জন বিছিন্ন বিএনপি কী ভাঙনের মুখে ?

লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ১২ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৩৩:১৪ দুপুর



বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকতে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছেন তা এখনো দেশের জনগণ ভুলে যায়নি। বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ঘোষণায় ৬ জানুয়ারি থেকে দেশব্যাপী টানা ৯২ দিন অবরোধ কর্মসূচী পালন করে বিএনপি। দলের সিনিয়র নেতাদের মতামত না নিলেও জামায়াত ও লন্ডন থেকে দেয়া ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শ নিয়ে কোন পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়াই খালেদা হঠাৎ করে এত বড় একটি আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করে ফেলেন। শুধু টানা অবরোধ কর্মসূচী ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হননি খালেদা জিয়া। এ কর্মসূচী চলাকালে বাসা ছেড়ে গুলশান কার্যালয়ে অবস্থান করে তিনি দফায় দফায় হরতাল ঘোষণা করেন। নেতিবাচক হরতাল-অবরোধ কর্মসূচী চলাকালে পেট্রোলবোমাসহ নাশকতামূলক কর্মকান্ডের শিকার হয়ে ১৫৩ জন লোকের প্রাণহানি ও শতাধিক লোক মারাত্মক আহত হন। আগুনে পুড়ে যায় সহস্রাধিক যাবাহনসহ অনেক স্থাপনা। এতে কিছু মিলিয়ে দেশের ক্ষতি হয় প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। দেশকে অচল করে দেয়ার জন্যই খালেদা জিয়া জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোকে নিয়ে এ ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী পালন করে জনগন বিছিন্ন হয়ে নিজ দল থেকেও বিছিন্ন হয়ে পড়ছে। বিএনপি বর্তমানে ভাঙনের মুখে রয়েছে। নিজ দলের নেতাদের দলের প্রতি আস্থা নেই। চোরের হাতে কোন ভাল জিনিস হয় না। তেমনি বিএনপি ক্ষমতায় এলে খাদ্যের অভাব দেখা দেয়, বিদ্যুতের অভাব দেখা দেয়, মানুষের পরনে কাপড়ের টান পড়ে; একই সঙ্গে শিক্ষার বেহাল অবস্থা হয়ে যায়। এমনই ভাবে দেশটা নষ্ট হয়। আবার শেখ হাসিনা এসে ধ্বংসের হাত থেকে দেশটাকে টেনে তোলেন। বাংলাদেশ এখন গরিব দেশ নয়, নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। শেখ হাসিনার ২০২১ সালের রূপকল্পের আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে। আর দেশ যেভাবে এগুচ্ছে ২০৪১ লাগবে না, বাংলাদেশ ৩০ সালের মধ্যেই ঐশ্বর্যের বাংলাদেশে পরিণত হবে।

জন বিছিন্ন বিএনপি কী ভাঙনের মুখে ?

বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকতে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছেন তা এখনো দেশের জনগণ ভুলে যায়নি। বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ঘোষণায় ৬ জানুয়ারি থেকে দেশব্যাপী টানা ৯২ দিন অবরোধ কর্মসূচী পালন করে বিএনপি। দলের সিনিয়র নেতাদের মতামত না নিলেও জামায়াত ও লন্ডন থেকে দেয়া ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শ নিয়ে কোন পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়াই খালেদা হঠাৎ করে এত বড় একটি আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করে ফেলেন। শুধু টানা অবরোধ কর্মসূচী ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হননি খালেদা জিয়া। এ কর্মসূচী চলাকালে বাসা ছেড়ে গুলশান কার্যালয়ে অবস্থান করে তিনি দফায় দফায় হরতাল ঘোষণা করেন। নেতিবাচক হরতাল-অবরোধ কর্মসূচী চলাকালে পেট্রোলবোমাসহ নাশকতামূলক কর্মকান্ডের শিকার হয়ে ১৫৩ জন লোকের প্রাণহানি ও শতাধিক লোক মারাত্মক আহত হন। আগুনে পুড়ে যায় সহস্রাধিক যাবাহনসহ অনেক স্থাপনা। এতে কিছু মিলিয়ে দেশের ক্ষতি হয় প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। দেশকে অচল করে দেয়ার জন্যই খালেদা জিয়া জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোকে নিয়ে এ ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী পালন করে জনগন বিছিন্ন হয়ে নিজ দল থেকেও বিছিন্ন হয়ে পড়ছে। বিএনপি বর্তমানে ভাঙনের মুখে রয়েছে। নিজ দলের নেতাদের দলের প্রতি আস্থা নেই। চোরের হাতে কোন ভাল জিনিস হয় না। তেমনি বিএনপি ক্ষমতায় এলে খাদ্যের অভাব দেখা দেয়, বিদ্যুতের অভাব দেখা দেয়, মানুষের পরনে কাপড়ের টান পড়ে; একই সঙ্গে শিক্ষার বেহাল অবস্থা হয়ে যায়। এমনই ভাবে দেশটা নষ্ট হয়। আবার শেখ হাসিনা এসে ধ্বংসের হাত থেকে দেশটাকে টেনে তোলেন। বাংলাদেশ এখন গরিব দেশ নয়, নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। শেখ হাসিনার ২০২১ সালের রূপকল্পের আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে। আর দেশ যেভাবে এগুচ্ছে ২০৪১ লাগবে না, বাংলাদেশ ৩০ সালের মধ্যেই ঐশ্বর্যের বাংলাদেশে পরিণত হবে।

বিষয়: বিবিধ

৭৫৪ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

329710
১২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৪
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : আর দু বছর গেলে বিএনপিকে খুজে পাওয়া যাবে না
329712
১২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৫৮
নাহিদ নোমান লিখেছেন : আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ এক নেতা বলেন,
“তখন (স্বাধীনতার পর) তো তাজউদ্দীন ভাইকে সরানো হয়েছিল, এবার আশরাফকে সরানো হল। সিগন্যাল তো ভালো মনে হচ্ছে না।"
329731
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৬
রক্তলাল লিখেছেন : বি.এন.পি. জনবিচ্ছিন্ন, আর কুত্তালীগ জনপ্রিয়?

সে কারণে গোপালগঞ্জের পরেই যে বড় ঘাটি কুত্তালীগের, সেই গাজীপুরে শোচনীয় হারে?

বাকি সবখানের চিত্র দেখলাম।

ধুতিচেটে ৫% এর বিষ্টাসম এই হাসিনা আর তার সাঙ্গ পাঙ্গদের বলদ বাহিনী আর কত এসব হাস্যকর নর্তন কুর্দন করবে?

পুলিশের জাঙ্গির ভেতর থেকে হয়ে দেখ কে জনবিচ্ছিন্ন আর কার পিঠ থেকে ছাল বিচ্ছিন্ন।

দেখ ইনু কু্ত্তার হয়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File