তুলা চাষে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:১১:০৩ দুপুর
দেশে তুলা ঘাটতি ও আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনতে তুলা চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার বিকল্প নেই। বিলিয়ন ডলারের তুলার আমদানি নির্ভরতা কমাতে পারেন এদেশের তুলা চাষিরা। দেশের বস্ত্র খাতের অন্যতম কাঁচামাল তুলার চাহিদা প্রায় ৫৫ লাখ বেল। যার সিংহভাগ আমদানি নির্ভর। ভারত ও পাকিস্তান থেকে আমাদের দেশের অধিকাংশ তুলা আমদনি করা হয়। সারাদেশে তুলা উৎপন্ন হয় দেড় থেকে পৌনে দুই লাখ বেল। চলতি আবাদ মৌসুমে যশোরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল জুড়ে তুলা চাষের সম্ভাবনার নতুন দিগন্তের হাতছানি দিচ্ছে। এ বছর উন্নত জাতের উচ্চ ফলনশীল (হাইব্রিড) তুলার ফলন প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি হতে যাচ্ছে। যা আগামী দেড়-দু’মাসের মাথায় কৃষক তার উৎপাদিত কাঙ্ক্ষিত তুলা ঘরে তুলতে পারবেন। আশা করছি আগামী ৫ বছরে ১০ লাখ বেল তুলা উৎপাদন করা সম্ভব হবে। এতে বস্ত্র খাতে রাষ্ট্রের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। আমদানিকৃত এই বিপুল পরিমাণ তুলার বিপরীতে গুণতে হয় মিলিয়ন ডলার। তুলার উৎপাদন বাড়ানো গেলে বিলিয়ন ডলারের আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বিষয়: বিবিধ
৮৯৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন