প্রবাল দ্বিপ সেন্টমার্টিনে সহধর্মিণীর সাথে কিছু স্মৃতি...

লিখেছেন লিখেছেন দিল মোহাম্মদ মামুন ০৭ মার্চ, ২০১৭, ০৮:০৬:৪২ রাত

ভোর ৬টায় মহান আল্লাহর নাম স্মরণ করে হোটেল থেকে বের হয়ে মোহাম্মদীয়া গেস্ট হাউজের সামনে আমাদের বাসের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম(কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন ট্যুর প্যাকেজ নিয়েছিলাম)। ৬:১৫ মিনিটে ট্যুরের বাসটি আসলো। বাসে উঠে দেখলাম, আমাদের জন্য দরজার পাশে ৪টা সিট খালি রেখে পুরো বাসটি যাত্রীতে পূর্ণ হয়ে আছে। বাসে উঠার ১৫ মিনিট পর আমাদেরকে নাস্তার প্যাকেট ও পানি সরবরাহ করা হলো। সকালের কুয়াশা ভেদ করে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা ধরে টেকনাফ জাহাজঘাটের উদ্দেশ্যে বাসটি দ্রুত গতিতে চলতে লাগলো। যথাসময়ে টেকনাফের জাহাজঘাটে গিয়ে পৌঁছালাম।

একজন বয়স্ক প্রথমআলো পত্রিকার হকারের সুরেলা কন্ঠে না হেসে পারলাম না। প্রিয়তমার হাত ধরে শত শত ভ্রমণকারীর সাথে সাগরে অপেক্ষারত জাহাজের দিকে পা বাড়ালাম। এই রুটের সবচেয়ে বড় 'L.C.T KUTUBDIA' জাহাজের ওপেন ডেকে আমি, আমার স্ত্রী, আমার বন্ধু বাবু ও তার স্ত্রী পাশাপাশি চেয়ারে বসলাম। মহান আল্লাহর সৃষ্টির বিচিত্রতা ভালোভাবে দেখা, চলন্ত জাহাজের সাথে উড়ন্ত পাখিদের মাঝে খাবার বিলিয়ে দেওয়ার বিনোদনে অংশগ্রহণ এবং সাগরের প্রকৃত সৌন্দর্য খুব কাছ থেকে উপভোগ করার জন্যই মূলত ওপেন ডেকের টিকেট নিয়েছিলাম। আমাদের পাশে ৮/১০টি পরিবারও ওপেন ডেকে ছিল, সবাইকে উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকই মনে হলো। শীত সকালের মিষ্টি রোদ যেন আমাদেরকে অতিথি হিসেবেই গ্রহণ করেছিল! সকালের নাস্তাটা সবাই একসাথে সেরে নিলাম। হঠাৎ তিন বছরের একটা শিশুর মিষ্টি কন্ঠে সবাই হেসে উঠলাম। শিশুটি অবিকল সেই বয়স্ক হকারের মত করে বললো, "আলো...আ..লো, প্রথম..আ..লো..!

সকাল সাড়ে ৯টায় প্রায় ২ হাজার যাত্রী নিয়ে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে জাহাজটি যাত্রা শুরু করলো। আমরাও মহান আল্লাহকে স্মরণ করে প্রায় দুই ঘন্টার সমুদ্র ভ্রমণের মানসিক প্রস্তুতি নিলাম। আমাদের ট্যুর গার্ড নিয়মিত বিরতিতে আমাদের খবরাখবর নিতে লাগলো। ইতোমধ্যে ৩টা ছোট ছোট কিউট বাচ্চার সাথে আমার সহধর্মিণী ভাব জমিয়ে ফেললো, বাচ্চারা এমনভাবে মিশলো যেন অনেক দিনের পরিচিত! বিষয়টি দারুণভাবে উপভোগ করতে লাগলাম। ব্যক্তিগতভাবে আমিও বাচ্চাদের খুব ভালোবাসি, কারণ বাচ্চাদের ভালোবাসাও প্রিয় রাসূল(সঃ) এর সুন্নাত।

নাফ নদীর তীরে রোহিঙ্গা পল্লীর দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলাম, মনে হলো যেন মানবতার নিকৃষ্ট শত্রু অহিংস ধর্মের হিংস্র বৌদ্ধদের দেওয়া আগুনের কালো ধোঁয়া উঠতেছিল! আরাকানের মুসলিমদের সোনালি ইতিহাস রয়েছে, আজ তারা নাগরিকত্বহীন মজলুম! আমরা দুইজনই অসহায় দৃষ্টিতে দেখতে লাগলাম, আর রোহিঙ্গা ভাই বোনদের মুক্তির জন্য দোয়া করলাম।

মহান আল্লাহর অপরূপ নিদর্শন দেখতে দেখতে সেন্টমার্টিন প্রবালদ্বীপের কাছাকাছি চলে আসলাম। হঠাৎ মাইক্রোফোনে সকল যাত্রীর মনযোগ আকর্ষণ পূর্বক জাহাজ কর্তৃপক্ষ বঙ্গোপসাগরের বুকে ২৫০ বছর পূর্বে আরব বণিক কর্তৃক আবিষ্কৃত মাত্র ৮ বর্গ.কি.মি আয়তন বিশিষ্ট প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনের ইতিহাস সম্বলিত একটা ভাষণ দিলো। জাহাজ নোঙ্গর করার পর সবাই যেন তাড়াহুড়া না করে নিজ নিজ দায়িত্বে জাহাজ থেকে নামে, সেই ব্যাপারে উপদেশ দেওয়া হলো। যদিও পরবর্তিতে উপদেশ নামক শব্দটি বাঙ্গালী জাতির জন্য প্রযোজ্য নয় বলেই প্রমাণিত হলো! কর্তৃপক্ষের ঘোষণা শুনে এই নারিকেল জিঞ্জিরার প্রতি আকর্ষণ আরোও বেড়ে গেলো। ১১:৩০ মিনিটে উত্তাল সাগরের বুকে মহান আল্লাহর অপূর্ব নিদর্শন সেন্টমার্টিনের বুকে পা রাখলাম। গার্ডের পরামর্শ মোতাবেক প্রথমে রেস্টুরেন্টে গিয়ে সবাই ফ্রেশ হয়ে লাঞ্চ সেরে নিলাম। ২:৩০ মিনিটের মধ্যে জাহাজে ফিরে আসার তাগাদা দিয়ে গার্ড আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিল।

এই স্বল্প সময়ের মধ্যে পুরো দ্বীপটাই আমাদের দেখতে হবে! তাই আর দেরি না করে একটা টমটম রিজার্ভ করলাম। টমটমের পাইলটকে বললাম, আমাদের হাতে সময় আছে মাত্র দুই ঘন্টা, এই সময়ের মধ্যে পুরো দ্বীপটা দেখতে চাই। জবাবে পাইলট বললো, এই ছোট্ট দ্বীপটা দেখার জন্য দুইঘন্টা সময় যথেষ্ট। সত্যিই তাই, দুই ঘন্টা সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ দ্বীপটা দেখাতে সক্ষম হলো। প্রথমে হুমায়ুন আহমদের সমুদ্র বিলাস সংলগ্ন পাথুরে বীচে গেলাম, সেখানে ৩০ মিনিট সময় কাটালাম। জন্মগতভাবে দ্বীপের বাসিন্দা হিসেবে পাইলট আঁকাবাঁকা রাস্তায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে অনেক কিছুই দেখাল, এবং দ্বীপ সম্পর্কে অনেক তথ্য দিল। তারপর নারিকেল বাড়িয়া বীচে গেলাম। সবাই নারিকেলের সুমিষ্ট পানি পান করলাম, নারিকেল খেলাম। তারপর মসজিদে গিয়ে জোহরের কছর সালাত আদায় করে হোটেল সংলগ্ন বীচে আসলাম। এই বীচে গোসল করার খুব ইচ্ছে থাকলেও সময়ের স্বল্পতার কারণে ইচ্ছাপূরণ হয়নি। কারণ ইতোমধ্যে আমাদের গার্ড বার বার ফোন দিয়েই যাচ্ছে!যাচ্ছে,

যথাসময়ে জাহাজে গিয়ে উপস্থিত হলাম। আমাদের পাশের যাত্রীরা বললো, ওপেন ডেকে অন্যান্য যাত্রীর ভীড়ে আমাদের জন্য সীট খালি রাখতে গিয়ে গার্ডকে অনেক হুমকি ও কটুকথা শুনতে হয়েছিল! যথাসময়েই জাহাজ ফিরতি যাত্রা শুরু করলো, মনে হলো যাত্রীর সংখ্যা পূর্বের তুলনায় বেশি।

পড়ন্ত বিকেলে চলন্ত জাহাজের অন্যতম আকর্ষণ ছিল জাহাজের সাথে শত শত উড়ন্ত পাখি। পাখি গুলোর দিকে চিপস অথবা ছোট বিস্কুট নিক্ষেপ করলেই সেটা তাদের ছোট ঠোট দিয়ে ধরে ফেলে। একটা পাখি যদি ধরতে ব্যর্থ হয়, তাহলে অন্য পাখি সুযোগটা হাতছাড়া করেনা। দৃশ্যটা সত্যিই অসাধারণ। পাখিদের সাথে খেলা করতে করতে অবশেষে টেকনাফে এসে পৌঁছালাম। ট্যুরের বাসে উঠে বসলাম। ১৫ মিনিট পর আমাদের নাস্তা দেওয়া হলো। আমি ঘুমানোর চেষ্টা করলেও, ঘুম আসলোনা যদিও আমার স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়লো। যথাসময়ে কক্সবাজারের কলাতলিতে বাস আমাদের নামিয়ে দিল। বাস থেকে নামার আগে আমাদের গাডকে তার বকসিস দিতে ভুলিনি। কারণ সে আমাদের জন্য অনেক কষ্ট করেছিল। একদিনের জন্য সেন্টমার্টিন গিয়ে ভ্রমণের তৃপ্তি মিটাতে পারলাম না। তাই ভাবতেছি ইনশাআল্লাহ আগামিতে তিন দিনের প্লান নিয়ে আবারো প্রবালদ্বীপ নারিকেল জিঞ্জিরায় যাবো।

অনেক চেষ্টা করেও ব্লগে ছবি সংযুক্ত করতে পারতেছিনা...

বিষয়: বিবিধ

১৪৮৫ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

382147
০৭ মার্চ ২০১৭ রাত ০৯:০৭
হতভাগা লিখেছেন : সেন্ট মার্টিন বেড়াতে গেলে মিনিমাম ৩ দিন ২ রাত থাকার প্ল্যান নিয়ে যেতে হবে । দুপুর সাড়ে ১২ টায় নেমে বিকাল ৩ টায় আবার জাহাজে ফিরে আসার প্যাকেজ থাকলে শুধু খাওয়াটাই হয় । ভালমত বেড়ানো হয় না ।

শেষের বার যখন গিয়েছিলাম তখন একরাত থেকে ছিলাম । সেন্ট মার্টিনের ডিস-এডভান্টেজ হল এখানে কারেন্ট নেই এবং এটাই দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসতে বাধ্য করে।

নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ থাকলে সেন্ট মার্টিন দক্ষিন পূর্ব এশিয়ায় পর্যটকদের আকর্ষনের কেন্দ্র বিন্দুতে থাকতো।

আমরা গিয়েছিলাম কেয়ারী সিনবাদ - এ। নাফ নদীর দু পাশ , বিশেষ করে বাংলাদেশের সাইড দূর্দান্ত লাগে দেখতে । এমনও আছে যে পাহাড়ের ঢেউ দেখা যাবে (মানে পাহাড়গুলো কিছুদূর পর পর উঁচু নিঁচু)।

আসতে যেতে মনে হয় ৭০০ টাকা নিয়েছিল। যেতে লাগে ৩২০/- এবং সাথে রিটার্ন টিকিট কাটাই থাকে , সেটা মনে হয় ৩০ টাকা।

থেকে ছিলাম একটা কটেজে জাহাজ ঘাটের কাছে , হোটেল ব্লু মেরিনের পাদদেশে । সেখানে খাবারের মেনুতে মাছই ছিল প্রায়রিটি। ফ্রেশ মাছ , তবে হোটেলের লোকেরা রান্নায় অতটা দক্ষ নয় ।
আপনারা টমটমে গিয়েছিলেন আর আমরা চড়েছিলাম রিকশা ভ্যান এ । ভ্যানওয়ালা রংপুর এর লোক । ২০ বছর আগে এখানে এসে এখানেই বিয়ে করে থেকে গিয়েছে।

গিয়েছিলাম দারুচিনি দ্বীপে । বেশ নির্জন জায়গাটা । কাপল ছবিগুলো ভ্যানওয়ালাই তুলেছিল। যাবার পথে সেন্ট মার্টিন ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল দেখেছিলাম। হাসপাতালের চেয়ে সেটাকে ট্রিপলেক্সই মনে হয়েছিল। কোন ডাক্তার নেই , কোন নার্স নেই , কোন রুগীও নেই । একজন কোয়াক সেটা চালায় (শোনা কথা)। আমার কাছে সেন্ট মার্টিনের সবচেয়ে সুন্দর বিল্ডিংই মনে হয়েছিল হাসপাতালটিকে।

কটেজে যখন ফিরি তখন সন্ধ্যে ৬ টা । সেন্ট মার্টিনে জেনারেটরের মাধ্যমে বিকেল সাড়ে ৫ টা হতে রাত সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত বিদ্যুত সরবরাহ করা হয় । শীতের সময় ছিল না বিধায় ঘামিয়েছিলাম বেশ । তবে ঘামের কারনে এবং ঘুমের মধ্যে নড়াচড়ার কারণে হালকা ঠান্ডাও লাগছিল , ভালই বোধ হচ্ছিল।

সকালে সাগর পাড়ে হেটে বেড়িয়েছি , কোস্ট গার্ডের ডেরায় গিয়েছি। ইনচার্জ প্রথমে চার্জ করতে চাইলেও পরে আমাদের পেয়ে তার নিঃসঙ্গতা কেটেছিল । প্রায় ঘন্টা দেড়েক আলাপ করেছিল বিভিন্ন বিষয়ে । এরা মনে ভালই আছে, বিশেষ করে এখানে কারেন্ট মনে হয়েছে সবসময়ই থাকে ।

ফেরার পথে আগের দিনের টিকিটেই জাহাজে উঠি । নাফ নদীতে ঢোকার সময় কালবৈশাখীতে পড়েছিলাম। ডেক ছেড়ে নিচে চলে আসি । ঝড়ের পর চারপাশ খুবই পরিষ্কার ও মনোরম দেখাচ্ছিল।


আপনার মতও আমারও ইচ্ছে আছে ইন শা আল্লাহ - সামনের বার গেলে মিনিমাম ৩ দিন থাকার প্ল্যান নিয়ে যাবার।

০৮ মার্চ ২০১৭ রাত ০৮:০১
315918
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই আপনার ভ্রমণের বিস্তারিত শুনে অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। লিখার মাঝে ছবি দিলে হয়তো আরোও ভালো লাগতো, কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও ছবি আপলোড করতে পারতেছিনা।
382151
০৭ মার্চ ২০১৭ রাত ১১:২২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো
০৮ মার্চ ২০১৭ রাত ০৮:০১
315919
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, কষ্ট করে পড়ার জন্য ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৮ মার্চ ২০১৭ রাত ০৮:০২
315920
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, কষ্ট করে পড়ার জন্য ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৩ মার্চ ২০১৭ দুপুর ০২:১৩
315964
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়ের প্রিয় ব্লগার ও বড়ভাই
382161
০৮ মার্চ ২০১৭ রাত ১০:১৩
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : এক্সচেললেনট
১৩ মার্চ ২০১৭ দুপুর ০২:১৪
315965
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
382162
০৮ মার্চ ২০১৭ রাত ১০:৩৭
আরিফা জাহান লিখেছেন : দেশে থাকতে ইচ্ছে থাকলেও এই জায়গাগুলো দেখা হয়নি ।
পড়ে ভাল লাগল । দেশে গেলে সময় করে ঘুরে আসার ইচ্ছে আছে ।
আল্লাহ আপনাদের সারাজীবন এক্ত্রে চলার তাওফিক দান করুন !
১৩ মার্চ ২০১৭ দুপুর ০২:১৬
315966
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, ছুম্মা আমিন, প্রিয় আপু আপনাকে বলবো যদি ঐসমস্ত জায়গায় বেড়াতে যান, তাহলে কক্সবাজারে ৩ দিন আর নারিকেল জিন্জিরায় অন্তত দুইদিন থাকবেন, তাহলে ভালোভাবে দেখার সুযোগ পাবেন।
ষুন্দর মন্তব্যের জন্যা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
382163
০৯ মার্চ ২০১৭ রাত ০১:০৮
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ!‍ ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৩ মার্চ ২০১৭ দুপুর ০২:১৭
315967
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : ওয়াইলাইকুম সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। প্রিয় আপু, আপনার উপস্থিতি সবসময় আমাকে উৎসাহ যোগায়। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
382494
০১ এপ্রিল ২০১৭ বিকাল ০৪:৫৪
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন :
লেগেছে আপনার লেখাটি, আশা করি আরো লিখবেন । ধন্যবাদ আপনাকে Rose Rose
০২ এপ্রিল ২০১৭ দুপুর ০৩:১১
316109
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু, জাজাকাল্লাহ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File