৫ মে ২০০ গরু বরাদ্ধ রেখেছিলো খালেদা!!

লিখেছেন লিখেছেন আহমেদ ফিরোজ ১৬ এপ্রিল, ২০১৫, ০২:৪৫:৫০ দুপুর



৫ মে মাদ্রাসার বাচ্চা ছেলে গুলাকে রাস্তায় এনে বসিয়ে রেখেছে। বাচ্চাগুলো কান্নাকাটি করছিলো।

খালেদা ২০০ গরু বরাদ্ধ করছিলো তাদের জন্য। গরুগুলো কোথায় ছিলো জানিনা। কিন্তু পরে বাচ্চাগুলারে কিছুই খেতে দিলোনা। দু এক যায়গায় কিছু রুটি কলা দিছে।

রাতে পুলিশ তো তেমন কিছু করেনাই। বাচ্চাগুলা কান্নাকটি করতেছিলো, তাদেরকেই সেখান থেকে নিয়ে এসেছে। এতে তো বাচ্চাগুলা খুশি হয়েছে।

বিদেশীদের কাছে বলা হলো হাজার হাজার মেরে ফেলেছে। বিদেশীরাও না জেনেই উঠে পড়ে লাগলো।

পরে মানবাধিকার ওয়ালারা ৬১ জনের লিষ্ট করলো। দেখা গেলো লিষ্টের অনেকেই বলছে, আমিতো মরিনাই, বেঁচে আছি.........!!!!!

গতকাল(১৫-৪-১৫) গণভবনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এভাবেই মুচকি হেসে কথাগুলো বলছিলেন শেখ হাসিনা!!!

৫ মের নির্মম হত্যাজজ্ঞ নিয়ে তার এমন নির্মম রশিকতায় আমি হতবিহ্বল, নির্বাক!! বসে বসে কেবলই দাঁতে দাঁত পিষেছি!

কিছুই বলার নেই আসলে….!! দম্ভ অহংকার মানুষকে কতটা নিকৃষ্ট থেকে নিকৃষ্টতর করে দেয় শেখ হাসিনাকে না দেখলে আসলে বুঝতাম না।

“আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম কাঠামোয়। তারপর তাকে উল্টো ফিরিয়ে নীচতমদেরও নীচে পৌঁছিয়ে দিয়েছি”(আত-ত্বীন: ৩-৪)

হোক সেদিনের সেই শহীদের সংখ্যাটা ১৫-২০। শহীদ তো হয়েছে, অজস্র রক্ত তো ঝরেছে।



দুনিয়ার কোনো স্বার্থের জন্য তো সেদিন তারা রক্ত ঝরায়নি। কেবলমাত্র প্রাণপ্রিয় নবী সা: কে ভালোবেসে, সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর অপমান সহ্য করতে না পেরেই তারা সেদিন রাজপথে নেমে এসেছিলো।

দাবি ছিলো ধর্মীয় উষ্কানিদাতা ব্লগারদের শাস্তি, গ্রেপ্তার। আর কিছুতো চায়নি।

এটাই বুঝি তাদের অপরাধ? এজন্যই বুঝি এমন তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল করতে হবে তাদের?

এর আগে একবার বললেন, হেফাযত কর্মীরা গায়ে রং মেখে রাস্তায় শুয়ে ছিলো!!!

মধ্যরাতের রক্তাক্ত ভয়ংকর অপারেশনটার নাম দিলো ‘অপারেশন ফ্ল্যাশইউট’।

ফ্ল্যাশআউট কি জানেন? ময়লা-আবর্জনা-জঞ্জাল অপসারন। টয়লেটে সুইচ চেপে যেটা আমরা করি!!

ধর্মপ্রাণ দাড়ি টুপিওলা আর মাদ্রাসার ছাত্র বলেই বুঝি তারা ময়লা, আবর্জনা, জঞ্জাল??

এমন দম্ভ কিন্তু শেখ মুজিবও দেখিয়েছিলো। যেই দম্ভ তার জন্য খুব ভয়াবহ এবং করুন এক পরিণতি ডেকে এনেছিলো।

ইসলাম, দাড়ি, টুপি, মাদ্রাসা, মাদ্রাসা ছাত্রদের প্রতি এমন বিদ্ধেষ, তুচ্চ-তাচ্ছিল্লের পরও কিভাবে একজন মুসলিম পরিচয়ধারী ব্যাক্তি আওয়ামী লীগ করতে পারে, এটা আমার কোনোভাবেই মাথায় আসেনা। কোনোভাবেই না।

তারা কি ভাবেনা, নিজ দলের ব্যপারেও তারা সর্বশক্তিমানের কাছে জিজ্ঞেসিত হবে?

বিষয়: বিবিধ

১১৪৪ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

315288
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০২:৫৭
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন :


আপনার এই কথার সাথে আমি একমত হতে পারলাম না কারন আওয়ামীলীগ কোন মুসলমানের কাতারেই পড়ে না। এরাই আলাদা একটা ধর্মের লোক আর ঐ ধর্ম হচ্ছে আওয়ামীলীগ
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৭
256360
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : কিছু লোক আছে সব দিক থেকে ভালো, কিন্তু পৈত্রিক সূত্রে আাম্লীগ করে, জেনেশুনে করেনা, তাদের তরেই আমার এই জিজ্ঞাসা ভাই.....
১৬ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৪:০২
256373
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : ও ভাই।
315289
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:০১
আফরা লিখেছেন : তারা কি ভাবেনা, নিজ দলের ব্যপারেও তারা সর্বশক্তিমানের কাছে জিজ্ঞেসিত হবে। যদি ভাবত তাহলে দেশ ও দেশের মানুষের সাথে এমন আচরন করতে পারত !

১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৪০
256362
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : এজন্যই প্রশ্ন রাখা.. ভাবলে কতইনা ভালো হতো।
315290
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:০১
সালসাবীল_২৫০০ লিখেছেন : সময় শেষ হতে আর মনে হয় বেশী দিন বাকি নাই!
আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি তিনি যেন হাসিনার শেষ পরিনতি দেখা পর্যন্ত হায়াত দান করেন।
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৪
256363
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : তার পরিণতি তো অতি সন্নিকটে, এই পরিনতি দেখার পরও বেঁচে থাকার হায়াত আল্লাহ আপনাকে দান করুক।
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৬
256365
আফরা লিখেছেন : সালসাবীল_২৫০০ ভাইয়া আমার মামনি ও সব সময় এ কথাটা বলে ।
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৫
256368
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : এই চাওয়া সকল মজলুমের
315295
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:১৩
খান জুলহাস লিখেছেন : পতন অনিবার্য। যে পতন হবে ভয়াবহ।
১৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৫
256364
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : জালিমের পতন ভয়াবহই হয়।
315303
১৬ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৪:১৯
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ.....
১৬ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:০২
256378
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : """""""""""""""
315306
১৬ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:১৭
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : আপনি বলেছেন- "৫ মের নির্মম হত্যাজজ্ঞ নিয়ে তার এমন নির্মম রশিকতায় আমি হতবিহ্বল, নির্বাক!! বসে বসে কেবলই দাঁতে দাঁত পিষেছি!"

ঠিক তাই। শুধু আপনি না, আপনার অক্ষম আল্লাও দাঁতে দাঁত পিষেছেন। কিছু করার নেই।
১৬ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:১৬
256394
শেখের পোলা লিখেছেন : "জব ফাটেগা তব শিখোগী"
১৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫৭
256429
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : আমার আল্লাহ অক্ষম নন, তিনি সময় মতই সব করেন। যেমনটি শেখ মুজিবের বেলায় করেছেন। আল্লাহ প্রথম তাঁর রশিটি হালকা করে দিয়ে পরীক্ষা করেন সে আসলে কি করে, পরে ঠিকই রশি টেনে ধরেন।
আর জালিম এই মুক্ত সময়টুকুতে মজলুমের উপর যেই জুলুম চালায়, সেটাও মজলুমের প্রাপ্য ছিলো, কারন জালিম ক্ষমতায় এসেছে তাদের অসচেতনতার কারনেই, আল্লাহ বলেছেন, তিনি শিক্ষা দেয়ার জন্য এমন শাসক চাপিয়ে দেন।
তবে যারা জেগে থেকেও অন্ধ, তারা এসব বুঝবে কি করে????
১৭ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৭:১৬
256472
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পেয়ারা নবী মোহাম্মদের গুষ্ঠি ইমাম হোসেন কে কারবালায় পানি পানি করে নিঃবংশ করে তিনি ক্ষমতার দাপট দেখিয়েছেন বটে, নাকি??
যে আল্লা তার মসজিদ নির্মান করার জন্য মানুষের কাছে দান বাক্স নিয়ে হাত পেতে থাকেন তার রশির জোর কতটুকু তা বুঝতে অসুবিধা হয় না। ধন্যবাদ।
১৭ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৯:০৪
256482
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : নাস্তিকতা মানে আল্লাহকে অস্বীকার করা। অভদ্রতামী করা নয়। ভদ্র ভাষায় কথা বলুন।
১। অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে জীবনকে বিলিয়ে দেয়ার মাঝেই সফলতা। লড়তে গিয়ে সবক্ষেত্রে জয়ী হলে এই লড়াইয়ের কোনো মূল্য থাকেনা। সেটা হোক স্বয়ং নবী সা: কিংবা তার পরিবারের কেউ কিংবা সাধারন কেউ। আপনাদের জ্ঞাতি ভাই অভিজিৎ আর ওয়াশিকুরের নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যাকে আপনি কিভাবে দেখেন(আপনার অদর্শ অনুসারে)? নিশ্চই বলবেন তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লিখতে গিয়ে জীবন দিছেন, তারা সফল। তাইলে কারবালার ক্ষেত্রে অন্য চিন্তা কেনো? বিরোধী পক্ষ বলে?
২। পুরো পৃথিবীটাই যার সৃষ্টি, এর ভিতরকার জিনিসগুলা কি অন্য কারো সৃষ্টি? ক্ষুদ্র ধুলিকনা হতে টাকা পয়সা, সবই তাঁর সৃষ্টি। মানুষ কেবলই মাধ্যম। সুতরাং দান বাক্সে মানুষ যেই টাকা দান করেন সেই টাকার মালিকও আল্লাহ। তাই দান চাওয়া মানে তাঁর হাত পাতা নয়। এটা বান্দাকে পরীক্ষা করার তার সুকৌশলী সিস্টেম। সব যদি স্বয়ং আল্লাহ নিজ হাতেই করে দেন, তাইলে মানুষ কি বসে বসে খাবে আর ঘুমাবে? এজন্য তো তাদেরকে দুনিয়াতে পাঠানো হয়নি।

পোষ্টের বিষয়ের বাইরে অহেতুক মন্তব্য করবেন না আশা করি।
১৭ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
256488
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : দেখুন, "আকাশে ফেল্লে থুতু পরে নিজের গায়ে" এ কথাটি আপনি ভুলে গিয়ে ছিলেন, তাই তো তথাকথিত আল্লার দাপট জাহির করতে যেয়ে বেহুশের মত বঙ্গবন্ধু মুজিব প্রসঙ্গ টেনে এনে তৃপ্তি পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। সঙ্গত কারনেই মোহাম্মদের গুষ্ঠি ইমাম হোসেনের রশিটি কোন বেয়াড়া আল্লা টেনে ধরে ছিলেন সে কথাটি স্মরণ করে দিয়ে ছিলাম। আশা করি এরপর থেকে আল্লার বড়াই একটু হুশ রেখে করবেন।

আপনার আল্লা নাকি নমরুদ/ফেরাউন কে বদ করে বিশাল বাহাদুরী দেখিয়েছন। উনি আবাবিল পাখি পাঠিয়ে হাতি মেরেছেন!! ঘোড়া মেরেছেন!! তো হটাৎ করে আল্লার বাহাদুরী চুপসে গেল কেন? হজ্জের ময়দানে মুমিনরা ইহুদী-নাসারা-আমেরিকা-ইসরাইলের ধ্বংস কামনা করে কত বিলাপ করে। অথচ আপনার আল্লা ওদের গায়ে টোকা দেয়ার সাহস পায় না। ঘটনা কি?????? আসলে আল্লা নামক ভুয়া বস্তুর কল্পনার দিবাস্বপ্ন বাস্তবতা থেকে বহু দুরে। একটি অনাহারি শিশুকে এক বেলা ভাত দেয়ার ক্ষমতা যে আল্লার নেই, সেই তিনি কিল দেয়ার গোসাই।

আল্লা যদি সত্যিই পারতেন তা হলে তবলিগ জামাতের লোকরা লোটা কম্বল নিয়ে ভিক্ষা করতেন্না।
১৭ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
256528
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : আমি হুঁশ রেখেই আল্লাহর বড়াই দেখিয়েছি। কারন আমার আল্লাহর উপর আমার আস্থা আছে। কারন আমি দেখেছি তিনি সবসময় তাঁর কথা রেখেছেন।
আপনি দেখছেন এখন মুসলমানদের দোয়া আল্লাহ শুনছেনা, হজ্জের দোয়া কবুল হচ্ছেনা। এটা মিথ্যা নয়। এটা আমার আল্লাহর কথারই প্রতিফলন।
আমার আল্লাহ ও তাঁর নবী বলেছেন, কেবল দোয়ার মাধ্যমে কোন কিছুর পরিবর্তন হয়না। রাস্তার একটি পাতাকে সরাতেও বল প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে, চেষ্টার প্রয়োজন পড়ে। আমরা মুসলমানরা আজ সেই চেষ্টা থেকেই সরে এসেছি। কোরআন হাদিসের সঠিক পথ থেকে সরে এসেছি, এজন্যই আজ আমরা মার খাচ্ছি। এটা আমরা অকপটে বিনা দ্ধিধায় স্বীকার করছি। আর সঠিক পথ থেকে সরে গেলে আমরা মার খাবো, কোন দোয়াই তখন কাজে আসবেনা, জালিম শাসক আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হবে, সেটা কোরআনে আল্লাহ আরো সাড়ে ১৪০০ বছর আগেই বলে দিয়েছেন।
আল্লাহর এসব কথাগুলোর সত্য প্রতিফলন দেখতে পেয়ে আমার আল্লাহর প্রতি আমার মস্তক নত হয়ে আসে।
সেযুগে ফেরাউন নমরুদদরা সীমা অতিমাত্রায় লঙ্ঘণ করায় তাদের শাস্তিটা্ও সেরকমই হয়েছে। এযুগেও যারা সীমা লঙ্ঘণ করেছে তাদের শাস্তি কিছু হলেও আল্লাহ দুনিয়াতেই দিয়েছেন, যেই জালিমরা এখনো জীবিত আছেন, সীমা লঙ্ঘণ করলে তাদের শাস্তিও দেখতে পাবেন।
তবে অতিমাত্রায় সীমালঙ্ঘনকারীদেরই আল্লাহ দুনিয়াতে শাস্তি দেন। সবাইকে দুনিয়াতে শাস্তি দিলেই কেবল আপনি আল্লাহ আছে বিশ্বাস করবেন, এমন মনোভাব যাদের তারা পরীক্ষা জিনিসটাকেই একপ্রকার অস্বীকার করছে। আপনার বিবেক, চিন্তাধারা এগুলো কি আল্লাহ এমনিতেই দিয়েছেন? সেগুলোকে কাজে লাগিয়েও অনেক সমাধানে পৌঁছতে হয়। ধন্যবাদ।
২২ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৮:৫২
257326

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : নাঁচতে না জানলে উঠান বাঁকা। আপনার আল্লার সেই দশা হয়েছে @ আহমেদ ফিরোজ।
২৩ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:৩৮
257673
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : আরেক ভবঘুরের আমদানি দেখছি...!!!!!
315325
১৬ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:১৭
শেখের পোলা লিখেছেন : ওলামা লীগও আওয়ামী আছে৷ সাধারণকে আর কি বলবেন?
১৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫৯
256430
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : দাড়ি টুপি থাকলেই ওলামা হয়না
315329
১৬ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এদের কে মানুষ মনে করাই মারাত্মক ভুল!
১৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:০০
256431
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : তারা রক্তে মাংশে মানুষ, মন মগজে নয়
315372
১৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:১৯
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : শিরোনাম দেখে হুচাট খেয়ে পড়ে গেলাম!!!! নাক পাঠেনি কিন্তু বুক পেঠে গেছে!! বুক পাঠা রক্তপাত বন্ধ করার জন্য লেখাটি পড়লাম,


এগুলো ক্ষমতার প্রশ্নে কিছুই না!!ক্ষমতার চেয়ারে বসে থাকার জন্য শুধু ৫ই মে কেন আরো ইতিহাস আমার বুকে বহন করে চলি।
১৭ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৯:০৮
256483
আহমেদ ফিরোজ লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আসলেই ক্ষমতা কিছু মানুষকে অমানুষ করে দেয়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File