বিচারপতি এস.কে সিনহা, আপনাকে অভিনন্দন!
লিখেছেন লিখেছেন দিল মোহাম্মদ মামুন ১৯ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৫:২৭:৩০ বিকাল
আপনি ৯০% মুসলিমের দেশে যেইভাবেই হোক প্রধান বিচারপতি হওয়াতে আপনাকে নিয়ে নিন্দুকেরা নানান আলোচনা ও সমালোচনা করতেছে, কারণ আপনি অমুসলিম। কিছু মুসলিম আপনাকে পেয়ে খুশি হয়েছে আবার কিছু মুসলিম তাদের ধর্মীয় চেতনায় আঘাত পেয়েছে। একজন হতভাগা মুসলিম হিসেবে আমি আপনাকে অভিনন্দন জানাই।
স্বাধীনতার পর থেকে এই পর্যন্ত বাংলাদেশে যতজন প্রধান বিচারপতি ছিলেন, তারা কেউ কোরআন ও হাদিস দিয়ে বিচার করেননি। দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতা পেয়েও তারা ইসলামের পক্ষে উল্লেখযোগ্য কোন কাজ করেন নি। তারা তাদের কলম নামক অস্র দিয়ে নির্দয় ভাবেই ইসলামকে রক্তাক্ত করেছেন, আল্লাহকে ভয় না করে দুনিয়ার প্রভুদের খুশি করার জন্য নিষ্পাপ লোককেও মৃত্যুদন্ড দিতে তাদের বিবেকে বাঁধেনি।
মুসলিম বিচারপতি হয়েও যারা ইসলামের ও মানবতার কল্যানের জন্য ন্যায়বিচার করেনা, আল্লাহ কে ভয় করেনা, ইসলামী বিধানের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করতে যাদের বিন্দুমাত্র ও অনুশোচনা হয়না, ঐ সমস্ত মুসলিম নামধারী বিচারপতির চেয়ে আমি আপনাকে উত্তম মনে করি। আপনার প্রতি উদাত্ত আহবান থাকবে, আপনি দল, মত, ধর্ম, বর্ণ সবকিছুর ঊর্ধে থেকে সুবিচারকের দায়িত্ব পালন করে একটা ইতিহাস সৃষ্টি করবেন। আপনার প্রতি আমার শুভ কামনা রইলো।
বাংলাদেশের সংসদ ভবনে স্বরস্বতি পুজা অনুষ্ঠিত হলে অবাক হওয়ার কি আছে?? ৯০% মুসলিমের দেশে যেই সংসদে বসে সংবিধান থেকে আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস বাদ দিয়ে সেখানে ধর্ম নিরপেক্ষ লিখা হয়, সেখানে স্বরস্বতি পুজা হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাদের মনের মাঝে আল্লাহর স্থান নাই, আল্লাহর বিধান নিয়ে যারা কটাক্ষ করে, তাদের মুসলিম নাম দিয়ে কি আসে যায়? তারাইতো স্বরস্বতি পুজার যোগ্য।
তাই আসুন, অন্যের দোষ খোজার আগে নিজেকে একবার প্রশ্ন করি, আমি কতটুকু মুসলিম! আমি ব্যক্তিগতভাবে ইসলামকে কতটুকু মানি?আপনি ৯০% মুসলিমের দেশে যেইভাবেই হোক প্রধান বিচারপতি হওয়াতে আপনাকে নিয়ে নিন্দুকেরা নানান আলোচনা ও সমালোচনা করতেছে, কারণ আপনি অমুসলিম। কিছু মুসলিম আপনাকে পেয়ে খুশি হয়েছে আবার কিছু মুসলিম তাদের ধর্মীয় চেতনায় আঘাত পেয়েছে। একজন হতভাগা মুসলিম হিসেবে আমি আপনাকে অভিনন্দন জানাই।
স্বাধীনতার পর থেকে এই পর্যন্ত বাংলাদেশে যতজন প্রধান বিচারপতি ছিলেন, তারা কেউ কোরআন ও হাদিস দিয়ে বিচার করেননি। দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতা পেয়েও তারা ইসলামের পক্ষে উল্লেখযোগ্য কোন কাজ করেন নি। তারা তাদের কলম নামক অস্র দিয়ে নির্দয় ভাবেই ইসলামকে রক্তাক্ত করেছেন, আল্লাহকে ভয় না করে দুনিয়ার প্রভুদের খুশি করার জন্য নিষ্পাপ লোককেও মৃত্যুদন্ড দিতে তাদের বিবেকে বাঁধেনি।
মুসলিম বিচারপতি হয়েও যারা ইসলামের ও মানবতার কল্যানের জন্য ন্যায়বিচার করেনা, আল্লাহ কে ভয় করেনা, ইসলামী বিধানের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করতে যাদের বিন্দুমাত্র ও অনুশোচনা হয়না, ঐ সমস্ত মুসলিম নামধারী বিচারপতির চেয়ে আমি আপনাকে উত্তম মনে করি। আপনার প্রতি উদাত্ত আহবান থাকবে, আপনি দল, মত, ধর্ম, বর্ণ সবকিছুর ঊর্ধে থেকে সুবিচারকের দায়িত্ব পালন করে একটা ইতিহাস সৃষ্টি করবেন। আপনার প্রতি আমার শুভ কামনা রইলো।
বাংলাদেশের সংসদ ভবনে স্বরস্বতি পুজা অনুষ্ঠিত হলে অবাক হওয়ার কি আছে?? ৯০% মুসলিমের দেশে যেই সংসদে বসে সংবিধান থেকে আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস বাদ দিয়ে সেখানে ধর্ম নিরপেক্ষ লিখা হয়, সেখানে স্বরস্বতি পুজা হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাদের মনের মাঝে আল্লাহর স্থান নাই, আল্লাহর বিধান নিয়ে যারা কটাক্ষ করে, তাদের মুসলিম নাম দিয়ে কি আসে যায়? তারাইতো স্বরস্বতি পুজার যোগ্য।
তাই আসুন, অন্যের দোষ খোজার আগে নিজেকে একবার প্রশ্ন করি, আমি কতটুকু মুসলিম! আমি ব্যক্তিগতভাবে ইসলামকে কতটুকু মানি?
বিষয়: বিবিধ
১৮০০ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মানুষের সামগ্রিক কর্মকান্ডের ফল আল্লাহ যথার্থই দেন! এ বিষয়টাও তেমনি!
মুসলিম হিসেবে স্বীয় দায়িত্ব যথাযত ভাবে পালন করলেই আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে সমাজে!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন