বিমান বাংলাদেশ এয়াইলাইন্স - একটি ভ্রমন কাহিনী (দুবাই টু সিলেট - ১ম খন্ড)

লিখেছেন লিখেছেন আমিনুল হক ০১ জুলাই, ২০১৬, ০৮:৩০:২২ রাত



বিমান বাংলাদেশ এয়াইলাইন্সে করে ভ্রমন আমার কপালে লেখা ছিল মনে হয়। তাই বার বার আমাকে বাংলাদেশ বিমানে করেই যেতে হয়। বাংলাদেশ থেকে ২০১১সালেও সিলেট টু ঢাকা টু চট্টগ্রাম টু দুবাই এসেছিলাম, যা ছিল আমার জীবনের প্রথম বিমান ভ্রমন আর প্রবাসে যাত্রা। আবার ২০১৩সালেও ছুটিতে যাওয়ার সময় দুবাই টু সিলেট পরে আসার সময় সিলেট টু ঢাকা টু চট্টগ্রাম টু দুবাই আসি বাংলাদেশ বিমানে করে। আর এই বছর আবারও ছুটিতে যাওয়ার সময় বাংলাদেশ বিমানে যাত্রা।

বাংলাদেশ বিমানের দুবাই অফিস থেকে টিকেট নিলাম ৯মার্চ রোজ বুধবার। টিকেটে লেখা ফ্লাইটের সময় রাত ১১.৩০মিনিট এবং আমাকে বলে দেওয়া হল ৮টার মধ্যে দুবাই এয়ারপোর্ট পৌছতে হবে। আমিও ৮টা নাগাদ দুবাই এয়ারপোর্ট পৌছলাম। দুবাই এয়ারপোর্ট এ পৌছেই চলে গেলাম ফ্লাইট এর নোটিশ বোর্ড দেখতে। নোটিশবোর্ড দেখেই আমার মাথায় একটা চিন্তা ঢুকে গেল, চিন্তা হল বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট দেরী হবে আর না হয় মিস হবে। কারন ফ্লাইট এখনো আসেনি। কবে আসবে তা এখনো উল্লেখ নেই। বোডিং পাস করার জন্য এগিয়ে যেতেই পেলাম সেই মনের যে চিন্তা তা বাস্তব হয়ে গেল। ফ্লাইট আসবে রাত ১টার দিকে। আমার একটা অভ্যাস আছে, কোথায়ও যাত্রাকালে আমার সঙ্গী না থাকলে সঙ্গী বানিয়ে ফেলি। এবারও তার ব্যাতিক্রম নয়। মৌলভীবাজারের একজনকে বন্ধু বানিয়ে নিলাম আর অপেক্ষায় থাকলাম কখন বিমান আসবে আর কখন বোডিং পাস হবে কখন ইমিগ্রেশন করব আর কখন বিমানে চড়ব।

দেখতে দেখতে রাত ১২টার সময় বোডিং পাস কাউন্টার খুলে দিল। আর ফ্লাইট রাত ২টার সময় হবে এমনটাই ফ্লাইট নোটিশবোর্ড এ লেখা হল। বোডিং পাস নিয়ে এগিয়ে চললাম ইমিগ্রেশন এর জন্য। ইমিগ্রেশন এরপর এক এক করে যেতে যেতে ৫টা চেকপোষ্ট পেড়িয়ে গেলাম। ডিউটি ফ্রীতে (Dubai Duty Free) গিয়ে বাড়ির জন্য কিছু জিনিস কিনলাম পরে ওয়েটিং কাউন্টার এ গিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। প্রচুর খিদা লেগেছিল তখন আমার বন্দু ডিউটি ফ্রী (Dubai Duty Free) থেকে কিছু শুখনো খাবার আর পানি নিয়ে আসল।

খাবার খেয়ে আমি ওখানেই ঘুরতে লাগলাম। কিছুক্ষন পরে আমরা মেট্টরেলে করে ফ্লাইটের ওয়েটিং কাউন্ডারে C25 গেলাম। দুবাইতে বাংলাদেশ বিমানের সরাসরি ভিতরে যাওয়ার ব্যবস্থা নাই তাই বাসে করে বিমানে নিয়ে যাওয়া হয়। ওখানে বসেই অপেক্ষায় থাকলাম ফ্লাইটের জন্য। আমাদের সাথে একই ফ্লাইটে করে একটা ফ্যামিলি যাবে আর সেই ফ্যামিলিতে ২টি ছোট মেয়ে ছিল। ছোট মেয়েটা ছিল খুবই কিউট। আমি ওকে নিয়ে খেলা শুরু করে দিলাম। অনেক সময় পর ঠিক ২টার দিকে আমাদের লাইনে দাড়িয়ে বোডিং পাস হাতে নিতে বলল। আমরা বোডিং পাস দিয়ে নিচে বাসে চড়লাম। বাস চলল দুরন্ত গতিতে বিমানের উদ্দেশ্যে।বিমান বাংলাদেশ এয়াইলাইন্সে করে ভ্রমন আমার কপালে লেখা ছিল মনে হয়। তাই বার বার আমাকে বাংলাদেশ বিমানে করেই যেতে হয়। বাংলাদেশ থেকে ২০১১সালেও সিলেট টু ঢাকা টু চট্টগ্রাম টু দুবাই এসেছিলাম, যা ছিল আমার জীবনের প্রথম বিমান ভ্রমন আর প্রবাসে যাত্রা। আবার ২০১৩সালেও ছুটিতে যাওয়ার সময় দুবাই টু সিলেট পরে আসার সময় সিলেট টু ঢাকা টু চট্টগ্রাম টু দুবাই আসি বাংলাদেশ বিমানে করে। আর এই বছর আবারও ছুটিতে যাওয়ার সময় বাংলাদেশ বিমানে যাত্রা।

বাংলাদেশ বিমানের দুবাই অফিস থেকে টিকেট নিলাম ৯মার্চ রোজ বুধবার। টিকেটে লেখা ফ্লাইটের সময় রাত ১১.৩০মিনিট এবং আমাকে বলে দেওয়া হল ৮টার মধ্যে দুবাই এয়ারপোর্ট পৌছতে হবে। আমিও ৮টা নাগাদ দুবাই এয়ারপোর্ট পৌছলাম। দুবাই এয়ারপোর্ট এ পৌছেই চলে গেলাম ফ্লাইট এর নোটিশ বোর্ড দেখতে। নোটিশবোর্ড দেখেই আমার মাথায় একটা চিন্তা ঢুকে গেল, চিন্তা হল বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট দেরী হবে আর না হয় মিস হবে। কারন ফ্লাইট এখনো আসেনি। কবে আসবে তা এখনো উল্লেখ নেই। বোডিং পাস করার জন্য এগিয়ে যেতেই পেলাম সেই মনের যে চিন্তা তা বাস্তব হয়ে গেল। ফ্লাইট আসবে রাত ১টার দিকে। আমার একটা অভ্যাস আছে, কোথায়ও যাত্রাকালে আমার সঙ্গী না থাকলে সঙ্গী বানিয়ে ফেলি। এবারও তার ব্যাতিক্রম নয়। মৌলভীবাজারের একজনকে বন্ধু বানিয়ে নিলাম আর অপেক্ষায় থাকলাম কখন বিমান আসবে আর কখন বোডিং পাস হবে কখন ইমিগ্রেশন করব আর কখন বিমানে চড়ব।

দেখতে দেখতে রাত ১২টার সময় বোডিং পাস কাউন্টার খুলে দিল। আর ফ্লাইট রাত ২টার সময় হবে এমনটাই ফ্লাইট নোটিশবোর্ড এ লেখা হল। বোডিং পাস নিয়ে এগিয়ে চললাম ইমিগ্রেশন এর জন্য। ইমিগ্রেশন এরপর এক এক করে যেতে যেতে ৫টা চেকপোষ্ট পেড়িয়ে গেলাম। ডিউটি ফ্রীতে গিয়ে বাড়ির জন্য কিছু জিনিস কিনলাম পরে ওয়েটিং কাউন্টার এ গিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। প্রচুর খিদা লেগেছিল তখন আমার বন্দু ডিউটি ফ্রী (Dubai Duty Free) থেকে কিছু শুখনো খাবার আর পানি নিয়ে আসল।

খাবার খেয়ে আমি ওখানেই ঘুরতে লাগলাম। কিছুক্ষন পরে আমরা মেট্টরেলে করে ফ্লাইটের ওয়েটিং কাউন্ডারে C25 গেলাম। দুবাইতে বাংলাদেশ বিমানের সরাসরি ভিতরে যাওয়ার ব্যবস্থা নাই তাই বাসে করে বিমানে নিয়ে যাওয়া হয়। ওখানে বসেই অপেক্ষায় থাকলাম ফ্লাইটের জন্য। আমাদের সাথে একই ফ্লাইটে করে একটা ফ্যামিলি যাবে আর সেই ফ্যামিলিতে ২টি ছোট মেয়ে ছিল। ছোট মেয়েটা ছিল খুবই কিউট। আমি ওকে নিয়ে খেলা শুরু করে দিলাম। অনেক সময় পর ঠিক ২টার দিকে আমাদের লাইনে দাড়িয়ে বোডিং পাস হাতে নিতে বলল। আমরা বোডিং পাস দিয়ে নিচে বাসে চড়লাম। বাস চলল দুরন্ত গতিতে বিমানের উদ্দেশ্যে



বিষয়: সাহিত্য

২৭৩৬ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

373698
০১ জুলাই ২০১৬ রাত ০৮:৫৩
ক্রুসেড বিজেতা লিখেছেন : বাকীটুকু জানার আগ্রহ প্রবল,, তারপর কি হলো দ্রুত জানিয়ে দেন।
373702
০১ জুলাই ২০১৬ রাত ১১:০৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : বাংলাদেশ বিমান শিডিউল ফেইল এর ক্ষেত্রে বিশ্বে রেকর্ড স্থাপন করেছে।
373714
০২ জুলাই ২০১৬ রাত ০১:৪৩
শেখের পোলা লিখেছেন : তারপরকি ফুড়ুত নাকি?
373734
০২ জুলাই ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
আবু জান্নাত লিখেছেন : ব্যাপক মজা পেলুম, তারপর কি হলো?
373736
০২ জুলাই ২০১৬ দুপুর ০১:৪৭
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : বাংলাদেশ বিমান মানেই অনিয়ম...
373901
০৪ জুলাই ২০১৬ রাত ০৩:০৫
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : Big Grin Big Grin Big Grin ব্যাপক বিনোদন

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File