****তোফায়েলীয় ফর্মুলার আলোকে মৃণাল কান্তীয় ফর্মুলা প্রতিপাদন****
লিখেছেন লিখেছেন লিচু চোর ০০৭ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:০৯:০৭ রাত
একটি তোফায়েলীয় ফর্মুলা “ আরাফাত রহমান যদি তারেকের ভাই হত তবে সে অবশ্য তাঁর লাশ দেখার জন্য দেশে আসত”
ফর্মুলার প্রতিপাদন: এখন আমারা যদি এই ফর্মুলার আলোকে আরও কিছু ফর্মুলা প্রতিপাদন করতে পারি তবে নিশ্চয় সেটায় হওয়া উচিৎ,
আসুন, এখন আমরা তোফায়েলীয় ফর্মুলা দিয়ে মৃণাল কান্তিয় ফর্মুলা প্রতিপাদন করি: বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ডঃ ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর, তাঁর স্ত্রীর ছেলে, বিশিষ্ট বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি জয়স্টিক তাকে শেষ বারের মত দেখতে দেশে আসেনি। এতে কিছু বিজ্ঞানীর ধারনা হয় যে তাঁর সাথে বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার, পিতা-পুত্রের সম্পর্ক নাও থাকতে পারে।
গত কয়েকদিন জয়স্টিক দেশে থাকায়, আমার মত কিছু বিজ্ঞানী ধারনা করেছিল, যে না, ডঃ ওয়াজেদ মিয়ার সাথে হয়ত জয়স্টিকের কোন সম্পর্ক আছে। যদিও তাঁর আচার আচরণ,কথা বার্তা, জিনগত বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে তাঁর সাথে ওয়াজেদ মিয়াঁর কোন সম্পর্ক না থাকাই নিদেশ করে।
গতকাল জয়স্টিক দেশ ত্যাগ করে চলে যায়, অথচ আজ(১৬ই ফেব্রুয়ারি) ডঃ ওয়াজেদ মিয়াঁর জন্মদিন। নিজের জন্মদিনে সে আমেরিকা থেকে দেশে এসে তাঁর মায়ের হাতের খিচুরি রান্না খেয়ে ফেসবুক এ পোষ্ট দেয়। সেখানে থাকে মায়ের হাজার প্রশংসা, যদিও বাস্তবে তাঁর নামের আগে কোন প্রশংসাই যায় না। এতে প্রমাণিত হয় যে জয়স্টিক হাসুদির ছেলে, কিন্তু তাঁর সাথে ডঃ ওয়াজেদ মিয়াঁর সম্পর্ক নেই। ( তোফায়েলীয় ফর্মুলা অনুসারে)।
আজ হাসিনার মেয়ে একটা স্ট্যাটাস প্রস্রব করেছে তাঁর ফেসবুকে সেটা এই রকম “ আজ ১৬ই ফেব্রুয়ারী বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী,দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র স্বামী-মরহুম এম.এ. ওয়াজেদ মিঞার ৭৩ তম শুভ জন্মদিন। তাঁর বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি,ও তাকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি”।
এই স্ট্যাটাস প্রমাণ করে ডঃ ওয়াজেদ মিঞা কারো স্বামী ছিল বটে কিন্তূ তিনি পুতুলের পিতা নন, বিজ্ঞানীদের মতে তিনি হয়ত পুতুলের আঙ্কল ছিলেন।জয় এবং পুতুল ভাইবোন হতে পারেনা।
সুতরাং এটা প্রমাণিত হয় যে ডঃ ওয়াজেদ মিঞা জয়স্টিকের পিতা নয় কিন্তু পুতুলের আঙ্কেল । জয়স্টিক এবং পুতুল যদি ভাইবোন হয়, তবে ডঃ ওয়াজেদ সাহেব তাদের আঙ্কল ছিলেন। আবার জয়স্টিক এবং পুতুল যদি আপন ভাইবোন না হয় এবং দুইজনেই হাসুদির সন্তান হয়, তবে যে কোন একজন মৃণালের সন্তান ।(প্রমাণিত)
( এটা যদি কাহারো অনুভূতিতে আঘাত করে, কিংবা কাহারো শিষ্টাচারের উপর আঘাত করে, তবে লেখক দায়ী নয়, সমস্ত দায়দায়িত্ব সাবেক রক্ষী বাহিনীর প্রধান, শেখ মুজিবের হত্যা কারী তোফায়েল আহমদের।)
বিষয়: বিবিধ
১৪৩৬ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ শেখের পোলা ভাই।
এই বিষয়ে সঠিকতা যাচাই করতে তথ্যবাবার সরণাপন্ন হওয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি!!!
উনি ছিলেন ডঃ । ১৯৯৬-২০০১ এর কোন সময়ে হাসিনার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে উনি বলেছিলেন হাসিনা কি পাশ তা উনি ভাল করে জানেন । তার এই কথায় হাসিনা সন্তুষ্ট হন নি । তারই ফলশ্রিতি হল ডজন খানেক অনারারী ডক্টরেট ডিগ্রী ।
সে সময়ে উনাকে বেশ কয়েক দিন বঙ্গভবনে তখন কার রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদের কাছে রাখা হয়েছিল।
ওয়াজেদ মিয়াকে শ্রদ্ধা লাগে এই কারণে যে উনি গুরুতর অসুস্থ হয়েও দেশের বাইরে চিকিতসা নেন নি , দেশের ভেতরেই নিয়েছেন । বড় বড় নেতারা তো সামান্য সর্দি জ্বর হলেই ব্যাংকক সিঙ্গাপুর চলে যান চেকআপ করতে ।
এটা আমাদের অনেক দুর্ভাগ্য যে আমরা তার মত একজন মানুষকে আমাদের নেতা হিসাবে না পেয়ে, পেয়েছি ডাইনী টা কে। উনিই হতে পারতেন আমাদের জন্য নেহরু।
ডঃ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন