
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকে সর্বাবস্থায় ভাল রাখুন। আমিন।ধন্যবাদ আপনাকেও..
370220
২৬ মে ২০১৬ রাত ১০:৪৩
শেখের পোলা লিখেছেন : জুমার ফজিলত শিখলাম। ধন্যবাদ।
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:১২
307314
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ফজীলত তো আগেও জানতেন-রিপিট হলো আর কি? ধন্যবাদ আপনাকেও
370221
২৬ মে ২০১৬ রাত ১০:৫০
কুয়েত থেকে লিখেছেন : লেখাটি খুবই ভালো লাগলো সংখ্যাগরিষ্ঠ তৌহিদী জনতার নিয়ন্ত্রণাধীন রাষ্ট্রে শনিবার বা রবিবারের সাপ্তাহিক ছুটি গ্রহণ করা মানেই ইসলামের প্রকাশ্য বিরোধিতা করা ধন্যবাদ আপনাকে
২৮ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:১৩
307315
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : আগে শুক্রবার ছুটি নিয়ে ব্যবসায়ীরা আপত্তি তুলতো। এখন না করার কারণ রহস্যাবৃত!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File