বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ- জাতীয় উৎসব- জাতীয় পোষাক আর জাতির পিতা- আপনি কি ভাবেন ?
লিখেছেন লিখেছেন মহুয়া ২০ এপ্রিল, ২০১৫, ০৯:১২:৪৭ সকাল
কথায় আছে, মাছে ভাতে বাঙ্গালী। মাছের মধ্যে রয়েছে ‘ ওমেগা – তিন, এ বস্তু বেশী বেশী খাওয়ার কারনেই নাকি বাঙ্গালীর বেজায় বুদ্ধি! সে হিসেবে দেশের মাছ – খেকো বাঙ্গালীর সারিতে আমি একবারেই অপাংক্তেয়। বুদ্ধির ঘাটতি না থাকলে আপনাদের মত জ্ঞানী গুণীদের আসরে ‘পদবিক্ষেপ’ করার সাহস হতো না। বর্ষবরণে বস্ত্র হরণ – এপক্ষ – ও পক্ষ- অনেক বিতর্ক শুনছি। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে হেরে যাওয়ায় ভারতের জনতা যেমন ‘ অনুশকা শর্মার ঘাড়ে সব দোষ চাপিয়ে দিয়ে বেঁচেছে, বৈশাখী উৎসবে, পরিস্থিতির শিকার-হতভাগ্য মেয়েদের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে, বাঙ্গালী ‘ভদ্দর নোকদের চরিত্র বাঁচানর চেষ্টা দেখে আমিও বেশ মজা পাচ্ছি। অবশ্য এ আমার জ্ঞানের বাইরে, সে বিষয় নিয়ে আপনাদের মত জ্ঞানী গুনীরা ‘মস্তক ঘামাবেন। আমার অত দূর ধাওয়া করার মত ‘আক্কল নেই।
তবে আমি কিছু বিষয় নিয়ে বড়ই চিন্তায় আছি। আমার মত চুনো পূটির কাছে যুক্তিতে মেলে না এমন কিছু আমাদের সামনে হর হামেশা ঘটে যাচ্ছে, দেশের ‘মহামানব ( ও মানবী) গণ এ সকল কাজ বিনা বাক্য ব্যায়ে করে যাচ্ছেন, এবং এরজন্য কেউ কোন বাদ প্রতিবাদও করছেন না! এতে প্রতীয়মান হয়, হয়তো সবাই তা ‘খোশ দিলে, মেনে নিয়েছেন। কিন্তু আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক তা কোন ভাবেই অনূধাবন করতে পারছে না! আশা করি আমাদের জ্ঞানী গুনী ব্লগার ভাই বোন, আপু, চাচা, খালাম্মারা এর একটা বিহিত করবেন, ভাল কোন যুক্তি থাকলে তা দেখাবেন যেন আমাদের মত ‘উচ্চিংরে গুলো এর পেছনের যুক্তি গুলো একটু বুঝে উঠতে পারে।
১। বাঙ্গালী ‘বৈশাখী’ কে জাতীয় উৎসবের মর্যাদা দিয়ে ফেলছে। এদিন পান্তা খেয়ে রং মেখে সং মেখে তারা বাঙ্গালীয়ানা জাহির করে! কথা হচ্ছে বৈশাখী, পাঞ্জাবী – তামিল- তেলেগুর মতই - বৎসরের প্রথম দিন! কোন হিসেবে তা বাঙ্গালীর একান্ত উৎসব ?
এ জাতির ‘মহামানব ( ও মানবী) গণ সারা বছরে পান্তাভাত একদিনও না খেলেও, বিশেষ একদিন ‘পান্তা খেয়ে ঢেঁকুর তোলে। যেন দেশের নিয়মিত ‘পান্তাখোর হত-দরিদ্রদেরকে, একদিন পান্তাভাত –কীভাবে খেতে হয় তা খেয়ে দেখিয়ে, তারা কৃতার্থ করলেন! মুখে মুখোশ লাগিয়ে রং চং চড়িয়ে একটু রসে বশে – নাচা গানা করে, একদিন বাঙ্গালী হওয়ার খেলা খেলেন এই ‘খেলারামগন । সত্যিকারের বাঙ্গালী হওয়ার জন্য কি রং চং মাখিয়ে সং সাজার দরকার পড়ে? তাও যদি বৈশাখী কেবল আমাদের একান্ত উৎসব হত! পাঞ্জাবী, হিন্দু -শিখ, তামিল, তেলেগু সবাই এইদিন উদযাপন করে ‘নববর্ষ – মুঘল স্মৃতির ধুঁয়া তুলে। বাঙ্গালী এই দলে যোগ দিয়ে একে বাঙ্গালীর ‘জাতীয় উৎসব করে কিভাবে? এটা বাঙ্গালী জাতির ‘জাতীয় মর্যাদার দিন হয় কিভাবে? ভারতের জাতীয় উৎসব হলেও না হয় হতে পারত, মোটের উপর তা মূঘলদের রাজ্য ছিল। বাংলাদেশ দুএকবার মোঘল শাসনের আওতায় এলেও- পুরোটা নয়, ঐতিহাসিক ভাবেও, সে স্বাধীন থাকার চেষ্টাই করেছে। তা হলে?
২। বাঙ্গালির জাতীয় পোশাক না হলেও ঘরোয়া পোশাক- পাঞ্জাবী! বাঙ্গালী নয়, পাঞ্জাবী?
ডঃ ইউনুস একবার জাতিসংঘে ভাষণ দিয়েছিলেন লুঙ্গি ফতুয়া পরে। বাঙ্গালীর পোশাক হওয়ার ক্ষেত্রে ‘লুঙ্গি ফতুয়া’র সর্বজনীনতা আছে। কিন্তু এদেশের মহামানবদেরকে জিজ্ঞেস করুন, বেশীরভাগ বলবে ‘পাজামা পাঞ্জাবী। ৭১ এর পাঞ্জাবী খান সেনাদের গণ ধর্ষণের স্মৃতি বারে বারে খুঁচিয়ে তুলে তাদের সাথে বিশেষ এক দলের লোকদের সংস্রব থাক না থাক, তা মিথ্যে ভাবে প্রমান করে, বিচারের নামে প্রহসন করেও, তাদের ফাঁসী দেয়ার বিরাম নেই! আর এখনও সে ‘পাঞ্জাবী’ যা তাদের পোশাক, বাংলাদেশের ‘জাতীয় পোশাক হয় কি ভাবে? কম পক্ষে নামটা পরিবর্তন করতে পারত? এজন্যই বলছি – বাঙ্গালী জাতি হচ্ছে স্ববিরোধী জাতি। যা করে আর যা বলে তার মিল নেই। বলতে দ্বিধা নেই, এরজন্য একটা রেফারেন্ডাম করলেও হয়তো ‘পাঞ্জাবী' হবে বাঙ্গালীর জাতীয় পোশাক!
৩। বাঙ্গালী ‘জাতির পিতা’ আইন করে যাকে বানানো হয়েছে, তার মেয়ে গর্ব করে বলেন – তাদের পূর্ব পুরুষ এসেছে ‘বাগদাদ থেকে! তাহলে দেখা যাচ্ছে - বাঙ্গালী জাতির পিতা বা তার বংশ বুনিয়াদ ‘অবাঙ্গালী ? বাঙ্গালী জাতির ‘জনক হওয়ার মত পুরুষও কি বাংলাদেশে পয়দা নাই, আরও অনেক বস্তুর মত – জাতির পিতা’ ও ‘ বহিরাগত ? বিলাইতী মাল?
প্রসঙ্গত একটা গল্প মনে পড়ল।
এক ‘ শেখ, সৈয়দ বা খাঁ শ্রেণীর লোক পাটের ক্ষেতে এক ‘ইতর শ্রেণীর মহিলাকে একা পেয়ে তার উপরে বলৎকার করে। ফলশ্রুতিতে, ঐ মহিলা গর্ভবতী হয়। ঘটনা জানাজানি হলে কানাকানি হয়, এটা ঢাকতে প্রভাবশালী ‘ধর্ষকের পিতা কিছু মাল কড়ি দিয়ে উক্ত মহিলা ও তার পরিবারকে অন্যত্র পাঠীয়ে দেয়। সময়ে একটা কন্যা জণ্ম হয় সে ঘরে। এবং নূতন জায়গায় সে বড় হতে থাকে - অন্য লোকে না জানলেও, কন্যার মা তো জানেই যে তার পিতা কে।
এদিকে ধর্ষকেরও এক ‘বড় ঘরে বিয়ে হয়। আমরা জানি, শকুনের শাপে গরু মরে না, তবে এক্ষেত্রে যা ঘটে, তা হচ্ছে, এই ঘরে কোন সন্তান হয় না। এক সময়ে প্রভাবশালী পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে বসে, বংশে বাতি দেয়ার কেউ নেই। ওদিকে, সেই ‘কন্যার বিয়ের বয়স হয়, পিতৃ পরিচয়ের দরকার পরে। মেয়েটাকে যখন তার পিতৃ পরিচয় জানানো হল, সে জানতে চাইল তাদের এই অজ্ঞাত বাসের কারণ! পিতৃ পরিচয়ের কারণে এখণ ঐ ব্যাক্তিকে তার ‘বাবা ডাকতে হবে! মায়ের চরম ‘জিল্লতির কাহিনী শুণার পরে ঐ মেয়ের কি ইচ্ছে হবে ঐ ‘প্রভাব শালী ব্যাক্তিকে ‘বাবা বলে ডাকা?
উপরোক্ত কাহিনীর সাথে বাঙ্গালীর ‘জাতির পিতার নাটকের এক ধরনের সম্পর্ক আছে! ৭১ এর স্বাধীনতার পর থেকে ৭৫ – এর আগস্ট এর পূর্ব পর্যন্ত, বাংলাদেশের উপরে যে ‘বলৎকার হয়েছিল, ৭৪ এর দুরবস্থা আর রক্ষী বাহিনী, মূজিব বাহিনীর যে দৌরাত্ম, আজো পর্যন্ত কেউ ভূলতে পারে নাই। এ অবস্থায় বাঙালী জাতির ‘ বর্তমান আইন করে বানানো জাতির পিতা –অনেকটা উপরের ‘কাহিনীর মত নয় কি? আইন করে মানুষের মুখে ‘পিতা ডাক শুনার এ প্রচেষ্টা বাঙালী কিভাবে মেনে নিয়েছে বা নিচ্ছে?
এ প্রশ্ন গুলো নিয়ে একটু চিন্তা ভাবণা করে দয়া করে দু লাইন লিখে জানিয়ে, আশা করি আমার দুশ্চিন্তার আগুনে ‘ বরফ ঢেলে আমায় কৃতার্থ করবেন। জানেন তো, অলস মস্তিষ্ক –---কারখানা।
বিষয়: বিবিধ
৩৭০৫ বার পঠিত, ৪০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
দিচ্ছেনা কেউ জবাব তার .....
..... খবরদার .....
অমন ধারা ধমক দিলে
কেমন করে শিখবো সব .....
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ..
দারুণ হৃদয়গ্রাহী লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আর সারা বছর পান্তা খাইলে কাঙ্গালি হয়।
এতো জ্ঞানগর্ভ আলোচনা দামী মষ্তিষ্ক ছাড়া বের হয় না আপু! আমার মষ্তিষ্কের পাওয়ার কয়েক গিগা বাড়িয়েও আপনার সমপর্যায়ের প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যার্থ হচ্ছি!
বাংগালী নিজেও জানেনা কেন কি কারনে কি উৎসব পালন করে ? তবে আপু আমি পাকিস্তানীদের দেখি সব সময় পান্জাবী পড়তে! এটা মনে হয় পাকিস্থানী সংস্কৃতি!
বাঙ্গালী জাতি হচ্ছে স্ববিরোধী জাতি। যা করে আর যা বলে তার মিল নেই। শতভাগ খাঁটি কথা!
চমৎকার পোস্টের জন্য শুকরিয়া! স্টিকি পোস্টে অভিনন্দন! বেশি বেশি লিখুন আপু!
পাকিস্তান এর 'পা'- এসেছে পাঞ্জাব থেকে, ওদের জন্য পাঞ্জাবী পরা তো স্বাভাবিক! পাঞ্জাব, ভারতের ও প্রদেশ । কিন্তু বাঙ্গালীর জন্য ?
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার অনূপ্রেরনার জন্য! ।
এরকম বারবার যৌক্তিক লিখা পড়ার অপেক্ষায় আছি।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
এ জাতির ‘মহামানব ( ও মানবী) গণ সারা বছরে পান্তাভাত একদিনও না খেলেও, বিশেষ একদিন ‘পান্তা খেয়ে ঢেঁকুর তোলে। যেন দেশের নিয়মিত ‘পান্তাখোর হত-দরিদ্রদেরকে, একদিন পান্তাভাত –কীভাবে খেতে হয় তা খেয়ে দেখিয়ে, তারা কৃতার্থ করলেন!
তাই নাকি? সারা বছর আধপেট খেয়ে আতকা ঈদের দিন দুম্বা উট খেয়ে আরবী শেখদের ভক্ষনের তরিকার তামিল নেয়া হয়?
বাঙ্গালী ‘বৈশাখী’ কে বাঙ্গালীর জাতীয় উৎসবের মর্যাদা দিয়ে ফেলছে। এদিন পান্তা খেয়ে রং মেখে সং মেখে তারা বাঙ্গালীয়ানা জাহির করে! কথা হচ্ছে বৈশাখী, পাঞ্জাবী – তামিল- তেলেগুর মতই - কোন হিসেবে বাঙ্গালীর একান্ত উৎসব ?
যথার্তই। ইসলামী স্টেটের হিজরীসন, বদর দিবস, জশনে জুলুশে, কুদস দিবস, কদর দিবস ই বাঙালির জাতিয় বাগদাদী দিবস ঘোষণা করা হোক।
নাম তার ‘ শিবপদ। প্রকৃত ‘শিব নয়, তার এক ‘ভঙ্গ পদ! প্রতিবেশী এক স্কুলে এ নামের এক ছাত্রের গল্প শুনেছিলাম। তার মাথার মধ্যে ‘নৌকা ভ্রমণ’ এর ঘুণ পোকা বাসা বেঁধেছিল। ষাণ্মাসিক পরীক্ষার প্রশ্ন হল, গরুর রচনা লিখ! শিবপদ গরুকে খাইয়ে দাইয়ে, নদীতে গোসল করতে নামাবে, এর পর কতিপয় নৌকা দেখবে এবং শুরু হবে তার ‘নৌকা ভ্রমণ’ রচনা! বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন এলো, ‘বিজ্ঞানের অগ্র যাত্রা’ বিষয়ক রচনা। শিব পদ লিখতে শুরু করল বিজ্ঞান বিষয়ে, প্রসঙ্গত এলো বিমান এবং রকেটের কথা! একটা রকেট একদিন ধপাস করে পরে গেল নদীতে, পড়বি তো পর নৌকার উপর! শুরু হয়ে গেল যথারীতি ‘নৌকা ভ্রমণ! এরপরের বছর পরীক্ষায় এলো – ডিসিপ্লিন । সবাই ভাবল এবার দেখি – শিবপদ করে কি! শিবপদ’র ডিসিপ্লিনের সূচনা হল স্কুলে, হেড মাস্টার মহোদয় স্কুলের ডিসিপ্লিনের ‘দিক পাল! হলে হবে কি, একদিন হেড মাস্টার সাহেব নদীতে গেলেন ‘ স্নান করতে, দেখলেন অনেক নৌকা! এরপর যথারীতি নৌকা ভ্রমণ!
কথা হল, শিবপদ, আপনি ফুয়াদ পাশা নামের আড়ালে কেন নিজেকে লুকোতে চাইছেন? প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে- প্রসঙ্গ আসুক বা না আসুক, ইসলাম এর বিরুদ্ধে আপনার এই ধারাবাহিক কুৎসা রটনা- করুণার উদ্রেক করে মাত্র! আপনার সেই শিবপদর ‘নৌকা ভ্রমণের ঘুন পোকা’র চিকিৎসা করানো জরুরী। অবশ্য আপনার মত অনেক প্যারানয়েড মানুষ বুঝতেই চায় না যে, তারা একটা সমস্যায় ভুগছেন! তবু প্রার্থনা করি, পৃথিবীর সকল প্রাণী সুখী হোক!
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : শিবপদের গল্প দারুন হয়েছে। শিশু বয়সে বিবেক বুদ্ধি চিন্তার উন্মক্ত দুয়ারে তালাচাবি মেরে মাথায় আরবী চটি কোরান পুতে দিলে যা হয় আর কি! ধন্যবাদ।A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : আপনি কি চান আমবাঙালি সব ছেড়েছুড়ে দুম্বা, খেজুরের মুমিনতত্ব গ্রহন করে আইসিল-বোকোহারাম-তালেবান হয়ে যাক? @ খান জুলহাসআমি আপনার ভক্ত, মানে মহুয়া ভক্ত ! সে অর্থে আমাকে ‘মহুয়া মত্ত’ও বলতে পারেন । হয়তো বা,
আমরা দুজন উল্টো হাওয়ার পন্থী,
পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থী!
আপনার মত 'সমঝদার' মানুষের উৎসাহ পাওয়া তো সৌভাগ্যের কথা! ঐ শব্দটি আমার এক ওস্তাদের লেখা থেকে মেরে দেয়া। আপাতদৃষ্টিতে চিংড়ি মাছের সাথে এর একটা সম্পর্ক রয়েছে-সাইজে ছোট, (দামেও সস্তা) কিন্তু পানি থেকে ডাঙ্গায় উঠালে লাফালাফি করে, শব্দ সৃষ্টি করে বিস্তর!
তবে এক অর্থে ইংরেজীতে Cicada নামে এক ‘নুইসেন্স শব্দ সৃষ্টিকারী পোকার উল্লেখ রয়েছে। কাজের নয়, অকাজের পতংগ - সে অর্থে তেলাপোকার ভায়রা ভাই!
মন্তব্য করতে লগইন করুন