আদর্শিক সমর্থকরাই আওয়ামী লীগের বিশ্বস্ত শক্তি
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০২:৫৩:৪৪ দুপুর
স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের রাজনীতির উত্থান-পতন, নানা সংকট এবং বিপর্যয়কে বুঝতে পারার অবস্থান থেকে শেখ হাসিনার প্রতি এক ধরনের আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করে আছেন। এদের সংখ্যা পাকিস্তানকালে যেমন দেখেছি বেশ, বাংলাদেশকালেও খুব কম নয়। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর বিশ্বস্ত সহকর্মীরা সেভাবেই দলকে গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত করেছেন; দলের মূল নেতৃত্বের ধ্যান-ধারণা গণমাধ্যম, জনসভা, প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে সেভাবেই সরকার, রাজনীতির অঙ্গন এবং জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়া হতো। আওয়ামী লীগের জনসভায় মানুষ দূর থেকে ছুটে যেতেন বঙ্গবন্ধু এবং নেতাদের দেখতে, তাদের বক্তৃতার কথা শুনতে। ২৫ মার্চ পরবর্তী সময়ে এই মানুষরাই অংশ নিলেন মুক্তিযুদ্ধের, সহযোগিতা করলেন মুক্তিযোদ্ধাদের, থাকা, খাওয়াসহ সব সহযোগিতায় ছিলেন সমর্থক শ্রেণিই ব্যাপকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চিত্রটি ভালোভাবে দেখে নিলে বোঝা যাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে পরিচিতদের অবস্থান কত ব্যাপক এবং শক্তিশালী ছিল। ষাটের দশকে যাদের দেখেছি আওয়ামী লীগের সাধারণ একজন সমর্থক হিসেবে ছিলেন, এখনো দেখছি তিনি বা তারা বিশ্বাসে অনড় আছেন, অনেক সময় তাদের ওপরও বিভিন্ন মহলের আক্রমণ আসতে দেখেছি কিন্তু তারা আছেন তাদের অবস্থানে। কেননা এরা আদর্শিক মানুষ, স্বার্থপর নন। দলের অভ্যন্তরে আদর্শে অনড় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সম্মুখের দিকে এগিয়ে নেবেন।
বিষয়: বিবিধ
৮১৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনিও একদিন মারা যাবেন। আর সে সময়ে আপনার বর্তমানের এই আদর্শ অথবা নেতাগন কেউ ই বাচাবে না। আপনাকে কৈফিয়ৎ প্রদান করতে হবে আপনার আচরনের। সেদিন ইসলাম সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে কি বলবেন ? আপনি অনেক জ্ঞানী,তা আপনার লেখা পড়ে বোঝা যায়। কিন্তু ব্যক্তি জীবনে ইসলাম মেনে নিয়ে সমাজ,রাষ্ট্র,অর্থনীতি সকল বিষয়ে প্রাকটিক্যালী ইসলামকে অস্বীকার করার সেক্যুলার নীতির ব্যাপারে আপনাকে আল্লাহ প্রশ্ন করলে কি জবাবাব দিবেন সেটা কি কখনও চিন্তা করেছেন ? আমাদের প্রত্যেককে আল্লাহর সামনে দাড়াতে হবে।
হাসিনা বলে দেবি গজে করে এসে দেশে ধানের ফলন বাড়িয়ে দিয়েছে।
ডেপুটি স্পীকার বলেছে হিজাব কুৎসিত মহিলাদের পোশাক।
সাধারন সম্পাদক বলেছে সে মুসলমান বা হিন্দু না।
হাসিনার ছেলে ঈহুদীর সাথে মিলে লিখেছিল সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে।
লতিফের কাহিনী সবাই জানি।
এরা হাসিনারে আর মরা মুজিবের ছবিতে মাথা নত করে পা ধরে ফুল দেয়। এরা মুশরিক।
এরা আল্লাহ রাসুলের বিরুদ্ধে গালিকে বলে বাক স্বাধীনতা অথচ খুনী স্বৈরাচারী মুজিব আর হাসিনার বিরুদ্ধে বললে জেলে পুরে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন