ইতোমধ্যে নৈরাজ্য শুরু হয়ে গেছে….

লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৫০:৪৪ রাত



বর্তমান সরকারের সমস্যা হল মৃত প্রায় গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে মাথায় পানি ঢালা

শুধু এ সরকারের কথা বললে অন্যায় হয়ে যাবে । বিগত সরকার গুলোও একি পথে হেঁটেছে । সঠিক পরিকল্পনা, বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তের অভাব । চাটুকার আার দূর্ণীতির রাহুগ্রাসে আবদ্ধ আমলা সরকারী কর্মকর্তা সরকার দলীয় নেতা কর্মী

সব মিলে যেন এক ভাই ।

বিকল্প যানবাহন কিংবা চলাচলের ব্যবস্থা না করে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা, ইজি বাইক, ভটভটি, করিমন, নসিমন জাতীয় যানবাহনের চলাচল নিষিদ্ধ করার পর হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে।

এরপাশাপাশি সারাদেশে হাইকোর্ট ফিটনেসবিহীন যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ভুয়া লাইসেন্স জব্দের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দেশে ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ভুয়া লাইসেন্স নিয়ে যে সব যানবাহন চলছে আগামীকাল সুবহে সাদেক কিংবা তারও আগে আজই মধ্যরাত থেকে যদি তা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এর বিকল্প যানবাহন সরকারি কিংবা বেসরকারি খাতে আছে কি?

এ পরিস্থিতিতে মহাসড়কগুলোয় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপর্যয়কর যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, অটোরিক্সা মালিক ও চালকদের মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ কর্মসূচি বা¯Íবায়ন চলছে, দাবি আদায়ে আন্দোলন দানা বাঁধছে তাতে একদিকে পায়ে দীর্ঘ পথ হেঁটে গন্তব্যে যেতে যাত্রী থেকে শুরু করে পথচারীরা যেমন হিমশিম খাচ্ছেন তেমনি ÿুব্ধ হয়ে উঠছেন সকলে। ৪৪ লাখ ড্রাইভার হেলপার , তাদের সাথে যদি যোগ হয় তাদের পরিবার যারা এই রোজগারের মাধ্যমেই খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকে । তা হলে তো কোটি ছাড়িয়ে যাবে । এ ছাড়াও প্রতিদিন রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ মানুষ বিকল্প যানবাহন না পেয়ে তারাও যদি যোগ দেয় তাদের সাথে তা হলে তা দাবানলের আকার ধারণে করবে ।



বিকল্প ব্যবস্থা না করে সরকারকে এমন হটকারী সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্ষ যারা দেয় তারা কখনই বন্ধু হতে পারে না ।

সরক ও জনপথ এর আওতাধীন দেশে মোট সরক পথ ২১৫৭১ কিলোমিটার ৪৫০৭ সেতু , কালভার্ট ১৩৭৫১ টি

দেশের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে প্রায় ২০ লাখ নসিমন, করিমন, অটোরিক্সাসহ অনুমোদনহীন যানবাহন চলাচল করছে। এসব পরিবহনের একটিরও রুট পারমিট নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব যানবাহন সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বছরে দুই শতাংশ সামষ্টিক অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) ক্ষতি হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে সাম্প্রতিককালের ৯০ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনাই হয়েছে সরকারের অব্যস্থাপনা, অন্ধ মোড়, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, পরিবহন চলাচল আইনের যথাযথ ব্যবহার না থাকা, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রশস্ত ও ভাঙ্গাচোরা রাস্তাঘাটসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে। অথচ সরকার তার দায় এড়াতে সড়ক দুর্ঘটনার অজুহাতে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আর এই নিষেধাজ্ঞার সাথে সাথে কিছু বৈধ যানবাহন শুরু করেছে নৈরাজ্য । যে ভাবে পারছে প্রকাশ্যে ডাকাতের রপ ধারণ করেছে । অসহায় যাত্রীদের কাছে অনেক টা অস্র ঠেকিয়ে পকেট কাটছে ।

সরকার যদি অটোরিক্সা মহাসড়কগুলোতে না চালাতেই দেয় তাহলে এতদিন ধরে লাখ লাখ অটোরিক্সা আমদানি হতে দিয়েছে কেন? এ প্রশ্ন আমার না , সকলের ।

৪০ জেলায় মহাসড়ক ব্যবহারের বিকল্প নেই । আঞ্চলিক মহাসড়কের চেয়ে জাতীয় মহাসড়ক কম হলেও অন্তত ৪০টি জেলায় মহাসড়ক ব্যবহার না করে অন্য কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রতি ১০ হাজার যানবাহনের মধ্যে ৮৬ দশমিক ৬টি যানবাহন প্রতি বছর মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ছে। এই পরিসংখ্যানে নিহতের সংখ্যা এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ।



আমার একটা বিষয় মাথায় আসে না , প্রায় একই সময়ে ২০ লাখ ৩ চাকার যানবাহন মহাসড়কে নিষিদ্ধর পাশাপাশি হাইকোর্ট থেকে ফিটনেস বিহীন যানবাহনে নিষেধাঙ্গা দিয়ে কৃতিম সংকট তৈরি করার কারন কি ? মানুষকে বুঝানো যে, সরকার আন্তরিক সড়ক দূর্ঘটনা কমাতে কিন্তু জনগণ ই চাচ্ছে না! তার অবৈধ চালকদের পক্ষ নিয়েছে ?

এক ঢিলে কয়েক পাখিকে মেরে পেছনের সব অবৈধ কাজকে আবার নতুন করে বৈধ করার একটা ফন্দি নয় তো ?

সরকারের হয়তো ধারণাই নাই ,দেশের মহাসড়কে ১ ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকার পর একটা গাড়ি পাওয়া যায়না । ব্যক্তিগত ভাবে যখন এসব অবৈধ গাড়িগুলো রাস্তায় নামলো মানুষ যেন অনেকটা হাফছেড়ে বাঁচলো । এসব নসিমন করিমনের অধিকাংশ চালক হলো রিক্সার ড্রাইভার । কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও দেশের পরিবহন ব্যবস্থা এতটাই খারাপ যে পিজঢালাই রাস্তা হলেও সেখানে ভাল ভাব গন্তব্যে পেৌঁছার মত গাড়ি নেই । রিক্সার মিস্ত্রিই করিমনের আবিস্কারক!

সরকার যদি আন্তরিক হয় এসব বিষয়ে তা হলে তাক যে সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে,

>>প্রথমত অবৈধ যানবাহনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত প্রায় ৫০ লাখ ড্রাইভার,হেলপার কে প্রশিক্ষিত করা ।

>>মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন বন্ধ না করে আলাদা লেন তৈরি করে দেয়া যতক্ষণ না আলাদা সড়ক করা যায় ।

>>ইউ টার্ণ , জে টার্ণ , অন্ধ মোড় জাতীয় মোড় গুলো ঠিক করা ।

>> বিজ্ঞান সম্তত ছোট ছোট গাড়ি তৈরি/আমদানি করে প্রত্যন্ত জেলা,উপজেলা রোড পারমিট দেয়া ।

>> দেশের বিজ্ঞজনদের কাছ থেকে পরামর্ষ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া ।

বর্তমান সরকারের সমস্যা হল মৃত প্রায় গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে মাথায় পানি ঢালা । শুধু এ সরকারের কথা বললে অন্যায় হয়ে যাবে । বিগত সরকার গুলোও একি পথে হেঁটেছে । সঠিক পরিকল্পনা, বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তের অভাব । চাটুকার আার দূর্ণীতির রাহুগ্রাসে আবদ্ধ আমলা সরকারী কর্মকর্তা সরকার দলীয় নেতা কর্মী ।সব মিলে যেন এক ভাই ।

বিকল্প যানবাহন কিংবা চলাচলের ব্যবস্থা না করে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা, ইজি বাইক, ভটভটি, করিমন, নসিমন জাতীয় যানবাহনের চলাচল নিষিদ্ধ করার পর হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। এরপাশাপাশি সারাদেশে হাইকোর্ট ফিটনেসবিহীন যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ভুয়া লাইসেন্স জব্দের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দেশে ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ভুয়া লাইসেন্স নিয়ে যে সব যানবাহন চলছে আগামীকাল সুবহে সাদেক কিংবা তারও আগে আজই মধ্যরাত থেকে যদি তা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এর বিকল্প যানবাহন সরকারি কিংবা বেসরকারি খাতে আছে কি?

এ পরিস্থিতিতে মহাসড়কগুলোয় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপর্যয়কর যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, অটোরিক্সা মালিক ও চালকদের মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ কর্মসূচি বা¯Íবায়ন চলছে, দাবি আদায়ে আন্দোলন দানা বাঁধছে তাতে একদিকে পায়ে দীর্ঘ পথ হেঁটে গন্তব্যে যেতে যাত্রী থেকে শুরু করে পথচারীরা যেমন হিমশিম খাচ্ছেন তেমনি ÿুব্ধ হয়ে উঠছেন সকলে। ৪৪ লাখ ড্রাইভার হেলপার , তাদের সাথে যদি যোগ হয় তাদের পরিবার যারা এই রোজগারের মাধ্যমেই খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকে । তা হলে তো কোটি ছাড়িয়ে যাবে । এ ছাড়াও প্রতিদিন রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ মানুষ বিকল্প যানবাহন না পেয়ে তারাও যদি যোগ দেয় তাদের সাথে তা হলে তা দাবানলের আকার ধারণে করবে ।



বিকল্প ব্যবস্থা না করে সরকারকে এমন হটকারী সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্ষ যারা দেয় তারা কখনই বন্ধু হতে পারে না ।

সরক ও জনপথ এর আওতাধীন দেশে মোট সরক পথ ২১৫৭১ কিলোমিটার ৪৫০৭ সেতু , কালভার্ট ১৩৭৫১ টি

দেশের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে প্রায় ২০ লাখ নসিমন, করিমন, অটোরিক্সাসহ অনুমোদনহীন যানবাহন চলাচল করছে। এসব পরিবহনের একটিরও রুট পারমিট নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব যানবাহন সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বছরে দুই শতাংশ সামষ্টিক অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) ক্ষতি হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে সাম্প্রতিককালের ৯০ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনাই হয়েছে সরকারের অব্যস্থাপনা, অন্ধ মোড়, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, পরিবহন চলাচল আইনের যথাযথ ব্যবহার না থাকা, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রশস্ত ও ভাঙ্গাচোরা রাস্তাঘাটসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে। অথচ সরকার তার দায় এড়াতে সড়ক দুর্ঘটনার অজুহাতে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আর এই নিষেধাজ্ঞার সাথে সাথে কিছু বৈধ যানবাহন শুরু করেছে নৈরাজ্য । যে ভাবে পারছে প্রকাশ্যে ডাকাতের রপ ধারণ করেছে । অসহায় যাত্রীদের কাছে অনেক টা অস্র ঠেকিয়ে পকেট কাটছে ।

সরকার যদি অটোরিক্সা মহাসড়কগুলোতে না চালাতেই দেয় তাহলে এতদিন ধরে লাখ লাখ অটোরিক্সা আমদানি হতে দিয়েছে কেন? এ প্রশ্ন আমার না , সকলের ।

৪০ জেলায় মহাসড়ক ব্যবহারের বিকল্প নেই । আঞ্চলিক মহাসড়কের চেয়ে জাতীয় মহাসড়ক কম হলেও অন্তত ৪০টি জেলায় মহাসড়ক ব্যবহার না করে অন্য কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রতি ১০ হাজার যানবাহনের মধ্যে ৮৬ দশমিক ৬টি যানবাহন প্রতি বছর মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ছে। এই পরিসংখ্যানে নিহতের সংখ্যা এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ।



আমার একটা বিষয় মাথায় আসে না , প্রায় একই সময়ে ২০ লাখ ৩ চাকার যানবাহন মহাসড়কে নিষিদ্ধর পাশাপাশি হাইকোর্ট থেকে ফিটনেস বিহীন যানবাহনে নিষেধাঙ্গা দিয়ে কৃতিম সংকট তৈরি করার কারন কি ? মানুষকে বুঝানো যে, সরকার আন্তরিক সড়ক দূর্ঘটনা কমাতে কিন্তু জনগণ ই চাচ্ছে না! তার অবৈধ চালকদের পক্ষ নিয়েছে ?

এক ঢিলে কয়েক পাখিকে মেরে পেছনের সব অবৈধ কাজকে আবার নতুন করে বৈধ করার একটা ফন্দি নয় তো ?

সরকারের হয়তো ধারণাই নাই ,দেশের মহাসড়কে ১ ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকার পর একটা গাড়ি পাওয়া যায়না । ব্যক্তিগত ভাবে যখন এসব অবৈধ গাড়িগুলো রাস্তায় নামলো মানুষ যেন অনেকটা হাফছেড়ে বাঁচলো । এসব নসিমন করিমনের অধিকাংশ চালক হলো রিক্সার ড্রাইভার । কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও দেশের পরিবহন ব্যবস্থা এতটাই খারাপ যে পিজঢালাই রাস্তা হলেও সেখানে ভাল ভাব গন্তব্যে পেৌঁছার মত গাড়ি নেই । রিক্সার মিস্ত্রিই করিমনের আবিস্কারক!

সরকার যদি আন্তরিক হয় এসব বিষয়ে তা হলে তাক যে সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে,

>>প্রথমত অবৈধ যানবাহনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত প্রায় ৫০ লাখ ড্রাইভার,হেলপার কে প্রশিক্ষিত করা ।

>>মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন বন্ধ না করে আলাদা লেন তৈরি করে দেয়া যতক্ষণ না আলাদা সড়ক করা যায় ।

>>ইউ টার্ণ , জে টার্ণ , অন্ধ মোড় জাতীয় মোড় গুলো ঠিক করা ।

>> বিজ্ঞান সম্তত ছোট ছোট গাড়ি তৈরি/আমদানি করে প্রত্যন্ত জেলা,উপজেলা রোড পারমিট দেয়া ।

>> দেশের বিজ্ঞজনদের কাছ থেকে পরামর্ষ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া ।

বিষয়: বিবিধ

১৯১১ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

333729
০৫ আগস্ট ২০১৫ রাত ১২:১১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সড়ক দুর্ঘটনার জন্য এই গাড়িগুলির চেয়ে ট্রাফিক আইন না মানা এবং বড় গাড়িগুলি অনেক বেশি দায়ি। পুলিশ নিজেই সর্বোচ্চ দায়ি। অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি দেশের উপজেলা পর্যায়ে যোগাযোগ এর প্রধান মাধ্যমই মহাসড়কগুলি। অন্যদিকে গ্রামাঞ্চল থেকে রোগি পরিবহন এর প্রধান মাধ্যম থ্রিহুইলার। অধিক অর্থ আর সময় ব্যায় করে এমবুলেন্স নেওয়া অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়।
333736
০৫ আগস্ট ২০১৫ রাত ০১:০৮
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
333749
০৫ আগস্ট ২০১৫ রাত ০২:০৩
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : এরকম আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের চেয়ে সড়ক গুলো খেটে নদী বানানো উচিত ছিলো!!! নৌকার কদর বাড়িতো।
333753
০৫ আগস্ট ২০১৫ রাত ০২:১৫
নৈশ শিকারী লিখেছেন : আজ মানুষ ২০টাকার রিকশা ভাড়ার জায়গায় ৫০টাকা ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যেতে বাধ্য হচ্ছে, এমতাবস্থায় ম্যাংগো পিপলদের খোবেরও শিকার হচ্ছে সরকার, এই খোব বর্তমান বাকশালিদের পতনের কারন হয়ে দাড়ায় কিনা সেটাই দেখার বিষয়।
333815
০৫ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:২২
হতভাগা লিখেছেন : রোডস্‌ এন্ড হাইওয়ে এবং প্রশাসনকে এরা মনে হয় তাদের চাহিদা মত সেটিসফেকশন দিতে পারে নাই ।

চিন্তা করেন না , দিন দশেক পর সমঝোতা (!) করে ফেলবে ।
333873
০৫ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ০৩:০৭
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : সর্বক্ষেত্রেই এখন নৈরাজ্য চলছে,,কবে যে বোধোদয় হয় এ পোড়া কপাইল্যা জাতির? অনেক ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File