লক্ষ্য ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ২৮ আগস্ট, ২০১৬, ০৩:৪২:৫০ দুপুর
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলাদেশকে। প্রচলিত কর্মসংস্থানের বিকল্প হয়ে উঠা খাতটি এখন তরুণ প্রজন্মের মুখে মুখে। ঘরে বসে বিদেশের কাজ করার এই মুক্ত পেশায় এরই মধ্যে জড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৫ লাখ তরুণ। বছরে কোটি কোটি ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা ঢুকছে দেশে। দুনিয়াজুড়ে আউটসোর্সিংয়ে এখন ৪ হাজারের বেশি খাত, তবে এর মধ্যে বাংলাদেশিরা কেবল একশ’র মতো খাতের সঙ্গে যুক্ত। দিন দিন আমাদের দেশে তৈরি পোশাক খাতের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাতের দাবিদার হয়ে উঠছে আউটসোর্সিং ও সফটওয়্যার রপ্তানির আয়। দেশের সফটওয়্যার ও সেবা পণ্যের রফতানি আয়ের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে আউটসোর্সিং খাতের আয়। তরুণদের এই অগ্রযাত্রায় ছায়া হয়ে এগিয়ে এসেছে সরকারও। দেশে এখন নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার ৫ লাখ, তার অর্ধেকই অবশ্য সক্রিয় নন। তাদের সক্রিয় করতে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি সচেতনতা প্রয়োজন। সরকার ফ্রিল্যান্সারদের প্রশিক্ষণের জন্য বিশেষ অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। গড়ে তুলছে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এ খাতে অধিক গতিশীলতা আনতে প্রায় দু’লাখের মতো মানুষকে আউটসোর্সিংয়ের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে সরকার। এর ফলে অন্যান্য আরও বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ২০২১ সাল নাগাদ প্রায় ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর এই সেক্টরে কর্মসংস্থান হবে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা আর প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব নয়। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং খাত থেকে বছরে ১০০ মিলিয়ন ডলার আয়ের কোটা পূরণ করেছে বাংলাদেশ। এবার লক্ষ্য বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলাদেশকে। প্রচলিত কর্মসংস্থানের বিকল্প হয়ে উঠা খাতটি এখন তরুণ প্রজন্মের মুখে মুখে। ঘরে বসে বিদেশের কাজ করার এই মুক্ত পেশায় এরই মধ্যে জড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৫ লাখ তরুণ। বছরে কোটি কোটি ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা ঢুকছে দেশে। দুনিয়াজুড়ে আউটসোর্সিংয়ে এখন ৪ হাজারের বেশি খাত, তবে এর মধ্যে বাংলাদেশিরা কেবল একশ’র মতো খাতের সঙ্গে যুক্ত। দিন দিন আমাদের দেশে তৈরি পোশাক খাতের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাতের দাবিদার হয়ে উঠছে আউটসোর্সিং ও সফটওয়্যার রপ্তানির আয়। দেশের সফটওয়্যার ও সেবা পণ্যের রফতানি আয়ের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে আউটসোর্সিং খাতের আয়। তরুণদের এই অগ্রযাত্রায় ছায়া হয়ে এগিয়ে এসেছে সরকারও। দেশে এখন নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার ৫ লাখ, তার অর্ধেকই অবশ্য সক্রিয় নন। তাদের সক্রিয় করতে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি সচেতনতা প্রয়োজন। সরকার ফ্রিল্যান্সারদের প্রশিক্ষণের জন্য বিশেষ অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। গড়ে তুলছে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এ খাতে অধিক গতিশীলতা আনতে প্রায় দু’লাখের মতো মানুষকে আউটসোর্সিংয়ের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে সরকার। এর ফলে অন্যান্য আরও বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ২০২১ সাল নাগাদ প্রায় ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর এই সেক্টরে কর্মসংস্থান হবে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা আর প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব নয়। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং খাত থেকে বছরে ১০০ মিলিয়ন ডলার আয়ের কোটা পূরণ করেছে বাংলাদেশ। এবার লক্ষ্য বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া।
বিষয়: বিবিধ
৬৪৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন