মুক্ত জলাশয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে মাছ চাষ
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ২৫ জুলাই, ২০১৬, ০৩:৩৪:০৩ দুপুর
নদীতে বিশেষ দেশীয় প্রযুক্তিতে মাছ চাষ শুরু করেছে অনেকেই। জাল, বাঁশ, ড্রাম আর ইট দিয়ে নদীর মধ্যে খাঁচা বানিয়ে চাষ করা হয় মাছ। দেখে মনে হবে নদীর ভেতর মশারি টাঙানোর মতো জাল দিয়ে ঘিরে দেয়া একেকটি মিনি পুকুর, যা পর্যবেক্ষণের জন্য নদীর ভেতরে ড্রাম ভাসিয়ে ঘর বাননো হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে যখন নদীতে পানি থাকে এই ৩-৪ মাস এবং পরবর্তী সময়ে নদীতে পানি থাকা সাপেক্ষে বিশেষ পদ্ধতিতে মাছ চাষ হচ্ছে। নদীর বেড লেভেলে বাঁশ ও ইট দিয়ে চৌকোনা একেকটি খাঁচা নদীর ভেতরে স্থাপন করা হয়। তার ওপর ড্রাম ভাসিয়ে খাঁচা ধরে রাখা হয়। দূর থেকে দেখে মনে হবে বিশাল আকারের মশারি নদীর ভেতরে টাঙানো হয়েছে। একটি খাঁচা বানাতে দুটি ড্রাম ও ছয়টি বাঁশ এবং কয়েকটি ইট দরকার হয়। খাঁচা জোড়া লাগানো হলে ড্রাম একটি কম লাগে। এর সঙ্গেই আঁটানো থাকে জাল। এ খাঁচার মধ্যে মাছের পোনা ছেড়ে দিয়ে নিয়মমতো মাছের খাবার দিতে হয়। বর্তমানে তেলাপিয়া, সরপুঁটি, কৈ, পাবদা মাছ চাষ হচ্ছে। বড় মাছ চাষের জন্য জালের পরিধি বাড়াতে হয়। নদীর ভেতরে এ প্রযুক্তির চাষে খাঁচা বেশি বড় করা যায় না। ছোট আকারে বানিয়ে খাঁচার সংখ্যা বাড়ালে ভালভাবে চাষ করা যায়। এভাবে মুক্ত জলাশয়ে মাছ বড় হওয়ার পর তা বেচাকেনা শুরু হয়। এ প্রযুক্তিতে মাছ চাষ করে একদিকে যেমন চাষিরা লাভবান হবে, দেশে মাছের চাহিদা মিটবে, তেমনি দেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্বাবলম্বী হবে।
নদীতে বিশেষ দেশীয় প্রযুক্তিতে মাছ চাষ শুরু করেছে অনেকেই। জাল, বাঁশ, ড্রাম আর ইট দিয়ে নদীর মধ্যে খাঁচা বানিয়ে চাষ করা হয় মাছ। দেখে মনে হবে নদীর ভেতর মশারি টাঙানোর মতো জাল দিয়ে ঘিরে দেয়া একেকটি মিনি পুকুর, যা পর্যবেক্ষণের জন্য নদীর ভেতরে ড্রাম ভাসিয়ে ঘর বাননো হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে যখন নদীতে পানি থাকে এই ৩-৪ মাস এবং পরবর্তী সময়ে নদীতে পানি থাকা সাপেক্ষে বিশেষ পদ্ধতিতে মাছ চাষ হচ্ছে। নদীর বেড লেভেলে বাঁশ ও ইট দিয়ে চৌকোনা একেকটি খাঁচা নদীর ভেতরে স্থাপন করা হয়। তার ওপর ড্রাম ভাসিয়ে খাঁচা ধরে রাখা হয়। দূর থেকে দেখে মনে হবে বিশাল আকারের মশারি নদীর ভেতরে টাঙানো হয়েছে। একটি খাঁচা বানাতে দুটি ড্রাম ও ছয়টি বাঁশ এবং কয়েকটি ইট দরকার হয়। খাঁচা জোড়া লাগানো হলে ড্রাম একটি কম লাগে। এর সঙ্গেই আঁটানো থাকে জাল। এ খাঁচার মধ্যে মাছের পোনা ছেড়ে দিয়ে নিয়মমতো মাছের খাবার দিতে হয়। বর্তমানে তেলাপিয়া, সরপুঁটি, কৈ, পাবদা মাছ চাষ হচ্ছে। বড় মাছ চাষের জন্য জালের পরিধি বাড়াতে হয়। নদীর ভেতরে এ প্রযুক্তির চাষে খাঁচা বেশি বড় করা যায় না। ছোট আকারে বানিয়ে খাঁচার সংখ্যা বাড়ালে ভালভাবে চাষ করা যায়। এভাবে মুক্ত জলাশয়ে মাছ বড় হওয়ার পর তা বেচাকেনা শুরু হয়। এ প্রযুক্তিতে মাছ চাষ করে একদিকে যেমন চাষিরা লাভবান হবে, দেশে মাছের চাহিদা মিটবে, তেমনি দেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্বাবলম্বী হবে।
বিষয়: বিবিধ
১২৪৬ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন