"মা" "মা" "মা" "মা" "মা"

লিখেছেন লিখেছেন অভিমানী বালক ২২ মার্চ, ২০১৫, ০৬:২২:৩৩ সকাল

"মা"

মা ডাকের মধ্যে কী যে পরিতৃপ্তির সুখ, অনাবিল আনন্দ তা অন্য কিছুতেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।

নিজের যত কষ্টই হোক, সব লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সহ্য করে, নিজের জীবনের সব চাওয়া-পাওয়া বিসর্জন দিয়ে মা তার সন্তানকে বড় করে তোলেন।

মা কখনও নিজের সুখের চিন্তা করেন না। সন্তানের সুখই মায়ের বড় সুখ, সন্তান সুখে থাকলেই মা খুশি।

আজ আমি যা হয়েছি তা শুধু মায়ের অনুপ্রেরনার জন্য,মা ই আমার জিবনের সবকিছুতে বেশি অনুপ্রানিত করেছে।

এটা শুধু আমার বেলায় নয়,প্রত্যেক সন্তানের জন্য মা যেন এক অনুপ্রেরনার মেশিন।

কিন্তু আমরা সন্তানেরা হলাম স্বার্থপর,প্রতিনিয়ত সেই মায়ের সাথে অভিনয় করে যাচ্ছি।

মিথ্যে অবহেলায় অবহেলিত করি গর্ভধারিনীকে।

মা কত কষ্ট, কত না যন্ত্রণা সহ্য করে দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধারণ করে তার সন্তানকে জন্ম দেন। প্রসব বেদনার তীব্র কষ্ট মা ছাড়া অন্য কারও পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়।

আধুনিকতা আর ঐশ্চর্যের মোহে অন্ধ হয় আমরা তৈরি করেছি মা বাবার জন্য একটি বৃদ্ধাশ্রম নামের কারাগার।

আবার বছরে একটি দিন ধার্য্য করে রেখেছি মা কে ভালবাসার জন্য- বিশ্ব মা দিবস।

যারা এই নির্দিষ্ট দিনে মাকে ভালবাসার জন্য ঘেউ ঘেউ করে তাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলতে চাই,শুধু একটি দিন নয় সারা জীবন যদি মাকে মাথায় নিয়ে ঘুরো এবং শরিরের চামড়া দিয়ে মায়ের জুতা বানিয়ে দেয়া হয় তবু ও মায়ের ঋন শোধ হবারর নয়।

শুধু মুসলিম ধর্মে নয়,সব ধর্মে মায়ের মর্যাদা অনেক বেশী দেয়া হয়েছে।

মা শুধু সন্তানের জন্মই দেন না, সন্তানের জন্য নিঃস্বার্থভাবে যে কোনো কিছু ত্যাগ করতে কেবল মা’ই পারেন।

কত ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে মা তার সন্তানকে নিজের শরীরের রক্তবিন্দু দিয়ে তিল তিল করে বড় করে তোলেন। শুধু তাই নয়, সন্তান জন্মের পর খেয়ে না খেয়ে নিজের বুকের দুধ পান করিয়ে বড় করে তোলেন।

সেই মাকে আমরা সুন্দরী ললনার ফাদে পড়ে অর্ধাহারে অনাহারে রেখে তিল তিল করে মৃত্যুর কোলে টেলে দেই।সন্তানের কাছে যদি মায়ের এটা হয় প্রাপ্তি তাহলে নির্ঘাত আমাদের জন্য দোযখের আগুন অপেক্ষা করছেমা’ ডাকের মধ্যে কী যে পরিতৃপ্তির সুখ, অনাবিল আনন্দ তা অন্য কিছুতেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।

নিজের যত কষ্টই হোক, সব লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সহ্য করে, নিজের জীবনের সব চাওয়া-পাওয়া বিসর্জন দিয়ে মা তার সন্তানকে বড় করে তোলেন।

মা কখনও নিজের সুখের চিন্তা করেন না। সন্তানের সুখই মায়ের বড় সুখ, সন্তান সুখে থাকলেই মা খুশি।

আজ আমি যা হয়েছি তা শুধু মায়ের অনুপ্রেরনার জন্য,মা ই আমার জিবনের সবকিছুতে বেশি অনুপ্রানিত করেছে।

এটা শুধু আমার বেলায় নয়,প্রত্যেক সন্তানের জন্য মা যেন এক অনুপ্রেরনার মেশিন।

কিন্তু আমরা সন্তানেরা হলাম স্বার্থপর,প্রতিনিয়ত সেই মায়ের সাথে অভিনয় করে যাচ্ছি।

মিথ্যে অবহেলায় অবহেলিত করি গর্ভধারিনীকে।

মা কত কষ্ট, কত না যন্ত্রণা সহ্য করে দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধারণ করে তার সন্তানকে জন্ম দেন। প্রসব বেদনার তীব্র কষ্ট মা ছাড়া অন্য কারও পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়।

আধুনিকতা আর ঐশ্চর্যের মোহে অন্ধ হয় আমরা তৈরি করেছি মা বাবার জন্য একটি বৃদ্ধাশ্রম নামের কারাগার।

আবার বছরে একটি দিন ধার্য্য করে রেখেছি মা কে ভালবাসার জন্য- বিশ্ব মা দিবস।

যারা এই নির্দিষ্ট দিনে মাকে ভালবাসার জন্য ঘেউ ঘেউ করে তাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলতে চাই,শুধু একটি দিন নয় সারা জীবন যদি মাকে মাথায় নিয়ে ঘুরো এবং শরিরের চামড়া দিয়ে মায়ের জুতা বানিয়ে দেয়া হয় তবু ও মায়ের ঋন শোধ হবারর নয়।

শুধু মুসলিম ধর্মে নয়,সব ধর্মে মায়ের মর্যাদা অনেক বেশী দেয়া হয়েছে।

মা শুধু সন্তানের জন্মই দেন না, সন্তানের জন্য নিঃস্বার্থভাবে যে কোনো কিছু ত্যাগ করতে কেবল মা’ই পারেন।

কত ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে মা তার সন্তানকে নিজের শরীরের রক্তবিন্দু দিয়ে তিল তিল করে বড় করে তোলেন। শুধু তাই নয়, সন্তান জন্মের পর খেয়ে না খেয়ে নিজের বুকের দুধ পান করিয়ে বড় করে তোলেন।

সেই মাকে আমরা সুন্দরী ললনার ফাদে পড়ে অর্ধাহারে অনাহারে রেখে তিল তিল করে মৃত্যুর কোলে টেলে দেই।

সন্তানের কাছে যদি মায়ের এটা হয় প্রাপ্তি তাহলে নির্ঘাত আমাদের জন্য দোযখের আগুন অপেক্ষা করছে।

বিষয়: বিবিধ

১১৩৯ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

310396
২২ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৪
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন :
সেই মাকে আমরা সুন্দরী ললনার ফাদে পড়ে অর্ধাহারে অনাহারে রেখে তিল তিল করে মৃত্যুর কোলে টেলে দেই।


এই ললনাও মা হয়য় বা হবে, তখন তাঁর সাথেও তাঁর সন্তান এমন আচরণ করবে না, এর নিশ্চয়তা আছে কি? ছোটবেলায় পড়েছিলাম একটা গল্পঃ পুত্রবধূ শ্বাশুরীর মাথায় তেল দিচ্ছেন, কিন্তু তাঁর পা দুটো বারবার শ্বাশুরীর পিঠে উঠে যাচ্ছে, তাতে সে খুব বিব্রত এবং অবাক হচ্ছে, এমন বেয়াদবি তাঁর দ্বারা কেমন করে হচ্ছে? ভেবে কূল পায় না, শ্বাশুরীর কাছে বারবার সরি বলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছে। তারপর শ্বাশুরী বলছে্‌ না মা, তোমার উপর রাগ করি নি, দোষ আমারই। যখন তোমার মত আমিও বউ ছিলাম, তখন মাথায় তেল দেয়ার সময় শ্বাশুরির গায়ে বেয়াদবি করে পা তুলে দিতাম, আজ তাঁর খেসারত দিতে হচ্ছে।

শিক্ষা তারাই গ্রহণ করে, যারা শুধু বর্তমান নয়, ভবিষ্যৎ পরিণতি নিয়েও চিন্তা করে।
২২ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৯:৫৯
251415
অভিমানী বালক লিখেছেন : হুম টিক বলেছেন,
একটা কথা আছে "বান্দা যাহা করিবা আপনার লাগিয়া"

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File