এজেন্ট নিয়োগ করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে

লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ২৬ এপ্রিল, ২০১৫, ০৩:৪২:০৬ দুপুর



বিএনপির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের অনীহার কারণে এখন পর্যন্ত উত্তরের জন্য এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করতে পারেনি তারা। এমনকি টাকার বিনিময়েও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা বেকারদের রাজি করানো যাচ্ছে না। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটের দিন ভোটকক্ষে দলীয় এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে বিএনপি-সমর্থিত দুই মেয়র পদপ্রার্থী। আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে। এতে উত্তর সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি-সমর্থিত মেয়র প্রার্থী হলেন তাবিথ আউয়াল ও দক্ষিণে মির্জা আব্বাস। দুই সিটিতে তাঁদের প্রত্যেককে ভোট কক্ষের জন্য সাড়ে চার হাজার নির্বাচনী এজেন্ট প্রয়োজন হবে। দুই সিটিতে লাগবে প্রায় নয় হাজার। এ ছাড়া ওই দিন প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের সামনে নির্বাচনী অফিস পরিচালনার জন্য আরও প্রায় ১০ হাজার কর্মীর প্রয়োজন হবে। ভোটকেন্দ্র সব প্রার্থীর এজেন্টকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। তা ছাড়া প্রার্থীরা যাকে এজেন্ট করতে চান, তাদের পরিচয়পত্র দিতে কমিশন কোনো বাধা হবে না। তবে এজেন্ট নিয়োগ করাটা প্রার্থীদের কাজ। কিন্তু সেটা তারা করতে পারছেন না। কারণ বিরোধীদলের জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচীতে সাধারণ মানুষ আজ অতিষ্ঠ। অর্থের বিনিময়েও সাধারণ ভোটারদের বিশেষ করে শিক্ষার্থী ও বেকার যুবকদের আগ্রহী করা যাচ্ছে না। দুটি সিটি করপোরেশনের জন্য করা তালিকার অনেকেই নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন। ফলে এখন এজেন্ট নিয়োগ করাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিষয়: বিবিধ

৭৪৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

316965
২৬ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৬
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : হু.. এত মামলা হামলার ভিতর কিভাবে সম্ভব
316996
২৬ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:০৭
আল সাঈদ লিখেছেন : আবারও মজা লইলেন।
317021
২৬ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:৩৮
হতভাগা লিখেছেন : জনতা যখন ভোট দিতে কেন্দ্রে ঢুকবে তখন ২০দলের লোকদের দেখলে ভোট দেওয়া বাদ দিয়ে তাদের পিটানি দেওয়া শুরু করবে ।

এই তিন মাসে খালেদা আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা মানুষদের যে পরিমান জ্বালিয়েছে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে তার জবাব পাবে এবং মাইরও খাবে সমান তালে।

মাইর শুরু হয়ে গেছে , এই মাইর হচ্ছে আমজনতার প্রতিরোধ ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File