১৯৫৩ ফিরে দেখা
লিখেছেন লিখেছেন ছালসাবিল ০৪ জুন, ২০১৫, ০৯:৪০:১৭ রাত
ভাবুন তো ১৯৫৩ সালে হজ্জ পালনের বিষয়টি কেমন ছিল? যদিও এটি মাত্র ৬২ বছর আগের কথা; কিন্তু এই সময়ের মাঝে হজ্জের আনুষ্ঠানিকতা ও ব্যবস্থাপনায় এসেছে ব্যপক পরিবর্তন। যার অন্যতম কারণ হল হজ্জযাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি। সেই সময়ের কিছু চিত্র দেখুন
আনেক হজ্জযাত্রী মক্কায় যেতেন ফেরি কিংবা জাহাজে। তখনকার দিনে বিমানে ভ্রমন অতটা সহজলভ্য ছিল না, এখনকার মত এত ব্যপকভাবে প্রচলনও ছিল না।
যার সামর্থ ছিলো তারা এরকম বিমানে যেত।
সেসময়ে হাজীগন বাসে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেত।
অমুসলিমদের প্রবেশ নিষেধ এলাকা।
বাড়ি ঘড় ও হোটেল সমুহ মসজিদের বাহিরে।
মক্কার একটি ব্যাস্ত রাস্তা।
মসজিদুল হারামে প্রবেশ পথ।
মসজিদের প্রবেশ পথের বাহিরে হাজীগণ।
কাবা এলাকা সাধারণ ও সাদামাটা।
সেসময়ের কাবাঘড়।
কাবার কাছথেকে। সেসময়ে সবাই ঢুকতো বাধাহীন।
কাবার চারপাশে তাওয়াফ চলছে।
মসজিদুল হারামের কাছে একটি বাজার।
আর একটি বাজার।
পরিবহনের কাজে ঘোড়ার গাড়ী।
কুরবানীর জন্য পশু পছন্দ চলছে।
হজের সময় পশুগুলোকে সাথেই রাখতেন।
কুরবানীর পরে একজন পশুগুলোকে নিয়ে যাচ্ছে।
মিনায় রান্নাবান্নার কাজ চলছে।
হাজীগণ তাদের উঠের পশেই সালাত আদায় করছেন।
আরাফার ময়দান।
আল্লাহ! কাবাঘড়! নবী (সা) এর রওজা ও ঐ দুই মসজিদে সালাত পড়ার তাওফিক চাই। আল্লাহ! মুসলিম হিসেবে মৃত্যু চাই।
আল্লাহুম্মা আমীন।
বিষয়: বিবিধ
২২০৯ বার পঠিত, ১০১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভাবিকে ডাক দিমু নাকি ও ভাবী ভাইয়া আমাকে মারার ভয় দেখায়
তবে রহিম ভাই কোন মন্তব্য করতে পারবে না। মন্তব্য করবে আমাদের ভাবী ) ) ) )
ভাবিকে ডাক দিমু নাকি ও ভাবী ভাইয়া আমাকে মারার ভয় দেখায়
আমার নানি ১৯৭১,১৯৮৮,২০০৮ এ তিনবাদ হজ্জ করেছেন। তার মুখেই শুনেছি মাত্র এই কয়বছরেই কত পরিবর্তন হয়েছে।
আল্লাহর কাছে দাবী????
আমার ধারনা ছিল না।
নিশ্চই যে দুআ করে আর তার উপর অটল থাকে তার দুআ আল্লাহ কবুল করে নেন।
মহান আল্লাহপাক আপনার দোয়া আমাদের সকলের জন্য কবুল করুন। আ-মী-ন।
আমার শুধু আমার অন্য কারো নয়
এত সুন্দর পোস্টের জন্য হূদয়ের গভীর থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
কলসী ও বদনার যুদ্ধ কি ভাবির সাথে করে করে আমাদের সাথেও করবেন নাকি
আমরা কিন্তু ভাবির দলে
বেশি কিছু বললে ভাবিকে ডাক দিমু
ভাবিকে ডাক দিমু নাকি ও ভাবী ভাইয়া আমাকে মারার ভয় দেখায়
দেখেও যেনো চোখের তৃপ্তি মেটে না! অসাধারন ভালোলাগাময় পোস্টটির জন্য এত্তোগুলো শুকরিয়া!
জাযাকাল্লাহু খাইর! এরকম আরো সুন্দর পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় জাতী ...
সেই কয়েক টাকা এখন লাখ লাখ টাকা
আশারাখি আল্লাহ সুবাহানাহু তাআলা আমাদের ভাগ্যে তার পবিত্র ঘড় তাওয়াফ করার তাওফিক দিবেনই দিবেন।
জাজাকাল্লাহু খায়রান দাদাভাই।
আমার সালাম জানবেন। আসসালামুআলাইকুম।
আমার নানা হজ্জ এ গিয়েছিলেন জাহাজে তিনমাস এ অনেক জায়গা ঘুরে। সে সময় কেমন দেখেছিলেন শোনা হয়নি।এত অল্প লোক তাওয়াফ করছে দেখে শান্তি লাগছে। এখন তো মসজিদের বিভিন্ন ফ্লোর এ তাওয়াফ হয় তবু মানুষের ভিড়ে মনের মত আদায় করা যায়না। আরেকটা জায়গা বাকী আছে.শয়তানকে পাথর মারার জায়গাটা
আপডেট করে দিবো
আন্টি আপনি কেমন আছেন
মডুমামারা জানেন
চমৎকার পোষ্টটির জন্য জাজাকাল্লাহূ খাইর।
আপপপপি এই দুখে আর একটি পুথি চাইচাই
মাশাআল্লাহ। সুন্দর সব কালেকশান সাথে বোঝার জন্য লাইন। খুব ভাল হয়েছে।
আল্লাহ চাইলে নিশ্চয়ই যেতে পারবেন। আমাদের জন্য ও দোয়া করবেন।
ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন