ফন্দি/ফিকির দিয়ে ইসলামের আধুনিকায়ন

লিখেছেন লিখেছেন মিশু ০৩ অক্টোবর, ২০১৫, ১০:১৫:০১ সকাল

আসসালামু’আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ

মহান আল্লাহ আমদের বুঝার ও সঠিক আকীদা অর্জন ও তার বাস্তবায়ন করার ঈমানী জজবা ও শক্তি দান করুন। আল্লাহতায়ালার দেয়া জ্ঞান ও সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আজ আমরা প্রযুক্তির উন্নয়নের ধারায় ছুটছি।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সব কিছু দেখেন ও জানেন এবং ভবিস্যতকে সামনে রেখেই কিয়ামত পর্যন্ত দীনকে পূর্ণ করে দিয়েছেন। অর্থাৎ ইসলামকে পূর্ণতা দিয়ে আমাদের, এই দুনিয়ার পরীক্ষা হলে খাতা দিয়ে পরীক্ষা শুরু করে দিয়েছেন। যার যার জীবনের সমাপ্তির ঘণ্টা হলো তার পরীক্ষা দেয়ার সময় শেষ। খাতা জমা নিতে এক মুহুর্ত দেরী হয় না। পরবর্তী জীবনে আমাকে আপনাকে যার যার জ্ঞান ও কাজের জবাবদিহী করতে হবে।

মহান আল্লাহ যাকে ক্ষমা করবেন সেই রক্ষা পেয়ে যাবে। ক্ষমা পেতে হলে মহান রবের খালেস বান্দা হতে হবে।

খালেস বান্দা হবার পথে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে আসে নফসের গোলামী। এটা ভয়ানক এক দাসত্ব যা একজনকে জাহান্নামে নিয়ে ছাড়বেই। নফসকে নিয়ন্ত্রনে রেখে মহান রবের দাসত্ব করাই জান্নাতের পথে চলা সহজ। পথভ্রষ্ট হওয়ার জন্য এই নফস সদা আপডেট থাকে,শয়তান তাকে নানাভাবে জ্ঞান ও যুক্তি দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যায়। শয়তান জানে যে মুসলিমকে সরাসরি ঈমান থেকে আমল থেকে সরানো সহজে যাবে না কিন্তু নফসকে লালায়িত করে দিতে পারলেই শয়তানের কাজের ঘণ্টা কমে আসবে। আজ আমাদের অবস্থা অনেকটাই এমন হয়ে দাড়িয়েছে।

সেদিন একটি জুমার খুতবাতে পথভ্রষ্টতার কারন সমূহের মাঝে একটি কারন হিসেবে ইমাম সাহেব বললেন যে, ফন্দি ফিকির দিয়ে আজ দীনের পথে চলতে ও দীনের খেদমত করতে চায় অনেকে, এটাই তখন সঠিক পথ থেকে দূরে নিয়ে যায়। এই ফন্দি ফিকিরটা করায় নফস।

যেমন বনী ইসরাইল জাতির মাঝে যখন শনিবার মাছ ধরা নিষে্ধ করা হলো তখন তারা ফন্দি করলো যে সেইদিন মাছগুলোকে আটকে রেখে দিবে,পরেরদিন মাছ ধরবে।

রাসূল স.কে যখন মক্কাবাসীরা প্রস্তাব দিয়েছিলো রাষ্ট্র ক্ষমতা,সুন্দরী নারী ইত্যাদি কিন্তু রাসূল স. ফন্দি ফিকিরে না যেয়ে মহান আল্লাহর দেয়া নিয়মে দীনকে কায়েম করে গিয়েছেন। সাহাবারা রা. তাদের জীবনে সেই ধারা বজায় রেখেছিলেন। আজ আমরা সেই অবস্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। আর তাই মুসলিম নামে লোক সংখ্যা অনেক থাকলেও আবুবকর উমর রা. দের মতো মুসলিম পাওয়া যাচ্ছে না।

আজ আমরা ইসলামের সংস্কৃতির উন্নয়ন করতে চাই অমুসলিম সংস্কৃতির সাথে প্রতিযোগীতা করে তাদের অনুকরনে। সমাজের নবধারার সাথে নিজেদের তাল মিলিয়ে চলতে হবে, এই নীতি দিয়ে ইসলামকে সাজাতে চাই আমরা। কিন্তু ইসলামের সংস্কৃতি মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। নিজস্ব মূল্যবোধ,সৌন্দর্যে ও বিশেষভাবে নিজস্ব মর্যাদায় অভিষ্ঠিত এই ইসলামীক সংস্কৃতি।

আজ এই কথাগুলো বলার উদ্দেশ্য অনেকগুলো,তারমাঝে একটি হলো নারী পুরুষের সাহিত্য চর্চা।

টুডে ব্লগ থেকে অনেক সম্মানিত লেখকের লেখনী দিয়ে নাজানা অনেক তথ্য ও বাস্তবতার অনেক সমস্যা ও সমাধান জানা যায়,আলহামদুলিল্লাহ। এর ভালো দিকগুলো বজায় থাক মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি। কিন্তু ইসলামকে প্রচারের জন্য যারা এইখানে কাজ করছেন তাদের অন্তত এটা স্মরনে থাকা প্রয়োজন,ফন্দি ফিকির নয় সরাসরি ইসলামী শরীয়তকে মেনে নিয়েই কাজ করা দরকার। কয়েকজন ব্লগারের সংসার জীবনে অশান্তি শুরু হয়েছে শুধুমাত্র শরীয়তের এই দিকনির্দেশনা না মানার কারনে। মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যের মাধ্যমে গায়ের মাহরামদের সাথে একধরনের নিয়মিত যোগাযোগ চলে যা শরীয়ত অনুমোদন করে না কারন যেখানে কোর’আনে নারীর ও পুরুষের পর্দার বিধান দেয়া আছে।

১। হিজাব বা পর্দা সম্পর্কিত থাকে নৈতিক, সামাজিক, শারীরিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়ের সাথে।

২। হিজাবের উদ্দেশ্য সৌন্দর্য, আকর্ষণ ও সংস্পর্শকে আড়াল ও পৃথক করা।

৩। হিজাব পালনের ক্ষেত্রে মুহরিম ও গায়রে মুহরিমের মধ্যে পার্থক্য টেনে দেয়া হয়েছে।

হিজাব কুরআনের একটি বিশেষ পরিভাষা। পর্দা শব্দটি ফার্সি এবং এটি বাংলায় বহুল প্রচলিত। পর্দা বা হিজাব আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সামাজিক নৈতিকতা সম্পর্কিত বিধি বিধানগুলোর অন্যতম। হিজাবের আভিধানিক অর্থ প্রতিহত করা, ফিরিয়ে রাখা, আড়াল করা। পারিভাষিক অর্থ- সেই বিধি-ব্যবস্থা ও চেতনা যার মাধ্যমে ঘর থেকে শুরু করে পথ-প্রতিষ্ঠান-সমাবেশ সহ সমাজের সকল ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের নিজস্বতা সংরক্ষণ ও সম্মান বজায় রেখে উভয়ের মধ্যে অপ্রয়োজনীয়, নিয়ন্ত্রণহীন কথাবার্তা, দর্শন, দৃষ্টিবিনিময়, সৌন্দর্য প্রদর্শন ও সংস্পর্শ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ করা হয়। মহান আল্লাহকে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্মরণের উদ্দেশ্যে নামাজ, রোজা, যাকাত ইত্যাদি ফরয ইবাদাত নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। কিন্তু ঈমান রক্ষা ও হিজাব পালন নারী ও পুরুষের জন্য সার্বক্ষণিক ফরয ইবাদাত যার জন্য প্রতিটি মুহূর্তেই সতর্ক থাকতে হয়।

একটি সমাজে নানা রকমের মানুষ বসবাস করে। ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ ও নৈতিক জীবন যাপনের জন্য মহান আল্লাহ তা’আলা ইসলামকে সার্বজনীন জীবন বিধান হিসাবে অনুসরণযোগ্য করে পাঠিয়েছেন যা প্রতি যুগের জন্য উপযোগী। একমাত্র মহান আল্লাহই ভবিষ্যতকেও জানেন, মানুষকে যে জ্ঞান মেধা দিয়েছেন সেটাকে কাজে লাগিয়ে সে কতদূর প্রযুক্তিগত উন্নয়ন করবে তাও জানেন। মহান আল্লাহই কিয়ামত পর্যন্ত হিজাবের বিধান দিয়ে দিয়েছেন।

বহুমাত্রিক সমাজ বৈচিত্রের মাঝখানে হিজাবের যথার্থ কার্যকারিতা লাভ করতে হলে এর সাথে গভীরভাবে যুক্ত করতে হবে আল্লাহর প্রতি ভালবাসা ও ভয়কে (তাকওয়া)। আমাদের অনুসরণ করতে হবে রাসূল সা:এর দিক-নির্দেশনাকে।

হে বনী আদম! মনে রেখো, যদি তোমাদের কাছে তোমাদের মধ্য থেকে কোন রাসূল এসে তোমাদেরকে আমার আয়াত শুনাতে থাকে, তাহলে যারা আমার নাফরমানী করা থেকে বিরত থাকবে এবং নিজেদের কর্মনীতির সংশোধন করে নেবে, তাদের কোন ভয়ভীতি থাকবে না এবং তারা দুঃখিত ও চিন্তিত হবে না।

সূরা আল-আরাফ: ৩৪-৩৫

রাসুল সা: বলেছেন:

কোন ব্যক্তি পাপ কাজে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় যে সব কাজে গুনাহ নেই তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত আল্লাহভীরু লোকদের শ্রেণীভুক্ত হতে পারে না।

তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ

রাসুল সা: বলেছেন: হে আয়েশা! ছোট-খাটো গুনাহর ব্যাপারেও সতর্ক হও। কেননা এজন্যও আল্লাহর নিকট জবাবদিহি করতে হবে।

ইবনে মাজাহ

মহান আল্লাহ তালার ওয়াদা অনুযায়ী আমরা যদি কুরআন হাদীসের আলোকে নিজেদের জীবনযাত্রাকে সংশোধন করে নেই তাহলে ইনশাআল্লাহ দুনিয়া ও আখেরাতে আমাদের কোন ভয় বা চিন্তার কিছু নেই। দুনিয়াতে শান্তি ও নিরাপত্তা এবং আখিরাতে স্থায়ী বাসস্থান জান্নাত প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।

সাহিত্য গল্প কবিতা সবকিছুর উদ্দেশ্য থাকবে মহান রবের সন্তুষ্টি । গায়ের মাহরাম লেখে পড়তে পারবে, মন্তব্যের মাধ্যমে পরামর্শ দিতে পারবে কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পর্ক বানানোর জন্য আবেগ ও বিশেষায়িত করে আকর্ষন তৈ্রী ইসলামী শরীয়তে অনুমোদন করে না। ৫জন ব্লগার একভাবে বুঝবেন ২জন যদি বিভ্রান্ত হয় তাহলে এই শরিয়ত না মানার কারনে অঘটনের জন্য মহান রবের কাছে অবশ্যই জবাবদিহী করতে হবে।

মন পরিষ্কার থাকলেও পর্দার নিয়ম মানতে হবে। রাসূল স. ও সাহাবাদের মত তাকওয়া নিশ্চয়ই আমদের নেই,তাহলে উনারা নারীদের সাথে খোলাখুলি একসাথে কাব্য চর্চা করেছেন বলে জানা যায় না।

আমার উদ্দেশ্য হলো সংশোধন করা নিজেদের ভুল ত্রুটিকে, কারন যারা দীনের কথা লিখেন প্রত্যকেই আখেরাতে মুক্তি পেতে চান। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন যদি অতিরিক্ত কথা বলে থাকি। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে দীনী ভাই ও বোনদের জন্যই এই আবেদন।

মুমিনদের বক্তব্য কেবল এ কথাই - যখন তাদের মধ্যে ফয়সালা করার জন্যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দিকে তাদেরকে আহবান করা হয়, তখন তারা বলে: আমরা শুনলাম ও আদেশ মান্য করলাম। তারাই সফলকাম। যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর শাস্তি থেকে বেঁচে থাকে তারাই কৃতকার্য।

সূরা আন-নূর: ৫১-৫২

আর যখন আপনি তাদেরকে বলবেন, আল্লাহর নির্দেশের দিকে এসো - যা তিনি রাসূলের প্রতি নাযিল করেছেন, তখন আপনি মুনাফিকদেরকে দেখবেন, ওরা আপনার কাছ থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে যাচ্ছে।

সূরা আন-নিসা: ৬১

না, হে মুহাম্মাদ! তোমার রবের কসম, এরা কখনো মু’মিন হতে পারে না যতক্ষণ এদের পারস্পরিক মতবিরোধের ক্ষেত্রে এরা তোমাকে ফায়সালাকারী হিসেবে মেনে না নেবে, তারপর তুমি যা ফায়সালা করবে তার ব্যাপারে নিজেদের মনের মধ্য কোনো প্রকার কুণ্ঠা ও দ্বিধার স্থান দেবে না, বরং সর্বান্তকরণে মেনে নেবে।

সূরা আন-নিসা: ৬৫

মহান আল্লাহ তা’লাই পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে রাসূলের সা: দেয়া নির্দেশনা না মানলে পরিপূর্ণ মু’মিন হওয়া যাবে না। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা দিক যা আমাদের অবশ্যই অন্তরে ধারন ও বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে হবে।

যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সা:এর আনুগত্য করবে তাঁদের দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণের কথা আল্লাহ তা’লা জানাচ্ছেন:

তোমাদের মধ্যে যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুগত হবে এবং সৎকর্ম করবে, আমি তাকে দু’বার পুরস্কার দেব এবং তার জন্য আমি সম্মানজনক রিযিক প্রস্তুত রেখেছি।

বিষয়: বিবিধ

১১২২ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

344147
০৩ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : মহান আল্লাহ তা’লাই পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে রাসূলের সা: দেয়া নির্দেশনা না মানলে পরিপূর্ণ মু’মিন হওয়া যাবে না,আওয়ামী মুসলমানরাকি রাসুলরে মানে..? বিমপির মুসলমানরাকি রাসুলরে সাঃ মানে...?এরশাদের গ্রুপরাকি মানে...?আশেকে রাসুলরাকি সত্যিই মানে..? তাবলীগরা কি রাসুলরে সাঃ মানে...? জামায়াতের আদর্শ কোরআন সুন্নাহ কিন্তু মাল্টিপারপাস ব্যাবসায়ি কতিপয় জামায়াত কর্মির কারনে কি জামায়াত আজ বাজে গালমন্দ সুনছেনা...?...অনেক ধন্যবাদ ভাই।
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৮:৫৯
285620
মিশু লিখেছেন : জাযাকাল্লাহী খাইরান।
হে ঈমানদারগন,আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক সত্য কথা বল, তিনি তোমাদের আমল সংশোধন করবেন এবং তোমাদের পাপ সমূহ ক্ষমা করবেন। যে কেউ আল্লাহ ও তার রাসূলের আনুগত্য করে সে অবশ্যই মহা সাফল্য অর্জন করবে।
সূরা আহযাব: ৭০-৭১

344201
০৩ অক্টোবর ২০১৫ বিকাল ০৫:০৪
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। সুন্দর লেখাটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জাযকাল্লাহ খাইরান!
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:০০
285621
মিশু লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহী ওয়া বারাকাতুহ ।
হে ঈমানদারগন,আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক সত্য কথা বল, তিনি তোমাদের আমল সংশোধন করবেন এবং তোমাদের পাপ সমূহ ক্ষমা করবেন। যে কেউ আল্লাহ অ তার রাসূলের আনুগত্য করে সে অবশ্যই মহা সাফল্য অর্জন করবে।
সূরা আহযাব: ৭০-৭১
জাযাকাল্লাহী খাইরান ।
344368
০৪ অক্টোবর ২০১৫ বিকাল ০৪:৫২
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : আপনি কি বলতে পারেন আমরা সালাতে বলি গাইরিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়াদদলিন। এখানে ইহুদি ও খৃষ্টান দেরকেই শুধু বলা হয়েছে? কিন্তু মুর্তি পুজকদের থেকে আশ্রয় চাওয়া হয় না?
344478
০৫ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:১৯
মিশু লিখেছেন : আসঅসালামু’আলাইকুম।
জাযাকাল্লাহী খাইরান। মহান আল্লাহ সূরা ফাতিহার মাধ্যমে আমাদের দোয়া করা শিক্ষা দিয়েছেন। সেখানে শেষে কিন্তু সরাসরি ইহুদী খৃষ্টানদের বলা হয় নাই। দুটি গ্রুপের কথা এসেছে। যারাই এই দুটির মধ্যে পড়বে তাদের পথে যেন না যাই সেই দোয়া মহান রবের কাছে করার কথা এসেছে। একটি হলো অভিশপ্ত ও অপরটি হলো পথভ্রষ্ট। মহান আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File