ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র আইসিস যা করে, কোরান-হাদীস মেনেই করে।
লিখেছেন লিখেছেন মায়াবন বিহারিণী হরিণী ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৬:১৩:৫৫ সকাল
আইসিস, বোকোহারাম, আলকায়দা, তালেবান............. ইত্যাদি প্রসঙ্গ উঠে এলে মুসলিমরা দাড়ির নিচে মুখ লুকিয়ে 'উহা সহিহ ইসলাম নয়' দাবি করে প্রসঙ্গ পাল্টাতে চায় এবং ইহুদী-নাসারর দোষ খুঁজে। আসলে প্রকৃত ইসলাম ধর্মের চেহাড়া এতোটাই বর্বর যে এই যুগে মুসলিমরা তা পালন করা দুরে থাক, মুখ দিয়ে বলতেও লজ্জা পায়। যদিও তাদের মন-প্রান জুড়ে আছে আইসিস, বোকোহারাম, আলকায়দা, তালেবান এর জেহাদী স্বপ্ন।
সম্প্রতি আইএসআই লিবিয়ার একটি সমুদ্রসৈকতে ২১ জন মিসরীয় কপটিভ খ্রীষ্টানকে গলা কেটে হত্যার নৃশংস ভিডিওচিত্র প্রকাশ করে। এর আগে এক জর্ডানী পাইলট কে এরা লোহার খাঁচায় পুরে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে। এবং সর্বশেষ আজ সকালে ইরাকে ৪৫ জন মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে ইসলামপন্থী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার দেশটির পশ্চিমের শহর আল-বাগদাদিতে এ ঘটনা ঘটেছে।
বিষয়: বিবিধ
২৫৬৮ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এটা কোনো জিহাদ হতে পারেনা ৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার রাসুল মুহাম্মাদ (সঃ) এর মাধ্যমে ইসলামকে পরিপূর্ণ করেছেন ৷ সুতরাং জিহাদেরও পদ্ধতিও শিক্ষা দিয়েছেন ৷
হ্যাঁ, তৎকালীন জিহাদ এবং বর্তমান জিহাদের মধ্যে কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে বা আবশ্যক ৷ যেমনঃ অস্র ব্যবহার, যানবাহন ইত্যাদি ৷ কিন্তু যুদ্ধের যেসব নিয়ম তৎকালে ছিল তা বর্তমানেও বিদ্যমান থাকবে৷ যেমনঃ কখন আক্রমণ করা যাবে, কাকে আক্রমণ করতে হবে, কিভাবে করতে হবে, কাদের উপর আক্রমণ করা যাবেনা, কি কি উপাদানের ক্ষতি করা যাবেনা ইত্যাদি ৷
আপনি যে আয়াতটি উল্লেখ করেছেন তা যুদ্ধ ক্ষেত্রের জন্য প্রযোজ্য যে আপনি কাফের বা ইসলামের দুশমনের গর্দানে আঘাত করবেন, কিন্তু তা বেসামরিক কোন মুসলিম/অমুসলিমের উপর প্রযোজ্য নয় ৷ আপনি আপনার ইচ্ছা হলেই কোন অমুসলিমকে ইসলামের দুশমন বানিয়ে তার গর্দানে অস্র চালাতে পারেন না ৷ ইসলাম আপনাকে এ অধিকার দেয়নি ৷
ইসলামই হল একমাত্র উত্তম মিশনারি ধর্ম ৷ যা মানুষকে দাওয়াত প্রদানের মাধ্যমে আল্লাহমুখী করে ৷ তা কারো গর্দান নেবার জন্য আসেনি ৷ আইএস জর্দানে যে পাইলট, মিশরে ২১ জন ও ইরাকে ৪৫ জনকে হত্যা করেছে তারা কি কোনো যুদ্ধক্ষেত্রে ইসলামের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে? নাকি পুরো বিশ্বটাকে আপনি যুদ্ধক্ষেত্র ঠাওরে আপনার ইচ্ছামত যার তার গর্দান আপনি নিয়ে নিবেন?
আইএস যা করছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম গর্হিত কাজ ৷ এভাবে কখনও ইসলামী হুকুমাত কায়েম হতে পারেনা ৷ এসব ইসলাম গর্হিত কাজ বন্ধ করে দেয়া সকল মুমিনের দায়িত্ব ৷
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন, আমীন ৷
সূরা ৯:২৯- "তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা? জিযিয়া প্রদান করে।" এটিও কি যু্দ্ধের আয়াত?
Muslim (1:33) - the Messenger of Allah said: I have been commanded to fight against people till they testify that there is no god but Allah, that Muhammad is the messenger of Allah এটিও কি যু্দ্ধের হাদীস?
উত্তর দিন।
যারা ঈমান রাখেনা আল্লাহ ও তার রাসুল (সঃ) এর উপর এবং যা হারাম করা হয়েছে তা হারাম মনে করেনা তারা কাফির ৷ কোন মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম বাস করতে হলে তাকে যে নিরাপত্তামূলক কর দিতে হয় তাকে জিজিয়া বলে ৷ কোনো অমুসলিম যদি তা দিতে অস্বীকার কর তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছে ৷ আয়াতটি নাযিলের সময়কাল ও প্রেক্ষাপট দেখলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায় ৷
যারা ঈমান রাখেনা আল্লাহ ও তার রাসুল (সঃ) এর উপর এবং যা হারাম করা হয়েছে তা হারাম মনে করেনা তারা কাফির ৷ কোন মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম বাস করতে হলে তাকে যে নিরাপত্তামূলক কর দিতে হয় তাকে জিজিয়া বলে ৷ কোনো অমুসলিম যদি তা দিতে অস্বীকার কর তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছে ৷ আয়াতটি নাযিলের সময়কাল ও প্রেক্ষাপট দেখলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায় ৷
"তোমরা যুদ্ধ কর ইসলাম ধর্মের ঐ লোকদের সাথে, যারা ভগবান ও মূর্ত্তি পূজায় বিশ্বাস রাখে না, ভগবান ও শ্রীকৃষ্ণ যা বারণ করে দিয়েছেন তা বারণ করে না এবং গ্রহণ করে না হিন্দু ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে শিবসেনা কর প্রদান করে।"
এই ফরামনটি নিশ্চয় আপনি এবং ভারতীয় মুসলিমরা খুশি মনে মেনে নিবে, নয় কি?? উত্তর দিন।
এরা যেসব কাজ করছে তা মুসলমানদের বিপক্ষেই যাচ্ছে । ইসলাম এ ধরনের কথা বলে না যে নিরীহ লোকদেরকে হত্যা কর । রাসূল (সাঃ) যখন শাসন করতেন ও তার পরবর্তীতে যখন খলিফারা শাসন করতেন তখনও এরকম কিছু শোনা যায় না ।
বরং ফেরাউন বনী ইসরায়েলের ছেলে সন্তানদের হত্যা করতো এবং কন্যা সন্তানদের জীবিত রাখতো এবং তার প্রতি আনুগত্য না করলে হাত ও পা বিপরীত দিক দিয়ে কেটে ফেলতো । আইয়ামে জাহেলিয়াতের সময় কন্যা সন্তানদের জীবন্ত কবর দেওয়া হত।
পৃথিবীর সব বড় বড় ম্যাসাকার হয়েছে বিধর্মীদের হাতে ।নিরীহ বেসামরিক জাপানীদের উপর এটম বোমা কি মুসলমানেরা মেরেছিল ?
ISS জাতীয় এসব এক্সট্রিমিস্টদের ইতিহাস ঘটালে দেখা যাবে যে এদের সৃষ্টি ও পৃষ্ঠপোষকতা করেছে আমেরিকানসহ ইসরায়েল ঘনিষ্ট পশ্চিমারা করেছে ।
টুইন টাওয়ারের হামলায় ঐখানে কাজ করা প্রায় ৫০০০ ইহুদি হামলার দিন কাজে আসে নি - ব্যাপারটা খুবই সন্দেহজনক ।
তালেবান , আল-কায়েদা , লাদেন ,সাদ্দাম এদের তৈরিই করেছিল আমেরিকা তাদের সুবিধা লাভের জন্য । যখন সুবিধা পাওয়া হয়ে গেল এবং দেখা গেল যে এরা ফ্রান্কেনস্টাইন হয়ে যাচ্ছে , তখনই একটা ছুঁতো দিয়ে এদেরকে সাইজ করতে আসলো , যে ছুঁতো ২০০১ এর আগে পাওয়া যায় নি ।
মানুষের এটাই স্বাভাবিক আচরন যে , আঘাত প্রাপ্ত হলে সে প্রতিঘাত করবেই । আপনি ফিলিস্তিনের লাখ লাখ লোক মেরে ফেলবেন , ইরাক - আফগানিস্তানের নিরীহ মানুষকে মেরে ফেলবেন আর তার আপনাকে একটা চিমটি কাটলেই মহাসন্ত্রাসী ও জঙ্গি হয়ে গেল ?!
বাংলাদেশের ভাগ্য ভাল যে ৭১ এ স্বাধীনতাকামীদেরকে জঙ্গি টাইটেল বা মৌলবাদি টাইটেল দেওয়া হত না । ঐ সময়ে আমেরিকাই তো ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে!
শীতল যুদ্ধের পর আমেরিকা ও তার সাঙ্গপাঙ্গের সামনে আর কোন শক্তিশালী শত্রু ছিল না । কিন্তু এই শত্রু শত্রু খেলা খেলতে পছন্দ করা আমেরিকা শত্রু খুঁজতে চাইলো । বানিয়েও ফেললো , সাথে তাদের কিছু উদ্দেশ্য হাসিলেরও দায় ছিল ।
মধ্যপ্রাচ্যের তেল দখলের জন্য তো তাকে কোন না কোন ছুঁতো নিয়ে এগুতে হবে ।
আপনার সুন্দর ঝকঝকে ছিমছাম বাড়িটি থানার ওসির নজড়ে পড়লো । কিন্তু তার কাছে কোন ছুঁতো নেই যে আপনার বাড়িটিকে সে তছনছ করে দেবে ।
এটার জন্য সে এক চোরকে ম্যানেজ করলো যে , তুই ঐ বাড়িতে গিয়ে থাকবি আর আমার আসার খবর পেলেই পালিয়ে যাবি । পরে যা করার আমি করবো ।
চোরকে খোঁজার নামে পুলিশ ঐ বাড়িতে ব্যাপক ধড় পাকর চালালো , বাড়ির লোক জনকে হেনস্তা করল এবং আসবাব পত্র তছনছ করলো এবং মূল্যবান জিনিসও হাতিয়ে নিয়ে গেল তল্লাশীর নামে । এতে ওসির মনের সুপ্ত ইচ্ছা পূরণ হল সেই সেটআপ করা চোরকে দিয়ে।
এটাই চলছে বর্তমান বিশ্বে ।
অন্যান্য ধর্মের সাঢ়তা মানুষকে ইসলামের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। ক্রম বর্ধমান মুসলমান বিশ্বকে ঠেকানোর জন্য এটা ইহুদি ও নাসারাদেরই প্রি-প্ল্যান্ড কাজ ।
ISS কে এত অস্ত্র সস্ত্র দিচ্ছে কারা ? কোন মুসলমান দেশ তো এসব বানায় না !
এরা কি এতই শক্তিশালী হয়ে গেছে যে সামান্য পান থেকে চুন খসলেই যে আমেরিকা ও তার দোসররা হামলে পড়ে তারা কিছুই করছে না এখন ?
বরং তারা আইআইএসের নৃশংসতা দেখাতেই বেশী পছন্দ করছে । এক্সিস্টিং ও কনভার্টেড মুসলমানদের দেখাতে চাইছে যে কি ধর্মে তোমরা আছো বা যাচ্ছে যেটার লোকেরা এ ধরনের নৃশংস কাজ করে ?
এতে বোঝা যায় যে আই.আই.এস. যা করছে তা আমেরিকা , ইসরায়েল ও তাদের মিত্রদের জন্য একটা ফিল্ড বানিয়ে দিচ্ছে ।
একজন প্রকৃত মুসলমানও বুঝবে যে আই.আই.এস এর কাজ আমেরিকা তথা বিধর্মীদের জন্য সুফল বয়ে আনবে ।
এদের কারোরও চেহারা দেখানো হয় না এবং অনেক ছবি দেখেছি যে যাদেরকে হাটু গেড়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে কল্লা ফলে দেবার জন্য,কিন্তু তাদের চেহারা ভাবলেশহীন ।
বিশ্ব এক সময়ে মুসলমানদের হাতে আসবে এটা বিধর্মীরা ভালই জানে - আল্লাহই এটা করবেন ।
১। "একমাত্র ডান পাশের লোকটিকে ছাড়া আর কাউরই চেহারা দেখে মনে হচ্ছে না যে কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের শিরচ্ছেদ করা হবে।"
তাইতো, আপনার কোরাণ প্রেমিক আইসিস মুমিনরা এতগুলো মানুষের কল্লা কাটতে পারে? বিলক্ষন না। যদিও ইউটিউবে ইয়াজিদী, শিয়া এবং খ্রীষ্ট ধর্মালম্বি নারী, শিশু, পুরুষ হত্যা যজ্ঞের নিত্যনতুন আইসিস জেহাদী ভিডিও পৃথিবীর সবাই প্রতি দিনই দেখছে।
২। "বরং ফেরাউন বনী ইসরায়েলের ছেলে সন্তানদের হত্যা করতো এবং কন্যা সন্তানদের জীবিত রাখতো এবং তার প্রতি আনুগত্য না করলে হাত ও পা বিপরীত দিক দিয়ে কেটে ফেলতো।"
দেখুন এই মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ইসলাম নিয়ে আপনার মিস্টি কথায় চিড়ে ভিজবে না। নমরুদ, ফেরাউনের চেয়ে নবী মোহাম্মদ কম ছিলেন্না।
Narrated Atiyyah al-Qurazi: I was among the captives of Banu Qurayzah. They (the Companions) examined us, and those who had begun to grow hair (pubes) were killed, and those who had not were not killed. I was among those who had not grown hair.
Abu Dawud 38:4390
৩। "পৃথিবীর সব বড় বড় ম্যাসাকার হয়েছে বিধর্মীদের হাতে ।
১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ বাঙালিকে নিশ্চয় অমুসলিমরা খুঁন করেছে? সিরিয়ায় ৫ এ পর্যন্ত লক্ষ, দক্ষিন সুদানে ১০ লক্ষ, ইরান-ইরাক যুদ্ধে ৪০ লক্ষ, ১৯১৪ সালে ১০ লক্ষ আর্মেনিয়ান হত্যা যজ্ঞ... .......... এবং আজকের পাকিস্তান, ইরাক, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, ইয়েনেম এ অন গোয়িং কিলিং নিশ্চয় অমুসলিমরা করছে? জুম্মাবারে প্রতি দিনের মসজিদ বোমা? এটাও অমুসলিমদের কাজ?
৪। "নিরীহ বেসামরিক জাপানীদের উপর এটম বোমা কি মুসলমানেরা মেরেছিল?"
না, ২য় মহাযুদ্ধে নাৎসী হিটলারের ধ্বংসলীলা, দেশ দখল, নিরাপরাধ নারী-শিশু-বৃদ্ধ নিধনযজ্ঞ থামিয়ে দেয়ার ন্যুনতম যোগ্যতা আল্লার মুমিনদের ছিল না। সুতরাং আমেরিকা এগিয়ে এসে যুদ্ধবাজ হিটলার এবং তার দোসরদের শায়েস্তা করতে হয়েছে।
৫। "ISS জাতীয় এসব এক্সট্রিমিস্টদের ইতিহাস ঘটালে দেখা যাবে যে এদের সৃষ্টি ও পৃষ্ঠপোষকতা করেছে আমেরিকানসহ ইসরায়েল ঘনিষ্ট পশ্চিমারা করেছে। তালেবান , আল-কায়েদা , লাদেন ,সাদ্দাম এদের তৈরিই করেছিল আমেরিকা তাদের সুবিধা লাভের জন্য।"
হাঁ, আপনার মত কোরাণ-হাদীস বুকে আক্রে ধরা আল্লার মুমিনদের যে গরু-ছাগলের দামে বেচা/কেনা করা যায় তা ভাবতেও অবাক লাগে!! ইসলাম ধর্ম বলে কথা। অথচ এই আমেরিকা ১৮ বছর কোরিয়ায় যুদ্ধ করেছে, ২৫ বছর ভিয়েৎনামে যুদ্ধ করেছে। কিন্তু সেখানে মিস্টি আলুর প্রলভোন দেখিয়ে আইসিস, বোকোহারাম, আলকায়দা পয়দা করতে পারেনি। আর এখানেই দাঙ্গাবাজ বর্বর মুসলিমদের সাথে কোরিয়া/ভিয়েৎনামের ফারাক।
ধন্যবাদ।
গেল ৬৫ বছরে এক ক্ষুদ্ররাষ্ট্র ইসরাইলের বিরুদ্ধে তামাম মধ্যপ্রাচ্যের মুমিনী কৌশল দেখেই যুঝা যায় আপনার আল্লা কয় হাত লম্বা কৌশলী।
বিশ্ব এক সময়ে মুসলমানদের হাতে আসবে এটা বিধর্মীরা ভালই জানে - আল্লাহই এটা করবেন ।
আর চীন, জাপান, ভারত, বৃটেন, আমেরিকা, রাশিয়া বসে বসে ঝালমুড়ি খাবে??
অহে বিশ্ববাসী, যারা সারা জীবন ইসলাম সম্পর্কে যা জেনেছ তার ব্যাপারে জ্ঞান দান করবে এ যামানার বিশ্বের সেরা জ্ঞানী। আমরা এবং এই দুনিয়াতে যত মুসলিম জ্ঞানী মণিষী এসেছেন তাদের থেকে বড় কামেল, নাস্তিক, নর্দমার কীট, হিংসুটে গন্ধপোকা এসেছে তালিম দিতে।
সবাই ওর পাছায় একটা করে লাথি দিন - আর বলুন, 'আউযুবিল্লাহি মিনাশ-শায়িতোয়ানুর রাজিম'
মন্তব্য করতে লগইন করুন