লন্ডন গেলেন খালেদা জিয়া কিন্তু দলের ভার কাউকে দিয়ে যান নি, এই হলো বিএনপি
লিখেছেন লিখেছেন আমি অরন্য ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৩:৪১:৩৪ দুপুর
অবশেষে লন্ডন গেলেন বিরোধীদলীয় নেতা। অনেক কথা জমা হয়ে আছে। হৃদয়ের সেই অব্যক্ত কথাগুলো তিনি হয়ত বলবেন। আর যাওয়ার সময়, বিএনপি'র কাউকে উনার স্হলে সাময়িক দায়িত্ব দিয়ে যাননি। তবে লজিক্যালী সিনিয়র সভাপতির উপর দায়িত্ব চলে যায়। উনি আবার লন্ডনে। তাহলে সিনিয়র সভাপতির নীচের জনকে দায়িত্ব দিয়ে যেতে হয়। এ ধরণের কয়েকজন আছেন একই পদে। তা্ই একজনকে বলে যাওয়ার দরকার ছিল কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি তারেকের অনুপস্হিতিতে কাউকে লিখিতভাবে সাময়িক দায়িত্ব দেননি কেন? মনে হয়, বিশ্বাসের অভাব। এটাই বিএনপি। গুজব ছিল যে, খালেদা জিয়া দেশের বাইরে গেলে উনাকে আর আসতে দেয়া হবে না। এটা ছিল মাথা মোটাদের ধারণা। খালেদা জিয়া নিজেও সেটা বিশ্বাস করতেন। তাই অনেক বার প্রস্তুতি নিয়েও বাইরে যাননি। উনার খুবই প্রিয় কাজ ছিল ওমরাহ করা, সেটা করতেও যায়নি। উনার ওমরাহটা খুবই দরকারী, উনার টাকা সুইস ব্যাংকে, সৌদী শাখায় উনি লেনদেন করে থাকেন। যাক এবার বাইরে যাওয়ার আগে উনি নিশ্চিত হয়েছেন যে, শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উনি নিরাপদ, আসতে কোনরূপ বাধা দেয়ার প্রশ্নই উঠতেই পারে না। এটা বুঝার পর, উনি বুঝতে পেরেছেন যে, দলের যেই অবস্হা, এই সময়ে কাউকে বিশ্বাস করা ঠিক হবে না। দায়িত্ব দেয়া ঠিক হবে না, দিলে কি হবে, হয়তো উনিও জানেন না। তাছাড়া বিএনপি যেভাবে
চলে তাতে সহজেই অনুমেয় ইহা দলের জন্য ব্যাপারই নয়।
ক্স
অবশেষে লন্ডন গেলেন বিরোধীদলীয় নেতা। অনেক কথা জমা হয়ে আছে। হৃদয়ের সেই অব্যক্ত কথাগুলো তিনি হয়ত বলবেন। আর যাওয়ার সময়, বিএনপি'র কাউকে উনার স্হলে সাময়িক দায়িত্ব দিয়ে যাননি। তবে লজিক্যালী সিনিয়র সভাপতির উপর দায়িত্ব চলে যায়। উনি আবার লন্ডনে। তাহলে সিনিয়র সভাপতির নীচের জনকে দায়িত্ব দিয়ে যেতে হয়। এ ধরণের কয়েকজন আছেন একই পদে। তা্ই একজনকে বলে যাওয়ার দরকার ছিল কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি তারেকের অনুপস্হিতিতে কাউকে লিখিতভাবে সাময়িক দায়িত্ব দেননি কেন? মনে হয়, বিশ্বাসের অভাব। এটাই বিএনপি। গুজব ছিল যে, খালেদা জিয়া দেশের বাইরে গেলে উনাকে আর আসতে দেয়া হবে না। এটা ছিল মাথা মোটাদের ধারণা। খালেদা জিয়া নিজেও সেটা বিশ্বাস করতেন। তাই অনেক বার প্রস্তুতি নিয়েও বাইরে যাননি। উনার খুবই প্রিয় কাজ ছিল ওমরাহ করা, সেটা করতেও যায়নি। উনার ওমরাহটা খুবই দরকারী, উনার টাকা সুইস ব্যাংকে, সৌদী শাখায় উনি লেনদেন করে থাকেন। যাক এবার বাইরে যাওয়ার আগে উনি নিশ্চিত হয়েছেন যে, শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উনি নিরাপদ, আসতে কোনরূপ বাধা দেয়ার প্রশ্নই উঠতেই পারে না। এটা বুঝার পর, উনি বুঝতে পেরেছেন যে, দলের যেই অবস্হা, এই সময়ে কাউকে বিশ্বাস করা ঠিক হবে না। দায়িত্ব দেয়া ঠিক হবে না, দিলে কি হবে, হয়তো উনিও জানেন না। তাছাড়া বিএনপি যেভাবে
চলে তাতে সহজেই অনুমেয় ইহা দলের জন্য ব্যাপারই নয়।
বিষয়: বিবিধ
৭৪৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন