হ্যাপি কে না জানলে বুঝতাম না কেন নারীরা বেশি সংখ্যক দোযখে যাবে
লিখেছেন লিখেছেন যুথী ১১ মার্চ, ২০১৫, ১০:৩৩:১৭ রাত
আমি জীবনে কত প্রোপজ পেয়েছি গননা করে শেষ করা যাবেনা। আত্মীয়রা তো আছেই, পাড়া প্রতিবেশীরা তো ছিলোই, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় এমন কি এখনো। শত শত। কিন্তু নোংরামির কথা মনে উঠলেই গা ঘিন ঘিন করে উঠতো।
আবু সুফিয়ান (রা) এর স্ত্রী হিন্দ কী না করেছেন। যখন ইসলাম গ্রহনের সময় আমাদের নবী (স) বললেন: তোমরা যেনা করবে না। হিন্দ বললেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ, স্বাধীন মেয়েরা কি ব্যাভিচার করে?
তার এই প্রশ্ন আসলে অবান্তর নয়। লক্ষ লক্ষ নারী আছে যারা দ্বীন মানুক আর না মানুক, ব্যাভিচার করা চিন্তাই করতে পারেনা।
অথচ এই হ্যাপি, কদিনের মেয়ে অথচ জীবন যার ব্যাভিচার করেই কাটছে, সেই আজ ও স্ট্যাটাস দেয়; নিজকে পবিত্র মনে করে।
আমি মনে করি রুবেল পুরুষ মানুষ। যুবক মানুষ হাতের কাছে কিছু ফাও পেলে ভোগ করবেনা, সেই রকম পুরুষ হতে গেলে ইউসুফ (আ) এর মত ঈমান লাগে। আর সেই যুবক হওয়ার পথ গুলো বন্ধ করছে আমাদের উচ্চ শিক্ষার উঁচু দেয়াল গুলো।
আমি দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের লকলকে চোখ, শুনেছি ধর্মহীন শিক্ষাংগনে শিক্ষা দেয়ার নামে সেক্সের অদরকারী আলোচনার রগরগে কথা। দেখেছি বল্গাহীন সতীর্থদের ছাত্র হল গুলোতে যাওয়ার ছেনালি প্রতিযোগিতা। আমাদের হলেও বোরকা পরা ছেলে ঢুকেছে কয়েকবার, সেও কিছু রাজনীতির মধুমক্ষিকার কারণে।
আসলে অনেকদিন ধরে চিন্তা করছিলাম, আমাদের নবী (সা) কেন স্বচক্ষে জাহান্নামের মধ্যে মেয়েদের সংখ্যা বেশি দেখলেন?
আসলে মেয়েরা বড়ই অবলা, এবং বড়ই ভালনারেবল........ কাঁচের মত
বিষয়: বিবিধ
১৬৫১০ বার পঠিত, ৩৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
[সূরা আল ইমরান:১০২]
অনেক ধন্যবাদ
আমি মনে করি হ্যাপীর এমন আচরনের জন্য রুবেল আরো বেশী সেলিব্রেটি হয়েছে,টিক তেমনি হ্যাপীকে মানুষজন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার সুযোগ পেয়েছে।
http://stats.espncricinfo.com/ci/content/records/263626.html
বরং হ্যাপীই রুবেলের সাথ নিজেকে জড়িয়ে কথা বলে কিছুটা নাম জানাতে পেড়েছে । ফলে ফিল্ম পাড়ার লোকেরা জানতে শুরু করেছে যে হ্যাপী নামে তাদের এখানে একজন নায়িকা ধরনের কিছু একটা আছে।
খুবই সুন্দর কথা বলেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
চারজনের মধ্যে একজন ছিল বিবাহিতা। সে বলেফেলল, 'আমাদের মত মেয়ে হলে বুঝতি কে কত ভাল'?
অনেককেই ছাত্র জীবনে ভালোলেগেছিল কিন্তু সাহস করে কাউকে কোনদিন মুখ খুলে বলতে পারিনি। ডজন খানেক প্রস্তাবও পেয়েছিলাম কিন্তু জবাব দেয়ার হিম্মত হয়নি।
সেজন্যই কিনা জানিনা তবে আমার বৌর ভাষায় আমি বোকা।
যদি একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়া যায় যে ও পথে পা বাড়াবনা তাহলে হাতের কাছে ফাও কিছু পেলেও হাত না বাড়িয়ে দৃঢ় থাকা যায়।
ধন্যবাদ।
"যুবক মানুষ হাতের কাছে কিছু ফাও পেলে ভোগ করবেনা, সেই রকম পুরুষ হতে গেলে ইউসুফ (আ) এর মত ঈমান লাগে। আর সেই যুবক হওয়ার পথ গুলো বন্ধ করছে আমাদের উচ্চ শিক্ষার উঁচু দেয়াল গুলো"
একদম হাচা কথা। পিলাচ দিলাম।
খুব ভালো লিখেছেন, জাযাকিল্লাহ..
মন্তব্য করতে লগইন করুন