সোলারের আলোয় আলোকিত দুর্গম চর অঞ্চলও
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:২৯:২৭ দুপুর
“মহিমা তব উদ্ভাসিত মহাগগন মাঝে
বিশ্বজগত মণিভূষণ বেষ্টিত চরণে।
গ্রহতারক চন্দ্রতপন ব্যাকুল দ্রত বেগে
করিছে পান, করিছে স্নান অক্ষয় কিরণে।
সত্যিই বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে ধারাহিকভাবে উন্নয়নের জন্য দেশের মাটি, মানুষ ও শাসক শ্রেণীর মর্যাদা আজ মহাগগনে উদ্ভাসিত। পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ আজ মাথা উচু করে দাড়িয়েছে নিজেদের প্রমান করার জন্যে। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় নতুন করে উন্মোচিত হল দুর্গম চরে ববসবাসকারী মানুষদের জন্য আরও একটি আলোর পথ। এখন থেকে বিদায় কেরোসিনের কুপি! তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে দুর্গম চরেও। মান্ধাতা আমলের কেরোসিনের বাতি আর হারিকেনের পরিবর্তে ঘরে ঘরে এখন জ্বলছে সৌরবাতি। সোলারের আলোয় আলোকিত হচ্ছে আধুনিক সুবিধাবঞ্চিত যমুনা চরের মানুষ। বদলে গেছে দুর্গম যমুনা চরের প্রায় ২ লাখ মানুষের। দুর্গম চরাঞ্চল এখন অনেকটা আধুনিকতার ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত হয়েছে। সৌর শক্তি বা সোলার বিদ্যুত, কম্পিউটার ইন্টারনেট সার্ভিস, তথ্য সেবা কেন্দ্র, মোবাইল ফোন, টেলিভিশন, পাকা সড়ক, উঁচু বাড়ি-ঘর গড়ে উঠেছে। খবরের কাগজও এখন পাওয়া যায় চরাঞ্চলে। শুধু অন্ধকার নয়, শিক্ষা ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকা এ জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নে অবদান রাখছে এই সৌরশক্তি। সোলারের আলোয় আলোকিত হয়ে শিক্ষার্থীরাও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার মান উন্নয়নে।
বিষয়: বিবিধ
১১৬৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন