ভাষার মাসে জোর দাবি>> বাংলাদেশের কওমী মাদ্রাসা থেকে উর্দু উঠিয়ে দেয়া হোক

লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১০:১২:৩০ রাত



বাংলাদেশের কওমী মাদ্রসা থেকে উর্দু উঠিয়ে দেয়া হোক

বাংলাদেশে এক অদ্ভুত শিক্ষা ব্যাবস্তার নাম কওমী মাদ্রাসা । ইচ্চা করলেই যে কেউ মক্তব ইয়েজদাহম, দাহম, নাহম (ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি) পড়েও তার ঘরের পাশে শহড় কিংবা অজপাড়া গায়েঁ খুলে বসতে পারেন ধর্মের নামে এই প্রতিষ্ঠানটি ।

আমার কাছে কওমী শিক্ষানীতিকে অনেকটা বাংলাদেশে অবস্থানরত “বিহারীদের” জীবনের মত মনে হয় । এই বিহারীদের আদিনিবাস ভারতের বিহারে । ১৯৪৭ সালের পর থেকে এদের একটা অংশ থাকে বাংলাদেশে । আর তাদের ভালবাসা , প্রেম পাকিস্তানের জন্য । অদ্ভুত না!? আদি নিবাস ভারতে, থাকে বাংলাদেশে আর ভালবাসে পাকিস্তান কে !

কওমী মাদ্রাসাও অনেক টা সে রকম ।

কওমী নিয়ে লেখার আগে তাদের ইতিহাস টা একটু জেনে নেই ।

১৭৫৭ সালে শেষ নবাবের পতনের মাধ্যমে উপমহাদেশে মুসলিম শাসকদের পাঁচশ বছরের রাজত্যের পরিসমাপ্তি ঘটে । স্বল্প সংখক বৃটিশরা বিশাল উপমহাদেশ পরিচালনার জন্য বেছে নেয় “ডিভাইড এন্ড রুল পলিসি । সদ্য রাজত্য হারানো শিক্ষা দিক্ষায় উন্নত মুসলিমদের কে তাদের ক্ষমতা ধরে রাখার প্রধান বাধা হিসেবে নিয়ে “হিরক রাজা”র মত শিক্ষা ব্যাবস্থা থেকে মুসলমানদের নিরক্ষর করার এক বিশাল পরিকল্পনা করে মাঠে নামে ইংরেজরা ।

আঠারো শ' সাতান্ন সালের সিপাহী বিপ্লবে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হলে ঘোর অন্ধকার নেমে আসলো ভারতের ভাগ্যাকাশে। ফলে বৃটিশউপনিবেশ সাম্রাজ্যবাদীদের শাসন ক্ষমতা আরো সুসংহত হয়। দিল্লীর মসনদে বৃটিশরা পাকাপোক্ত হওয়ার পর প্রথমেই যে কাজটিকে গুরুত্ব দিয়েছিল, তা ছিল ইসলাম-মুসলমানদের দীনী ঐতিহ্য, সভ্যতা, শিক্ষা-সংস্কৃতিচিরতরে ধ্বংস করা, যাতে মুসলমানরা কোন দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে। যে জাতিকে ভয়ভীতি প্রদর্শনকরে, চাপপ্রয়োগ করে দাবানো যায়নি, তাদেরচিন্তাধারায় আস্তে আস্তেএমন পরিবর্তন আনতে হবে যে,তারা এক ভিন্ন জাতি হিসেবে যেন নিজেদের অস্তিত্বভুলে যায়। তারা নিজেদের দীনী ঐতিহ্য,সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং সোনালী অতীত থেকে দিনে দিনে সরে যায়।এমনকি দীর্ঘদিন পরে যেন তাদের এক থাস্মরণ না থাকে যে,তারা কেমন সিংহের জাতি ছিল অথচ আজ শৃগালে পরিণত হয়েছে।

এ লক্ষকে সামনে রেখে ‘লর্ড ম্যাকল‘ এদেশের মানুষের জন্য এক নতুন শিক্ষানীতির সুপারিশ করেন। তা বাস্তবায়নের লক্ষে তিনি একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ রচনা করেন। তাতে ভারতবর্ষের জাতীয় শিক্ষানীতি তথা মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ন্যাক্কারজনক ভাবে উপহাস করা হয়। এবং ওলামায়ে কেরামের উপর ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করা হয় পরিশেষে তিনি স্পষ্ঠ ভাষায় লেখেন, ” এখন আমাদের কর্তব্য হল, এমন একদল লোক তৈরি করা যারা আমাদের অধিকৃত অঞ্চলের অধিবাসী ও আমাদের মাঝে দোভাষীর দায়িত্ব পালন করবে। যারা রক্ত ও বর্ণে হিন্দুস্তানী হলেও চিন্তা-চেতনা, মেধা-মনন ও চারিত্রিক দৃষ্টিকোন থেকে হবে ইংরেজ্”

বিশাল হিন্দু সম্প্রদায় তালিয়া বাজায় । স্বাগত জানায় তাদের নীতি কে ।

ইংরেজরা টোটাল পরিবেশটাকে এমন ভাবে ক্রিয়েট করে যাতে মুসলমানরা সব কিছুতেই তাদের উপর খারাপ ধারণা পোষণ করে তারা যা করবে মুসলমানরা সেটার বিপরীত থাকে । হলোও তাই ।

১৭৮০ সালে বাংলার ফোর্ট উইলিয়ামের গর্ভনর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিসং কর্তৃক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয় মাদ্রাসা ই আলিয়া । ইংরেজ শাসনের প্রাথমিক পর্বে প্রশাসন পরিচালিত হতো প্রচলিত ফার্সি ভাষায় রচিত আইন অনুসারে। এ কারণে প্রশাসনের জন্য, বিশেষ করে বিচার বিভাগের জন্য প্রয়োজন ছিল আরবি, ফার্সি ও বাংলা ভাষায় দক্ষতা। এ ছাড়া মুসলিম আইনের ব্যাখ্যা ও মামলায় রায় দেওয়ার জন্য প্রয়োজন ছিল অনেক মৌলবি ও মুফতির। একই সঙ্গে মৌলবি ও মুফতিদের ইংরেজি ভাষায় জ্ঞান থাকারও প্রয়োজন ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস মুসলমানদের জন্য একটি মাদ্রাসা ও হিন্দুদের জন্য একটি সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।

যেহেতু এই মাদ্রাসাটি ইংরেজ দ্বারা পরিচালিত তাই আলেমদের বড় একটা অংশ এটাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখেতে থাকলেন । তারা মুসলমানদের এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে নিরুৎসাহিত করলেন । তারা ইংরেজদের সব কিছুকেই হারাম বললেন । সেটা তাদের হাটা চলা , খাওয়া পোষাক সব কিছুই ।

ইংরেজরা চাচ্ছিল সেটাই । তাদের পাতা ফাঁদেই পা দিল তৎকালীন আলেমরা । তারা শুধু উর্দু ও ফার্সি ভাষায় তাদের বই রচনা করে কুরআন হাদিস (এর সাথে এই রিলেটেড কিছু কিতাব রেখে) বাদে বাকী সব সাবজেক্ট বাদ দিয়ে দেন । যে মুসলমানরা পৃথিবীক্ষাত বিখ্যাত ইবনে সিনা, আল জাবের , আবু আব্দুল্লাহ্ মুহম্মদ ইবনে মুসা আল-খোয়ারিজ্মি (ভূগোলবিদ, জ্যোতির্বিদ, গণিতবিদ ও দার্শনিক, চিকিৎসা বিজ্ঞানী জন্মদিল ) রসায়ন বিজ্ঞানী আবু মুসা জাবির ইবনে হাইয়ান আল-আযদী, সহ অসংখ বিজ্ঞানী এই লিংকে http://shobujbanglablog.net/21386.html । যারা আজকের আধুনিক প্রথিবীর কর্ণধার ।

তাদের সে পথে না হেটে মুসলমানদের অন্ধকার জগতের দিকে নিয়ে যেতে থাকেন । তারই ধারাবাহিকতায়

১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দ নামক স্থানে হযরত মাওলানা কাসেম নানুতবী (রঃ), রশিদ আহম্মদ গাঙ্গুহী (রঃ), হাজী আবেদ হুসাইন (রঃ)

মোল্লা মাহমুদ, তার ছাত্র মাহমুদুল হাসান সহ তৎকালীন আলেমদের হাত ধরে দেওবন্দ মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ।

ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে কওমি মাদ্রাসা বহুল প্রচলিত। ভারত উপমহাদেশের পাশাপাশি বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও কওমি মাদ্রাসা রয়েছে। তবে উপমহাদেশের বাইরে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান সাধারণত খুব একটা দেখা যায় না ।

বাংলাদেশে কওমী মাদ্রাসার একটা গ্রাফ উল্লেখ করি…

২০০৯ সালের এপ্রিলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৬৪ জেলার প্রশাসকদের অধীনস্থ কওমি মাদ্রসার সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে ২৫ হাজার ৯০৬টি । কিন্তু বাস্তবতা এর থেকে দুই বা তিন গুন বেশি হতে পারে কেননা.. জেলা প্রশাসকদের তথ্যে চট্টগ্রামে ৭৪৮টি মাদ্রাসার উল্লেখ থাকলেও ২০১২ সালের এপ্রিলে পুলিশ সদর দফতরের এক এআইজির তৈরি করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম জেলায় ১৫ থানায় ১৬৪টি কওমি মাদ্রাসা রয়েছে । সে হিসেবে দেশে কওমি মাদ্রসার সংখ্যা ৫০ হাজরের বেশি হতে পারে । যদিও উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে মাত্র ১৫ হাজারের কিছু বেশি উল্লেখ করা আছে । যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫০ হাজার (প্লাস/মাইনাস) ধরি তা হলে এর ছাত্র সংখ্যা শিক্ষক শুভাকাংক্ষি কত ? এর একটা ধারণা হয়তো অনেকেই ৫ই মে হেফাজতের উথ্থানের সময় কিছুটা পেয়ে থাকবেন ।

বাংলাদেশের আর্থ –সামাজিক উন্নয়নেই বা এই বিশাল জনশক্তির ভুমিকা কতটুকু । সেটা অবশ্য গবেষণার বিষয় ।

শিরোনামের বিষয়ে আসি, ১৮৬৬ সাল থেকে ১৯৪৭ এবং ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ এই সময় পর্যন্ত যদি কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার ভাষা যদি উর্দু ও ফার্সির প্রয়োজনীয়তা থেকেও থাকে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে উর্দুর কোন প্রয়োজনীয়তা নেই । ১৯৫২ সালে যে ভাষার জন্য রফিক সালাম বরকতরা জীবন দিল সেই দেশের বিশাল একটা জনশক্তির শিক্ষার ভাষা হবে উর্দু এটা মেনে নেয়ার মত না ।

কওমী আলেমরা এখনো যে বৃটিশদের পাতা ফাঁদ থেকে উঠতে পারেন নি তার প্রধান যুক্তি হল উর্দুর প্রতি তাদের এই দুর্বলতা । এটা কি তাদের পাকিস্তান প্রীতি না অঙ্গতা ? উর্দু কি তাদের মাতৃভাষা? ইসলামের ভাষা?? জান্নাতের ভাষা??? অথবা আন্তর্যাতিক ভাষা ????? কোনটা ?

ইসলাম মাতৃভাষার গুরুত্ত শিখিয়েছে , প্রত্যেক নবী রাসুলরা মাতৃভাষায় দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন, বর্তমান সমাজ রাষ্ট্রে প্রভাব বিস্বতার করার জন্য মাতৃভাষার পাশাপাশি আন্তর্যাতিক ভাষা জানা খুব জরুরী । সেখানে কওমি আলেমরা কি করছেন ? তারা কি বুঝতে পারেছেন যে তারা বাংলাদেশের সমাজেই অকেজো এ সমাজের কোথাও তাদের গুরুত্বপূর্ণ স্থান নেই ।

ভাষার মাসে সব শেষে কওমী নেতৃবৃন্দ এবং সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে বিশাল এই জনশক্তিকে কোন ভাবেই যাতে গোড়ামীর কারনে পিছিয়ে না থাকে সে জন্য কওমী মাদ্রাসায় উর্দু ফার্সি ভাষা তুলে দিয়ে শুধু মাত্র আরবী বাংলা এবং ইংরেজী ভাষাতে বই রচনার জন্য অনুরোধ থাকবে ।

বিষয়: বিবিধ

১৮৩৬ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

359347
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ১০:৪৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনার তথ্য অনেকাংশেই ভুল। বাংলাদেশের প্রধান কওমি মাদ্রাসাগুলির মধ্যে হাটহাজারি মাদ্রসা,পটিয়া মাদ্রাসায় প্রথম থেকেই সহ পাঠ হিসেবে বাংলা পড়ান হতো। এখন অনেকাংশেই বাংলা মাধ্যম ব্যবহার হচ্ছে। সেসময় উর্দু মিডিয়াম ব্যবহার করা হতো বাংলায় প্রয়োজনিয় বই না খাকায়। দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় তো এখন গ্রাজুয়েট কোর্সে ইংরেজি মাধ্যম ব্যবহার করছে। কওমি মাদ্রাসায় দুইতিন বছর পড়েই নতুন মাদ্রাসা খোলা যায়না। পুলিশের হিসাবে মুলত মাদ্রাসা আর হাফেজিয়া মক্তবকে গুলিয়ে ফেলা হয়েছে।উর্দু ও ফার্সি কিন্তু কোন মৃত ভাষা নয়। এখনও যথেষ্ট প্রভাবশালি।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০১:৫০
297987
ব্লগার শঙ্খচিল লিখেছেন : তথ্যে ভুল থাকতে পারে সেটা আপনারা ধরিয়ে দিবেন বলেই তো পোস্ট করেছি । আমি কওমি পরিবারের সন্তান । যা দেখেছি তা লেখার চেষ্টা করেছি । কওমি আলেম রা অনেক যানেন কোন কোন সন্দেহ নেই । কিনতু তাদের জানাটা মানুষের কাছে ঠিক ভাবে উপস্থাপনের অভাবে তারা পিছিয়ে যাচ্ছেন । পৃথিবীর কয়টা রাষ্ট্রে উর্দু ভাষা আছে বলবেন কি ??
359359
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৩:৫৮
কাহাফ লিখেছেন : গদবাধা কথা মালাই তুলে ধরলেন!
স্বীকার করতেই হবে 'ক্বাওমী মাদ্রাসার কারণেই ইসলামের রেশ সমাজে এখনও অবশিষ্ট আছে!'
উচ্চ শিক্ষা স হ রাষ্ট্রের অনেক ক্ষেত্রেই ইংরেজীর প্রাধান্য রয়েছে! এ বিষয়ে কোন সমস্যা নেই!
শুধু ক্বাওমী মাদ্রাসার পিছনেই কেন???
ইসলাম সম্পর্কে আরবী ভাষার পড়েই উর্দু ভাষার লিখিত বিভিন্ন কিতাব,তাই উর্দু পড়তেই হবে আরবীর তুলনায় তা স হজ বলে!
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০১:৫৪
297988
ব্লগার শঙ্খচিল লিখেছেন : ধন্যবাদ গঠনমুলক সমালোচনার জন্য...........
আমি মনে করি ইসলাম জানার জন্য উর্দুর কোন প্রয়োজন নেই । যে আলেম রা কোরআন হাদিসের আরবী থেকে তাফসীর করতে পারেন তাদের কে আলাদা ভাবে উর্দু প্রয়োজন হবে না ইসলাম শিখার জন্য
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৩:৫৩
298030
কাহাফ লিখেছেন : মুহতারাম ভাই,আমিও ক্বাওমী আংগিনা মাড়িয়েছি কিছুদিন!
আরবীর তুলনায় উর্দু অনেক স হজ!
তাই আপাতত: উর্দু তুলে দেয়ার প্রস্তাব গ্রহনযোগ্য মনে হয় না!
359364
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৫:৪৬
শেখের পোলা লিখেছেন : এর পর কি আরবিটাকেও বিদায় করতে চাইবেন? তাঁ আগে ইংরাজীটাকে তাড়িয়ে আসেন না কেন? হন্দীতে ডুবে গেলেও আপনাদের অসুবিধা নেই কি বলেন? যত সব
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:১২
297990
ব্লগার শঙ্খচিল লিখেছেন : আপনি আমার লেখাটাকে অন্য ভাবে নিয়েছেন, আমি সে উদ্দেশ্য নিয়ে লিখিনি । আমি কওমি পরিবারের সন্তান ।
359370
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End
359373
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
আবু জান্নাত লিখেছেন : ইংরেজী বিদায়ের দাবী করবেন না কিন্তু, তাহলে আমেরিকা বোম মারবে
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:১৩
297991
ব্লগার শঙ্খচিল লিখেছেন : এখান বোম কথাটা কেন আসছে ভাই ??
359376
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
নকীব আরসালান২ লিখেছেন : হায়রে মুর্খ জাতি, কলজেটা ফেটে যায়, এ জন্যই তো উম্মাহর এই পতন। আসল কথাটা শুনুন, ইসলামি দল গুলির মধ্যে ঐক্য স্থাপন করে ইসলাম প্রতিস্টার পর জ্ঞান বিজ্ঞানের সকল শাখা আরবিতে কনভার্ট করে আফগান থেকে আরাকান পর্যন্ত এক সাথে পাঠ্য করে দেয়া হবে। আপনারা শুধু থাকুন আমাদের সাথে, ইনশাল্লাহ।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:১৪
297992
ব্লগার শঙ্খচিল লিখেছেন : আর সে পর্যায়ে যেতে হলে আগে কওমী মাদ্রাসায় পরিবর্তন জরুরী ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File