চিকিৎসাসেবা ও আর্থিক সমৃদ্ধি আসে ঔষধি গাছ চাষে
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ১৯ নভেম্বর, ২০১৬, ০৩:৪০:৫৯ দুপুর
ঔষধি গাছ বিক্রি করে একদিকে যেমন উপার্জন করা হয় অর্থ, অন্যদিকে গ্রামের অসুস্থ মানুষের সেবাও যায়। নাম মোহাম্মদ আলী খন্দকার বয়স যখন ১৬ তখন তিনি জটিল রোগে আক্রান্ত হন। বাবার অভাবের সংসারে ঠিকমতো চিকিৎসা না পেয়ে ক্রমেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের সবাই তার সুস্থ হওয়ার আশা ছেড়ে দেন। এক পর্যায়ে মায়ের চেষ্টায় পাশের গ্রামের এক ভেষজ চিকিৎসকের সেবা নিয়ে আরোগ্য লাভ করেন। এরপর থেকে তার বিশ্বাস, ঔষধি গাছের ক্ষমতা অনেক এবং গাছ মানুষের পরম উপকারী বন্ধু।এই বিশ্বাস থেকেই বাড়ির পাশে একটি ঔষধি গাছের বাগান করেন।এ বাগানের গাছে একদিকে এলাকাবাসী যেমন উপকৃত হচ্ছেন, অন্যদিকে বাগানে উৎপাদিত চারা বিক্রি করে ৩৪ বছর ধরে সংসার চালাচ্ছেন তিনি। ঔষধি গাছের চাহিদা থাকায় তিনি বাড়াতে থাকেন বাগান ও গাছের সংখ্যা। বর্তমানে তার ছেলেরাও এ কাজে সহযোগিতা করছেন।
পৃথিবীতে চিকিৎসা বিজ্ঞান এখন অনেক এগিয়ে; সেখানেও গাছের অবদান রয়েছে। গাছের ক্ষমতা অনেক। মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু গাছ। আশপাশের গ্রামের মানুষ অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হয়ে ঔষধি গাছের জন্য তার কাছে ছুটে আসেন। আর নিজের গ্রামের লোকজন তো আছেনই। এতে মানুষের উপকার করার সুযোগ পাচ্ছেন। তার প্রায় ৪০ শতক জমির একপাশে রয়েছে মেহগনি, আম, লিচু, কড়াইসহ বিভিন্ন ফলদ ও বনজ গাছের চারা। এর ভেতর দিয়ে রয়েছে কালমেঘী, সাদা ও কালো তুলসী, ইশেরমূল, শতমূলসহ বেশকিছু ঔষধি গাছ। ব্যাপক চাহিদা থাকায় চলতি বছর বাড়ির পাশের জমিতে নতুন করে ঔষধি গাছের চাষ শুরু করেছেন। দেশের প্রথম সারির ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসে তার উৎপাদিত ঔষধি গাছ কিনে নিয়ে যান। গ্রামের কেউ অসুস্থ হয়ে ঔষধি গাছের জন্য গেলে টাকা নেন না বরং কোন গাছ কোন রোগের জন্য কীভাবে খেতে হবে সেই তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন। বৃদ্ধ বয়সেও মোহাম্মদ আলী খন্দকার অনেক পরিশ্রম করে ঔষধি গাছের বাগানটি টিকিয়ে রেখেছেন। এ বাগানের ঔষধি গাছ দিয়ে একদিকে যেমন মানুষের উপকার করছেন, অন্যদিকে নিজের সংসারও চালাচ্ছেন। সেবার মানষিকতা ও পরিশ্রমী হলে উভয় দিকেই লাভবান হওয়া যায়।ঔষধি গাছ বিক্রি করে একদিকে যেমন উপার্জন করা হয় অর্থ, অন্যদিকে গ্রামের অসুস্থ মানুষের সেবাও যায়। নাম মোহাম্মদ আলী খন্দকার বয়স যখন ১৬ তখন তিনি জটিল রোগে আক্রান্ত হন। বাবার অভাবের সংসারে ঠিকমতো চিকিৎসা না পেয়ে ক্রমেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের সবাই তার সুস্থ হওয়ার আশা ছেড়ে দেন। এক পর্যায়ে মায়ের চেষ্টায় পাশের গ্রামের এক ভেষজ চিকিৎসকের সেবা নিয়ে আরোগ্য লাভ করেন। এরপর থেকে তার বিশ্বাস, ঔষধি গাছের ক্ষমতা অনেক এবং গাছ মানুষের পরম উপকারী বন্ধু।এই বিশ্বাস থেকেই বাড়ির পাশে একটি ঔষধি গাছের বাগান করেন।এ বাগানের গাছে একদিকে এলাকাবাসী যেমন উপকৃত হচ্ছেন, অন্যদিকে বাগানে উৎপাদিত চারা বিক্রি করে ৩৪ বছর ধরে সংসার চালাচ্ছেন তিনি। ঔষধি গাছের চাহিদা থাকায় তিনি বাড়াতে থাকেন বাগান ও গাছের সংখ্যা। বর্তমানে তার ছেলেরাও এ কাজে সহযোগিতা করছেন। পৃথিবীতে চিকিৎসা বিজ্ঞান এখন অনেক এগিয়ে; সেখানেও গাছের অবদান রয়েছে। গাছের ক্ষমতা অনেক। মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু গাছ। আশপাশের গ্রামের মানুষ অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হয়ে ঔষধি গাছের জন্য তার কাছে ছুটে আসেন। আর নিজের গ্রামের লোকজন তো আছেনই। এতে মানুষের উপকার করার সুযোগ পাচ্ছেন। তার প্রায় ৪০ শতক জমির একপাশে রয়েছে মেহগনি, আম, লিচু, কড়াইসহ বিভিন্ন ফলদ ও বনজ গাছের চারা। এর ভেতর দিয়ে রয়েছে কালমেঘী, সাদা ও কালো তুলসী, ইশেরমূল, শতমূলসহ বেশকিছু ঔষধি গাছ। ব্যাপক চাহিদা থাকায় চলতি বছর বাড়ির পাশের জমিতে নতুন করে ঔষধি গাছের চাষ শুরু করেছেন। দেশের প্রথম সারির ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসে তার উৎপাদিত ঔষধি গাছ কিনে নিয়ে যান। গ্রামের কেউ অসুস্থ হয়ে ঔষধি গাছের জন্য গেলে টাকা নেন না বরং কোন গাছ কোন রোগের জন্য কীভাবে খেতে হবে সেই তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন। বৃদ্ধ বয়সেও মোহাম্মদ আলী খন্দকার অনেক পরিশ্রম করে ঔষধি গাছের বাগানটি টিকিয়ে রেখেছেন। এ বাগানের ঔষধি গাছ দিয়ে একদিকে যেমন মানুষের উপকার করছেন, অন্যদিকে নিজের সংসারও চালাচ্ছেন। সেবার মানষিকতা ও পরিশ্রমী হলে উভয় দিকেই লাভবান হওয়া যায়।
বিষয়: বিবিধ
৯৮৪ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন