নূরাণী ইসলামের রক্তপাত এবং সহি মডারেট মস্লিমনামা।

লিখেছেন লিখেছেন নীলাঞ্জনা ০১ জুন, ২০১৫, ০২:৫১:২৫ রাত



মুমিন মুসলিম আল্লার বান্দারা বিশ্বব্যাপি যে হত্যা, ধর্ষন, নূর নবীর যৌনদাসী বানিজ্য, বোমাবাজী, সন্ত্রাস........... শুরু করেছেন তার প্রক্ষিতে মডারেট মুমিন'দের শুধু একটি অজুহাত- উহা সহি ইসলাম নহে!!

মোহাম্মদের মৃত্যুর ২শ বছর পর হাদিস সংরক্ষণ শুরু হয়েছিল বলে যে মডারেটরা হাদিসই বিশ্বাস করেনা বলে এতদিন শুনে এসেছি, সেই তাদের কাছে ইসলামকে শান্তির ধর্ম প্রমাণ করার জন্য অতি মূল্যবান হাদিসগুলো দেখুনঃ-

১.সাবধান, যদি কোনো মুসলিম কোনো অমুসলিম নাগরিকের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে তার অধিকার খর্ব করে, কষ্ট দেয় এবং তার কোনো বস্তু জোরপূর্বক নিয়ে যায়, তাহলে কিয়ামতের দিন আমি তার পক্ষে আল্লাহর দরবারে অভিযোগ উত্থাপন করব। -আবূ দাঊদ : ৩০৫২

২.যে মুসলিম কর্তৃক নিরাপত্তা প্রাপ্ত কোনো অমুসলিমকে হত্যা করবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ তার ঘ্রাণ পাওয়া যায় চল্লিশ বছরের পথের দূরত্ব থেকে। -বুখারী : ৩১৬৬


আর কোরাণের আয়াত পেয়েছি সেই দুটাই, যা সব মুসলমানদেরই ছোটবেলা থেকেই মুখস্থ,-

“ধর্মের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নেই” -সূরা আল বাকারা, আয়াত ২৫৬।

“তোমার ধর্ম তোমার কাছে আর আমারটা আমার”,- সূরা কাফিরুন, আয়াত ৬।


প্রশ্ন হচ্ছে, কোরাণের এই দুইটা আয়াত আর হাদিসগুলো যদি সত্যি হয়, তাহলে নীচের আয়াতগুলো মিথ্যা হবে না কেন?

-আর তাদেরকে হত্যাকর যেখানে পাও সেখানেই এবং তাদেরকে বের করে দাও সেখান থেকে যেখান থেকে তারা বের করেছে তোমাদেরকে।বস্তুত: ফেতনা ফ্যাসাদ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করা হত্যার চেয়েও কঠিন অপরাধ। আর তাদের সাথে লড়াই করো না মসজিদুল হারামের নিকটে যতক্ষণ না তারা তোমাদের সাথে সেখানে লড়াই করে। অবশ্য যদি তারা নিজেরাই তোমাদের সাথে লড়াই করে। তাহলে তাদেরকে হত্যা কর। এই হল কাফেরদের শাস্তি। ২-১৯১

-আর তারা যদি বিরত থাকে, তাহলে আল্লাহ্ অত্যন্ত দয়ালু। ২-১৯২

-আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহ্র দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অত:পর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা)- ২-১৯৩

-তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়। পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর।বস্তুত: আল্লাহ্ই জানেন, তোমরা জান না।- ২-২১৬

-আল্লাহ্র পথে লড়াই কর এবং জেনে রাখ, নি:সন্দেহে আল্লাহ্ সবকিছু জানেন, সবকিছু শুনেন।- ২-২৪৪

-অতএব যারা কাফের হয়েছে, তাদেরকে আমি কঠিন শাস্তি দেবো দুনিয়াতে এবং আখেরাতে-তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।- ৩-৫৬

-খুব শীঘ্রই আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করবো। কারণ, ওরা আল্লাহ্র সাথে অংশীদার সাব্যস্ত করে যে সম্পর্কে কোন সনদ অবতীর্ণ করা হয়নি। আর ওদের ঠিকানা হলো দোযখের আগুন। বস্তুত: জালেমদের ঠিকানা অত্যন্ত নিকৃষ্ট।-৩-১৫১

-কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জেহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুত: যারা আল্লাহ্র রাহে লড়াই করে এবং অত:পর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুর্ণ্য দান করব।- ৪-৭৪

-তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহ্র পথে হিজরত করে চলে আসে। অত:পর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।- ৪-৮৯

-গৃহে উপবিষ্ট মুসলমান-যাদের কোন সঙ্গত ওযর নেই এবং ঐ মুসলমান যারা জান ও মাল দ্বারা আল্লাহ্র পথে জেহাদ করে,-সমান নয়। যারা জান ও মাল দ্বারা জেহাদ করে, আল্লাহ্ তাদের পদমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন গৃহে উপবিষ্টদের তুলনায় এবং প্রত্যেকের সাথেই আল্লাহ্ কল্যাণের ওয়াদা করেছেন। আল্লাহ্ মুজাহেদীনকে উপবিষ্টদের উপর মহান প্রতিদানে শ্রেষ্ঠ করেছেন- ৪-৯৫

-যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।- ৫-৩৩

-যখন নির্দেশ দান করেন ফেরেশতাদিগকে তোমাদের পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে রয়েছি তোমাদের, সুতরাং তোমরা মুসলমানদের চিত্তসমূহকে ধীরস্খির করে রাখ। আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট জোড়ায় জোড়ায়।-৮-১২

-হে ঈমানদারগণ, তোমরা যখন কাফেরদের সাথে মুখোমুখী হবে, তখন পশ্চাদপসরণ করবে না।- ৮-১৫

-আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহ্র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ্ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।-৮-৩৯

-সুতরাং যদি কখনো তুমি তাদেরকে যুদ্ধে পেয়ে যাও, তবে তাদের এমন শাস্তি দাও, যেন তাদের উত্তরসূরিরা তাই দেখে পালিয়ে যায়; তাদেরও যেন শিক্ষা হয়।- ৮-৫৭

-আর কাফেররা যেন একা যা মনে না করে যে, তারা বেঁচে গেছে; কখনও এরা আমাকে পরিশ্রান্ত করতে পারবে না।-৮-৫৯

-আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহ্র শুত্রুদের উপর এবং তোমাদের শত্রুদের উপর আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ্ তাদেরকে চেনেন। বস্তুত: যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহ্র রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।- ৮-৬০

-অত:পর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ্ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।- ৯-৫

-যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ্ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। -৯-১৪

-যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ করেছে এবং আল্লাহ্র রাহে নিজেদের জান ও মাল দিয়ে জেহাদ করেছে, তাদের বড় মর্যাদা রয়েছে আল্লাহ্র কাছে আর তারাই সফলকাম।- ৯-২০

-তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ্ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ্ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।- ৯-২৯

-ইহুদীরা বলে ওযাইর আল্লাহর পুত্র এবং নাসারারা বলে ”মসীহ আল্লাহর পুত্র।” এ হচ্ছে তাদের মুখের কথা। এরা পূর্ববর্তী কাফেরদের মত কথা বলে। আল্লাহ্ এদের ধ্বংস করুন, এরা কোন উল্টা পথে চলে যাচ্ছে।- ৯-৩০

-হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহ্র পথে বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর, তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প।- ৯-৩৮

-যদি বের না হও, তবে আল্লাহ্ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্খলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ্ সর্ববিষয়ে শক্তিমান।- ৯-৩৯

-তোমরা বের হয়ে পড় স্বল্প বা প্রচুর সরঞ্জামের সাথে এবং জেহাদ কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে, এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার।- ৯-৪১

-হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন।- তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তাহল নিকৃষ্ট ঠিকানা।-৯-৭৩

-কিন্তু রসূল এবং সেসব লোক যারা ঈমান এনেছে, তাঁর সাথে তারা যুদ্ধ করেছে নিজেদের জান ও মালের দ্বারা| তাদেরই জন্য নির্ধারিত রয়েছে কল্যাণসমূহ এবং তারাই মুক্তির লক্ষ্যে উপনীত হয়েছে।- ৯-৮৮

– আল্লাহ্ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহ্র রাহে: অত:পর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহ্র চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য।- ৯-১১১

-হে ঈমানদারগণ, তোমাদের নিকটবর্তী কাফেরদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাও এবং তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা অনুভব করুক্ আর জেনে রাখ, আল্লাহ্ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন।- ৯-১২৩

-বরং আমি তাদেরকে এবং তাদের বাপ-দাদাকে ভোগসম্বার দিয়েছিলাম, এমনকি তাদের আয়ুস্কালও দীর্ঘ হয়েছিল। তারা কি দেখে না যে, আমি তাদের দেশকে চতুর্দিক থেকে হন্সাস করে আনছি। এরপরও কি তারা বিজয়ী হবে? ২১-৪৪

-অতএব আপনি কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন। ২৫-৫২

-অত:পর যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দার মার, অবশেষে যখন তাদেরকে পূর্ণরূপে পরাভূত কর তখন তাদেরকে শক্ত করে বেধে ফেল। অত:পর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর, না হয় তাদের নিকট হতে মুক্তিপণ লও। তোমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে যে পর্যন্ত না শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করবে! একথা শুনলে। আল্লাহ্ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের কতককে কতকের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। যারা আল্লাহ্র পথে শহীদ হয়, আল্লাহ্ কখনই তাদের কর্ম বিনষ্ট করবেন না।- ৪৭-৪

-অতএব, তোমরা হীনবল হয়ো না এবং সন্ধির আহবান জানিও না, তোমরাই হবে প্রবল। আল্লাহ্ই তোমাদের সাথে আছেন। তিনি কখনও তোমাদের কর্ম হন্সাস করবেন না।- ৪৭-৩৫

-অন্ধের জন্যে, খঞ্জের জন্যে ও রুগ্নের জন্যে কোন অপরাধ নাই এবং যে কেউ আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের অনুগত্য করবে তাকে তিনি জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত হয়। পক্ষান্তরে যে, ব্যক্তি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দিবেন।- ৪৮-১৭

-মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল। আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় আপনি তাদেরকে রুকু ও সেজদারত দেখবেন। তাদের মুখমন্ডলে রয়েছে সেজদার চিহ্ন। তওরাতে তাদের অবস্খা এরূপ এবং ইঞ্জিলে তাদের অবস্খা যেমন একটি চারা গাছ যা থেকে নির্গত হয় কিশলয়, অত:পর তা শক্ত ও মজবুত হয় এবং কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে-চাষীকে আনন্দে অভিভুত করে-যাতে আল্লাহ্ তাদের দ্বারা কাফেরদের অন্তর্জবালা সৃষ্টি করেন। তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্খাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ্ তাদেরকে ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের ওয়াদা দিয়েছেন।- ৪৮-২৯

-আল্লাহ্ তাদেরকে ভালবাসেন, যারা তাঁর পথে সারিবদ্ধভাবে লড়াই করে, যেন তারা সীসাগালানো প্রাচীর।- ৬১-৪

-মুমিনগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক বানিজ্যের সন্ধান দিব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে মুক্তি দেবে?- ৬১-১০

-তা এই যে, তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্খাপন করবে এবং আল্লাহর পথে নিজেদের ধন-সম্পদ ও জীবনপণ করে জেহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম; যদি তোমরা বোঝ।- ৬১-১১

-তিনি তোমাদের পাপরাশি ক্ষমা করবেন এবং এমন জান্নাতে দাখিল করবেন, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত এবং বসবাসের জান্নাতে উত্তম বাসগৃহে। এটা মহাসাফল্য।- ৬১-১২

-হে নবী! কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জেহাদ করুন এবং তাদের প্রতি কঠোর হোন। তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্খান।-৬৬-৯


আয়াত গুলোর শুধু কপি-পেষ্টে মডারেটরা মানতে রাজী না। কোনো আলোচনায় এই আয়াতগুলোর প্রসঙ্গ এলে যে কথাটি শুনতে হয়,-

-আপনারা কোরাণ না বুঝেই পড়েন।

তার মানে কোরাণের মর্ম বুঝতে হলে আফগানিস্তান, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মুসলমানদের মতো গন্ডমূর্খ অশিক্ষিত হতে হয়, যারা জন্মের পর থেকে লিখতে পড়তে না পারলেও কোরাণের মর্ম বুঝে ফেলে।

বিষয়: বিবিধ

১৫৩৯ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

323783
০১ জুন ২০১৫ রাত ০৩:০৫
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : পোস্টটি মুছে দেয়া হোক! দিক্কার জানাচ্ছি!
০১ জুন ২০১৫ রাত ০৩:১৮
265169
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : সত্য হজম করতে শিখুন। আর তাতেই মঙ্গল।
০১ জুন ২০১৫ রাত ০৩:৩৩
265171
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনার সত্য হলো ইসলাম ধর্ম ও মহান আল্লাহ ও পবিত্র কোরানের অবমাননা করা।
০১ জুন ২০১৫ সকাল ০৬:৪৫
265181
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : যিনি মানুষকে মরনের পর নেশা/পানি/মদ'এর লোভ দেখান, বেশ্যা/হুরপরী ধর্ষনে প্রলুব্ধ করেন ....... তিন মহান হয় কি করে? এটা তো অবিকল হিন্দি ফ্লিমের বদমাস ভিলেনের চরিত্র।
323796
০১ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:৩৯
ছালসাবিল লিখেছেন : নিলাবেবি মাথা খারাপ কোরোনা বেবি। সবার সামনে আমাকে ছোট কোরোনা ডারলিং।

বেআক্কেল ভাইয়াটাকে মিস করছি!
323804
০১ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৪২
রক্তলাল লিখেছেন : তোর কনসার্ন খুন খারাবির বিরুদ্ধে না।

তোর কাছে বিশ্বের বড় বড় যুদ্ধে মিলিয়নস মরা কোনো গুরুত্বপূর্ণ না।

ইসরায়েল, ভারত, বার্মায় নিষ্পাপ শিশু যারা মুসলমান তাদের হত্যা করা নিয়ে উল্লাস করিস।

তোর মত নরখাদক রক্তপিপাসুর কাছ এসব বিষয় নিয়ে কিছু শোনার বা বুঝার নাই।



323805
০১ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৪৪
মহুয়া লিখেছেন : কুরআনের ‘বিশেষ অজ্ঞ’ মনে হচ্ছে! আপনি কোন ধর্মীয় পুস্তকের অনূধাবন করে থাকেন? বছরে দুয়েক বার হলেও? সাহস থাকলে জানান! এমন ‘চর্বিত চর্বণ লিখে মানুষকে ত্যাক্ত করবেন না!
কুরআন এর কন্টেক্সট না জেনে এর ‘টেক্সট থেকে কুরআনের উদ্ধৃতি দেয়া হলে তা হয় ‘ভয়াবহ! সেটাই দেখছি! এ ধরনের লেখার উদ্দেশ্য কি!!!!? ব্লগে লেখার স্বাধীনতার অর্থ পৃথিবীর এক পঞ্চমাংশ মানুষকে টার্গেট করে ঘৃণা ছড়ানো নয়!
এক হাতী পেশাব করতে করতে হাঁটছে গায়ের রাস্তা দিয়ে! মানুষ অবাক চোখে তাকিয়ে আছে- হাজার হোক – হাতী তো হাতী, প্রতিদিন ঘরের সামনে দিয়ে যায় না! কিছু নেড়ী কুত্তার তা সহ্য হচ্ছে না- হাতির বিশালত্ব কুত্তার বুকে জ্বালা ধরায়! তাদের বাদ দিয়ে মানুষ হাতী দেখছে! কেন দেখবে? তাই তারা একটানা ঘেউ ঘেঊ করেই যাচ্ছে! হাতী কিন্তু এর কোন পরোয়া করছে না। গজেন্দ্র গমনে চলছে তো চলছেই সে! আর এদিকে এদের ঘেউ ঘেউ এর মাত্রা বাড়ছে! শেষ পর্যন্ত নাবালক ছেলের দল ইট পাথর কুড়িয়ে কুত্তার ‘উপযুক্ত পুরষ্কার’ দিতে শুরু করল। এবার কুত্তা গুলো কেঁউ কেঁউ করতে করতে বাড়ির পেছনে আড়ালে পালাতে থাকল।
কুকুরের স্বভাব পরিবর্তন করা যায় না, এর লেজ বাঁকা হয়ে থাকবে- যতক্ষণ না কেউ ঢিল পাটকেল ছুঁড়ছে ! কিন্তু আমরা সেটা তো পারি না- আমরা ‘শান্তিপ্রিয় মানুষ হিসেবে শুধু বলব- ‘ভাল হইতে পয়সা লাগে না! কে যেন লিখেছিল- এরা সেই শিবপদ- ধান ভানতে শিবের গীত গায়! এসব শিবপদ’র রচনা লেখা ছাড়েন ! এতে না ইসলামের বা মুসলিমের ইজ্জৎ কমবে, না আপনার, আপনার ‘কওমের বা গ্রুপের ‘নেড়ী গুলোর ইজ্জৎ বাড়বে !!
আবার অন্যদের সত্য কথা সহ্য করতে ‘উপদেশ দেয়! সহনশীলতা’ শব্দের অর্থ বোঝেন! আপনার ব্লগের লেখা গুলো পড়লেই একজন জানবে আপনার ‘সেই সহনশীলতার অর্থ বলতে কি বুঝায়!
০১ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
265237
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : আপনি আমার পোষ্ট মনযোগ দিয়ে পড়েন্নি।

আয়াত গুলোর শুধু কপি-পেষ্টে মডারেটরা মানতে রাজী না। কোনো আলোচনায় এই আয়াতগুলোর প্রসঙ্গ এলে যে কথাটি শুনতে হয়,-

-আপনারা কোরাণ না বুঝেই পড়েন।

তার মানে কোরাণের মর্ম বুঝতে হলে আফগানিস্তান, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মুসলমানদের মতো গন্ডমূর্খ অশিক্ষিত হতে হয়, যারা জন্মের পর থেকে লিখতে পড়তে না পারলেও কোরাণের মর্ম বুঝে ফেলে।
323824
০১ জুন ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
আনিসুর রহমান লিখেছেন : প্রশ্ন হচ্ছে, কোরাণের এই দুইটা আয়াত আর হাদিসগুলো যদি সত্যি হয়, তাহলে নীচের আয়াতগুলো মিথ্যা হবে না কেন?

মিথ্যা হবে না BECAUSE:
context are different also hard for you to understand that due to your very poor knowledge.
secondly give me the simple reason why both world famous theorist are in the right track through their view are opposite:
"unlike world famous Piaget, who theorized that a child must develop before then can learn, but world famous Vygotsky believed that social learning tends to come before the child's development!!"
WHY THEY BOTH ARE CORRECT- IF YOU GET THE ANSWER, THEN I HOPE MAY BE YOU UNDERSTAND WHAT QURAN TALK ABOUT. Thanks


০১ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
265238
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : আপনি আমার পোষ্ট মনযোগ দিয়ে পড়েন্নি।

আয়াত গুলোর শুধু কপি-পেষ্টে মডারেটরা মানতে রাজী না। কোনো আলোচনায় এই আয়াতগুলোর প্রসঙ্গ এলে যে কথাটি শুনতে হয়,-

-আপনারা কোরাণ না বুঝেই পড়েন।

তার মানে কোরাণের মর্ম বুঝতে হলে আফগানিস্তান, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মুসলমানদের মতো গন্ডমূর্খ অশিক্ষিত হতে হয়, যারা জন্মের পর থেকে লিখতে পড়তে না পারলেও কোরাণের মর্ম বুঝে ফেলে।
০১ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৪৬
265410
আনিসুর রহমান লিখেছেন : তার মানে কোরাণের মর্ম বুঝতে হলে আফগানিস্তান, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মুসলমানদের মতো গন্ডমূর্খ অশিক্ষিত হতে হয়, যারা জন্মের পর থেকে লিখতে পড়তে না পারলেও কোরাণের মর্ম বুঝে ফেলে।
Excellent very good judge, that means they don't understand the Quran at all as a result they are used by other people by the name of Islam.
Anyway let think your Islamic knowledge is better then those people which spent their whole live to seeking the knowledge of Quran or those one who got Phd in Quran from world renoun University. So forget about Islam but let give me Answer below subject matter:
give me the simple reason why both world famous theorist are in the right track through their view are opposite:
"unlike world famous Piaget, who theorized that a child must develop before then can learn, but world famous Vygotsky believed that social learning tends to come before the child's development!!"
WHY THEY BOTH ARE CORRECT
323839
০১ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:৩৬
সালাম আজাদী লিখেছেন : খুশি হলাম আপনার কারণে আয়াত গুলোর অনুবাদ পড়তে পারলাম। জানিনা আপনি পড়েছেন কিনা। পড়ে না থাকলে পড়ে নেবেন। আপনার নাম দেখে মনে হচ্ছে আপনি মুসলিম না, সে ক্ষেত্রে আপনাকে অনেক সাধুবাদ দিচ্ছি। আমরা মুসলমানরা কুরআন পড়ার সময় পাইনা, সেখানে আপনি পাচ্ছেন। এটা খুব ভালো।
কুরআন অন্যান্য ধর্ম গ্রন্থের মতই একটি। কাজেই শান্তির কথা যেমন আছে। ভালো মন্দের মাঝে যুদ্ধ হলে তার ও নীতি বলে দেয়া আছে।
গন্ডমূর্খ তারাই যারা এই নীতি গুলো বুঝতে চায়না। তারা মনে করে এই দুনিয়াটা শুধু ভালো লোকদিয়ে ভরা। এখানে খারাপ নেই। এখানে যুদ্ধের দরকার নেই।
আপনার মত মূর্খরাই কেবল ভাবতে পারে যুদ্ধাবস্থায় কী করতে হবে সে সম্পর্কে কুরআনের মত গ্রন্থে থাকবে না।
লেখাটা পড়ে মনে হয়েছে যে ছুরি আজ মুসলিমদের হাতে, তার চেয়ে বিষাক্ত বিদ্বেষ আপনার ছোট্ট সংকীর্ণ এবং নোংরা হৃদয় খানাতে।
০১ জুন ২০১৫ দুপুর ০২:৫৬
265259
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, শ্রদ্ধেয় আযাদী ভাই, যদি ওর কাছে জ্ঞান থাকে আপনার মন্তব্যটি বুঝার জন্য যথেষ্ট। জাযাকাল্লাহ খাইর
০১ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:২৬
265314
ছালসাবিল লিখেছেন : আমার ডারলিং টি কিছুতেই বুঝে নাহ Love Struck ওকে পিটু দিতে হবে Smug
০১ জুন ২০১৫ রাত ১০:২৩
265483
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : ঠিক তাই। যার পরতে পরতে রয়েছে যুদ্ধ, রক্তক্ষয়, হত্যা, ধর্ষন, ঘৃণা। শান্তির! ধর্ম! ইসলাম বলে কথা @ সালাম আজাদী।
323901
০১ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০২
শেখের পোলা লিখেছেন : বিদ্বেষী অন্তরে হেদায়েত আসুক অথবা নিপাত যাক৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File