'গো-মুত্র ছাড়া তাদের চলেই না'
লিখেছেন লিখেছেন রাজ্পুত্র ০৩ এপ্রিল, ২০১৫, ১১:৪৪:১৭ সকাল
গো-মুত্র খাইতে না পেরে ভারতীয়দের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বকাপে তাদের পারফরম্যান্স গো-মুত্র খাইতে না পেরে খারাপ হয়েছে। গো-মুত্র ছাড়া তাদের চলেই না।
বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের কঠোর নজরদারি করতে বলেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে গরু পাচার বন্ধ করতে হবে, যাতে করে বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করে দেয়। এতে করে ভারতীয়দের গো-মুত্র সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে।
ভারতীয় গো-মুত্র সেবন কারিদের সংগঠনের দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এই নির্দেশ দেন। জানা যায়, গত কয়েক বছর যাবত ব্যাপক হারে ভারতীয় গরু বাংলাদেশে পাচার হওয়ার কারনে গো-মুত্রের সঙ্কট দেখা দেয় গোটা ভারতে।
গো-মুত্র নিয়মিত সেবন করতে না পারায় ভারতীয় ক্রিকেট দল ২০১৫ বিশ্বকাপে আশানুরূপ পারফর্মেন্স করতে পারেনি। তাই দেশে ফিরে ধোনি বাহিনী ভারত সরকারের কাছে নিয়মিত গো-মুত্র সরবরাহের জন্য জোর দাবি জানান।
ভারতীয় ক্রিকেটের নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান ভিরাট কোহলি বিগত তিন মাস যাবত গো-মুত্র সেবন করতে না পেরে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া উভয় দলের বিরুদ্ধে আশানুরপ ব্যাটিং করতে পারেন নি।
তাছড়াও ভারতের বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারাও বিশয়টি নিয়ে রাজনাথের কাছে নালিশ জানাতে গেলে তিনি বলেন ‘‘ হাম আপ কা দুখ সামাঝতা হ্যায়, মুঝকভি ইসকো বহুত পাছান্দ হ্যায়’’ এ দিকে সীমান্ত বর্তি অঞ্চলে খোজ নিয়ে জানা গেছে বিএসএফ তৎপরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় আগের মত আর গরু বাংলাদেশে পাচার হয়ে আসছে না। একই সময়ে আমাদের দিল্লি প্রতিনিধি জানান ভারতে ইদানিং খোলা বাজারে প্যাকেট জাত গো-মুত্রের সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় সেখানে বাংলাদেশি চা দোকানের মত গো-মুত্রের দোকানের ব্যাবসা বৃদ্ধি পেয়েছে। গো-মুত্র সেবিরা বেশ খুশি হয়ে ভারত সরকারের এই স্বদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে রাজপথে আনন্দ মিছিল করেছে।
গো-মুত্র সংক্রান্ত কিছু বিষয়:
গরু পাচার বন্ধ হলে ভারতের ক্ষতি ৩৯,০০০ কোটি টাকা
জওয়ানদের প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখা যায় না
বিষয়: বিবিধ
১৭৬০ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
রোগ মুক্তির জন্য গরুর মুত্র হা হা হা লজ্জায় মানব জাতীর জন্য করুণা।
ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন