জেলেদের নিরাপত্তাহীন জীবন
লিখেছেন লিখেছেন মুহাম্মদ আবদুল কাহহার ২৭ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:১২:২৭ রাত
মুহাম্মদ আবদুল কাহহার : মৎস্যবন্দর হিসেবে পরিচিত কুয়াকাটা, আলীপুর, মহীপুর, গলাচিপা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা এলাকার লক্ষাধিক জেলে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে সাফল্য অর্জন করছে। এক জরিপ অনুযায়ী পটুয়াখালী জেলার প্রায় ১১ শতাংশ লোক মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত। অথচ সেই মানুষগুলোর জীবন নিয়ে জলদস্যুরা মেতে উঠেছে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া অনেকগুলো ঘটনায় দেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। জেলে, শ্রমিক, মালিক, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক, ছাত্র, সাধারণ মানুষ কারো জীবনের নিরাপত্তা নেই। নিজ বাসায়, রাস্তা-ঘাটে, গ্রাম-গঞ্জে, শহর-নগরে, নদী-সাগর কোথাও যেন নিরাপত্তা নেই। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ দিতে হচ্ছে সহজ-সরল সাধারণ মানুষকে।
কয়েকদিন আগে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় মাছধরা দুটি ট্রলারসহ ২৮ জন জেলেকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। এক্ষেত্রে নৌবাহিনী দক্ষতার পরিচয় দিতে পারলেও বারবার ব্যর্থ হচ্ছে জলদস্যু ও বনদস্যুদের প্রতিহত করতে। গত (অক্টোবর ’১৪) এক মাসে এভাবে অনুপ্রবেশকারী গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের সংখ্যা প্রায় দেড়শতাধিক। এবং গত এক মাসে জেলেদের নৌকায় ও জেলে পাড়ায় ডাকাতির ঘটনা ঘটছে ২০টিরও বেশি। এবং গত ১৫ সেপ্টেম্বর ’১৪ পর্যন্ত ১৬ মাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে প্রায় পাঁচ শতাধিক। খুন হয়েছে ৯০ জন জেলে, অপরদিকে নিখোঁজ রয়েছে ২শ’ জেলে (যুগান্তর)। এসব সংবাদ একটি স্বাধীন দেশের নাগরিকদের জন্য কখনোই শুভ নয়। মৎস্য আহরণের মাধ্যমে খাদ্য, পুষ্টির যোগান ও কর্মসংস্থানসহ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে মৎস্য সম্পদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া জীবন ধারণের প্রয়োজনে আমরাও নানা ধরনের মাছের সন্ধানে ছুটে যাই জেলেদের কাছে।
জেলে সম্প্রদায় আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জেলে কথাটির সাথে গ্রামীণ চরিত্র একাকার হয়ে আছে। মানুষের জীবনে বিভিন্ন শ্রেণির বন্ধু থাকে, এর মধ্যে জেলে বন্ধুদের অবদান অনন্য। যদিও অনেক ক্ষেত্রে মৎস্যজীবী সম্প্রদায়কে বন্ধু ভাবতে না পারার কারণে তাদেরকে অবহেলা, অপমান, কটূক্তি, নির্যাতন করা হয়। পেশাগত দিক থেকে জেলে হওয়ায় তাদের মূল্যায়ন করা হয় না। সামাজিকভাবে জেলেরা নীচু অবস্থানে বাস করছে-এ ধারণার পরিবর্তন হওয়া উচিত। তাদের জীবন নিয়ে তামাশা করা অনুচিত। জেলেদেরও বাঁচার অধিকার আছে। একজন শ্রমজীবী মানুষের উপর নির্ভর করে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। কিন্তু সে কতটা নিরাপদ! রাত-দিন কষ্ট করে সামান্য কিছু মাছ ধরতে পারলে তা বিক্রি করে তারা সংসারিক খরচ মিটান। শ্রমজীবী মানুষটি তার মা-বাবা ও সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেয়ার জন্য এক মুহূর্ত অবসর নিতে পারেন না। রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান মোকাবিলা করে অর্থ উপার্জন করতে হয় তাকে। আর তাদের শ্রমের বিনিময়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল হয়। জেলেরা মানুষের খাদ্যে পুষ্টির যোগান দেয়। অথচ সে শ্রমিকরা আজ নানা শ্রেণির মানুষ দ্বারা নির্যাতিত। জেলেরা সারা বছরই কম-বেশি নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকে, সেটা কখনও ট্রলার মালিকদের দ্বারা, কখনও কখনও দাদন দাতাদের দ্বারা কিংবা জলদস্যুদের দ্বারা অথবা বনদস্যুদের দ্বারা। কোন না কোনভাবে তারা নির্যাতিত হচ্ছে। বিশেষ করে জলদস্যু ও বনদস্যুদের দ্বারা তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। জলদস্যুরা অধিকাংশ সময় রাতেই হামলা চালায়। তাদের প্রতিহত করতে চাইলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। ডাকাতি, ছিনতাই, লুট, নির্যাতন, অপহরণসহ খুনের মতো ঘটনা ঘটেই চলছে। তাদের সব মালামাল কেড়ে নেয়াসহ ও অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করা হয়। অপহরণ হলে জনপ্রতি ১-২ লাখ টাকা দেয়ার পরে দস্যুদের হাত থেকে মুক্তি মিলে। অধিকাংশ সময় অপহরণ করে গহীন জঙ্গলে নিয়ে যাওয়ায় সঠিক সময়ে অপহৃতদের উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য মাসের পর মাস আটকে রাখা হয়। অপহরণের কারণে জেলেদের পরিবার ও সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন হলেও প্রাশসন থাকে দায়সারা ভাব নিয়ে। কিছু বলতে গেলে তাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করা হলে তারা বিধিগতভাবে লোকবলের সঙ্কট রয়েছে বলে সাফ জানিয়ে দেয়।
মাছ ধরার কৌশল ও মৌসুমের উপর নির্ভর করে জেলেদের আয়ের তারতম্য ঘটে। ভরা মৌসুমে আয়-রোজগার বেশি হওয়ায় জেলেদের উপর জলদস্যুদের আক্রমণের মাত্রা বেড়ে যায়। জলদস্যুদের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেক মাছ ধরা ট্রলারকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিকাশ করে টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। এভাবেই তারা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। কেউ যদি টোকেন সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয় সেই ট্রলারেই ডাকাতি করা হয় কিংবা অপহরণ করা হয়। সেই হিসেবে টোকেন সংগ্রহ করে মাছ ধরতে যাওয়া এখন পূর্ব শর্ত। ডাকাতদের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এটাই সহজ ও একমাত্র পন্থা। এছাড়া দীর্ঘদিন থেকে জেলেদের কোন পরিচয়পত্র ছিল না। সে জন্য প্রকৃত জেলের সংখ্যা এত দিনেও জানা সম্ভব হয়নি। অবশেষে গত মাসে (অক্টোবর ’১৪) বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার নিবন্ধিত সাত হাজার ৩৯৯ জন জেলের মধ্যে পরিচয়পত্র বিতরণ করার কথা থকলেও তা এখনও পরিপূর্ণভাবে বিতরণ করা হয়নি। পরিচয়পত্র পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য ইতোমধ্যে জেলেরা দাবি জানিয়েছেন। আর যারা পরিচয়পত্র পেয়েছেন তাদের এ পরিচয়পত্রটি গতানুগতিক কোন কাজ ব্যতীত তেমন কোন কাজে আসবে না। তার কারণ হলো, জলদস্যুদের দেয়া টোকেনই জেলেদের আসল পরিচয়পত্র। টোকেন থাকলে দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে অন্যথায় নয়। এ ধরনের টোকেন পদ্ধতি বন্ধে সরকারকেই কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে।
সুন্দরবন উপকূলীয় এলাকায় ভারতীয় জেলেদের কয়েকটি গ্রুপ একত্রিত হয়ে বাংলাদেশ সীমায় প্রবেশ করে স্থানীয় জেলেদের উপর হামলা করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এসব মুহূর্তে নিরাপত্তাজনিত কারণে দেশীয় জেলেরা তাদের মোকাবেলায় নিজেদেরকে অসহায় মনে করে। স্থানীয় জেলেদের অভিযোগ হলো, ভারতীয় জেলেদের উৎপাতে তাদের মাছধরা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এছাড়া মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের জেলেরা বড় বড় ট্রলার নিয়ে বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকে মাছ ধরে। এক্ষেত্রে তারা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বাইনোকুলার ব্যবহার করে নৌবাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এ কাজগুলো করে। নৌবাহিনীর তৎপরতা চোখে পড়লে দ্রুত পালিয়ে যায়।
কখনো কখনো ডাকাত চক্র জেলেদের রূপ ধারণ করে সাধারণ জেলেদের ঘেরাও করে মাছ ও জাল নিয়ে পালিয়ে যায়। অজ্ঞাত স্থান থেকে গুলি করে আহত করা হয়, ধৃত মাছ লুটে নেয়া হয়। মাছ ধরার জাল ও আনুসঙ্গিক মালামালসহ সবকিছু কেড়ে নেয়া হয়। এই অপরাধীরা এতটাই শক্তিশালী যে, সুন্দরবন থেকে পুরো সাগর এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে। বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে জলদস্যু কর্তৃক যেসব জেলে অপহৃত হচ্ছে কিংবা যারা ডাকাতির শিকার হয়ে নানাভাবে নির্যাতন-গুলিবিদ্ধ হচ্ছে তাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে তেমন কোন সহায়তা করা হচ্ছে না! এভাবে চলতে থাকলে জেলেরা নিরুৎসাহী হয়ে পেশা বদলিয়ে ফেললে মৎস্যসম্পদ আহরণ হুমকির মুখে পড়বে।
তিক্ত হলেও সত্য যে, জলদস্যু ও বনদস্যুরা রাজনৈতিক আশ্রয়ে নানা অপকর্ম করে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। স্থানীয় প্রশাসন ও শাসকগোষ্ঠীর কতিপয় অসাধু ব্যক্তির সহায়তায় অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে। যে কোন ডাকাতির প্রাক্কালে প্রশাসন উধাও হয়ে যায় কিংবা দেখেও না দেখার ভান করে। অপরাধ সংঘটিত হওয়ার পরে তারা দৃশ্যমান হয়। কোন কোন অপরাধী জেলেদের পরিচয়ে নদীপথে ইয়াবা ও মাদকপাচার করে থাকে-এমনটিও শোনা যায়। বঙ্গোপসাগরে যেসব মাছ ধরা ট্রলার যায় সেসব ট্রলার থেকে চাঁদা আদায় করা হয়। কেউ যদি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানায় তাহলে তাদের জীবনে নেমে আসে অসহনীয় দুর্ভোগ। পরিবরের অন্য সদস্যরা মুক্তিপণের টাকা দিতে ব্যর্থ হলে জেলেদের হাত-পা বেঁধে সাগরের ছেড়ে দেয়া হয়। যেসব স্থানে প্রায় সময় ডাকাতি ও খুনের ঘটনা ঘটে সেসব চ্যানেলের মধ্যে চট্টগ্রামের বাঁশখালী, আনোয়ারা, সন্দ্বীপ, মহেশখালী, সোনাদিয়া, গ-ামারা, মহিপুর, কুতুবদিয়া, ভোলা, তেঁতুলিয়া নদীর চন্দ্রমোহনা এলাকা, হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ, বাংলা বাজার, কেরিং চরের মাথা, ঠেঙার চর, গাঙুইরার চর অন্যতম।
একটি জাতীয় দৈনিকে সম্প্রতি প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, শুধু সুন্দরবন এলাকাতেই রয়েছে ১৪টি বৃহৎ বনদস্যু দল এবং বঙ্গোপসাগর কেন্দ্রিক জলদস্যুসহ মোট দলের সংখ্যা ২০টির অধিক। এদের প্রত্যেকটি দলে সদস্য সংখ্যা ৩০-৩৫ জন। জানা যায়, সক্রিয় বাহিনীর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের বাঁশখালী গ-মারার রবি বাহিনী, ইয়াছিন বাহিনী, আমিন বাহিনী, জাফর বাহিনী, ছনুয়ার বাইশ্যা বাহিনী, জব্বর বাহিনী, কুতুবদিয়ার বইঙ্গ্যা বাহিনী, মহেশখালীর ছবুর বাহিনী, সুন্দরবন এলাকার রাজু বাহিনী, মোতালেব বাহিনী, হাতিয়ার মুন্সিয়া বাহিনী, আব্বাস বাহিনী, মিসথ টিয়া বাহিনী, জুলফিকার বাহিনী, মতলব বাহিনী ও গিয়াস বাহিনী অন্যতম। প্রত্যেকটি দলের প্রত্যেক সদস্য আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অপারেশনে অংশ নেয়। আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াও তাদের কাছে আধুনিক সকল যোগাযোগ ব্যবস্থার যন্ত্রপাতি রয়েছে। দস্যুদের অপারেশনের ধরন দেখে অনেক জেলে, বাউয়ালী ও মৌয়ালিদের ধারণা, তাদের কাছে এমনসব অস্ত্র-সস্ত্র আছে যা কোস্টগার্ডের হাতেও নেই। যে কারণে প্রায়শই জলদস্যুদের সনাক্ত করা কিংবা গ্রেফতার করা যায় না। ডাকাতদের উপস্থিতি টের পেলেও তাদের গ্রেফতার করতে পারছে না। জানা যায়, গত দু’বছরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বন্দুক যুদ্ধে সবমিলিয়ে মাত্র ২২ জন বনদস্যু নিহত হয়েছে।
ডাকাতির ঘটনায় অপরাধীদের সনাক্ত ও গ্রেফতার করতে না পারায় প্রশাসনের ব্যর্থতাই স্পষ্ট। সমুদ্রের সুন্দরবনকে কেন্দ্র করে যেসব অপরাধ হয় তা কমিয়ে আনতে কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণকে আরো আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন। যেসব সদস্যরা সুন্দরবনের মধ্যকার পথ ঘাট, খাল ও নদী সম্পর্কে ভালো জানেন তাদেরকে অপরাধীদের দমনে নিয়োগ করা যেতে পারে। কেননা সুন্দরবনের মধ্যে এমন অনেক স্থান আছে, যেখানে দস্যুরা রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে।
উপকূলভাগে নৌবাহিনীর টহল জোরদার করার বিকল্প নেই। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে মৎস্য ব্যবসায়ীরা যেসব দাবি উত্থাপন করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত বৃহৎ স্বার্থে সেসব দাবি মেনে নিয়ে পরিপূর্ণ সহায়তা করা। দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলার জলসীমায় নৌ-নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনে জনবল ও আধুনিক নৌযান সঙ্কট আছে। যে কারণে সরকারের দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে গিয়ে তারা পায় না কোন সমাধান। এ বিশাল জলসীমায় জনবল ৩/৪ গুণ বাড়ানো গেলে মৎস্য সম্পদরক্ষা ও নিরাপত্তা সহজ হবে। জেলেদের সার্বিক নিরপত্তা দিতে পারলে তারা আরো বেশি উৎসাহ পাবে। সরকারকে এ লক্ষ্যে আরো বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যারা নদী ও সমুদ্রের গভীর থেকে মাছ শিকার করেন, তাদের অধিকার নিশ্চিত করায় সবার এগিয়ে আসা উচিৎ। নৌপথে অপরাধ কমিয়ে আনতে হলে এলাকার চাহিদানুপাতে সৎ ও অভিজ্ঞ ফোর্স নিয়োগ করা হলে আশা করা যায় ডাকাতি, খুন ও অপহরণসহ নানা অপরাধ কমে যেতে পারে।
লেখক : কলামিস্ট
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/20/220122.php#sthash.MQBBiAGk.dpuf
বিষয়: বিবিধ
৯০৩ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন