প্রশ্ন উত্তরে ইসলামী জীবন বিধান, পর্ব- ১..................
লিখেছেন লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের কন্যা ১২ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৯:৪০:৩৩ সকাল
প্রশ্ন ১: আল-সাবি কী?
- গনিমতের মালদের মধ্যে যারা নারী, তাদেরকে আল-সাবি বলা হয়।
প্রশ্ন ২: আল-সাবি কীভাবে জায়েয হয়?
- গনিমতের মালের আওতায় থাকা নারীরা কাফের/অবিশ্বাসী/বিধর্মী হলে কোনো আমির সেইসব নারীকে মুমিন পুরুষের মধ্যে বিলিবন্টন করে দিবেন, এটা জায়েজ।
প্রশ্ন ৩: সব কাফের নারীদের গনিমতের মাল বানানো যাবে?
- মুশরিকদের (অর্থাৎ আহলে কিতাবগণ, ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে থেকে নারী) গনিমতের মাল বানানোর অনুমতি আছে, এ নিয়ে ইসলামি পণ্ডিতদের মধ্যে কোনো বিতর্ক নেই।
প্রশ্ন ৪: মহিলা গনিমতের মালদের যৌনদাসী বানানো কি জায়েজ?
- হ্যাঁ, মহিলা গনিমতের মালদের যৌনদাসী বানানো জায়েজ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেন: মুশরিকদের স্ত্রী অথবা বন্দী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে আমাদের যৌনাঙ্গকে সংযত না রাখলে আমরা তিরস্কৃত হবে না (কুরআন ২৩: ৫-৬)।
প্রশ্ন ৫: বন্ধি হওয়ার সাথে সাথে মহিলা গনিমতের সাথে যৌন সঙ্গম করা কি জায়েজ?
- গনিমতের মাল যদি কুমারী হয়, তাহলে দখল নেয়ার সাথে সাথে যৌনতা করা জায়েজ। কুমারী না হলে আগে তার যৌনাঙ্গ হালাল করে নিতে হবে।
প্রশ্ন ৬: গনিমত নারী বিক্রি করা যাবে কি?
- মুসলিম উম্মাহর জন্য নারী বন্দী, ক্রীতদাসী, যৌনদাসীদের ক্রয়-বিক্রয় এবং উপহার হিসেবে দান করা জায়েজ আছে।
প্রশ্ন ৭: বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছেনি যারা অর্থাৎ রজঃস্রাব হয়নি - এমন নারী গনিমতের সঙ্গে যৌনসঙ্গম করা যাবে?
- রজঃস্রাব না হলেও যদি যৌনসংসর্গ করার উপযুক্ত হয়, তাহলে এটা জায়েজ। আর যদি যৌনসংসর্গ করার উপযুক্ত না হয়, তাহলে তার যৌনাঙ্গে লিঙ্গ প্রবেশ করানো ব্যতীত আর সব ভাবে ভোগ করা যাবে।
চলবে..................
বিষয়: বিবিধ
২০৫৯ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : এটা কোন উত্তর হল না ভায়া। অজ্ঞতার জবাব বিজ্ঞতা দিয়ে করতে হয়। অথচ আপনি তা না করে ভয়, ভিতী দেখালেন। এভাবে এই ২১ শতকে ইসলামের বর্বরতা ধাপাচাপা দেয়া যাবে না, এটা বুঝেন তো??আগের দিনে যারা যুদ্ধবন্ধী হইত, তাদের কে জেলখানায় রাখা হইত না। তখন জেল খানার ব্যবস্থা ছিল না। স্বাধীন কুন রাষ্ট্রও ছিলনা, আমনে সেই জমানার কথা এই জমানায় গাইতেছেন।
তখন বন্ধিদের হাতে-পায়ে শিকল বাধা থাকিত। তারা গ্রামে মহল্লায় গিয়া মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরিয়া ভিক্ষা করিয়া খাইত। মানুষ তাদের ভিক্ষা দিতে চাইত না। এভাবেই তারা বাচিয়া থাকিতে বাধ্য হইত। বহু সম্মানী মানুষও এইভাবে ভিক্ষা করিতে করিতে মইরা যাইত।
মাইয়া লোকের জন্য ছিল আরো বিপদ, ভিক্ষাতো পাইতই না, উল্টো পথে ঘাটে কুত্তা-কুত্তির মত দেহ দান কইরা চলিতে হইত। খারাপ মানুষ চলিবার পথে বুকে-মুকে-পেটে হাত দিত, এই শাস্তি তারা মানিয়া লইতেই হইত। কারণ সে যুদ্ধ করিতে আইছিল পরাজিত হইয়া বন্ধী হইছিল এইটার তার দোষ।
সেই জমানায় আমনের মত মুক্তিযুদ্ধের কণ্যাদের মত মর্দা মার্কা মাইয়ারাও কম ছিলনা। তারাও পুরুষের সাথে যুদ্ধ করিতে যাইত। সেই নারীরা যুদ্ধ করিতে যাইত শত্রু পক্ষের মানুষ হত্যা করিবার জন্য। কারো চুম্বা খাইবার জন্য তারা যুদ্ধে যাইত না। এই মাইয়ারা জানিত যে, যদি আমরা পরাজিত হই, তাইলে আমাদের ধইরা নিয়া যৌনদাসী বানাইবে, ভিক্ষা করিতে হইবে, বলাৎকারিত হইতে হইবে।
এই সব জাইনা যেই সব মাইয়ারা যুদ্ধ করিতে যাইত, তারা যুদ্ধে পরাজিত হইয়া রানীর ইজ্জত কেউ চাইতে পারেনা। এমনকি একজন দাসীর ইজ্জতও চাইতে পারেনা। সকল যুদ্ধ বন্ধীর যেই দশা তাদেরও সেই দশা হইবে। যদিও আমনের কাছে আইজকে সেইটা খারাপ লাগিতেছে।।
মুসলমানেরা যুদ্ধবন্ধী মাইয়াদের রাস্তায় রাস্তায় ছাইড়া না দিয়, ভিক্ষা করিতে না পাঠাইয়া কারো একজনের নিরাপত্তায় রাখিত। যুদ্ধবন্ধী মাইয়ারা তো যুদ্ধ করিতে আইছে, তারা তো পরম আত্মীয় হইয়া আসে নাই! তারা আপন মেহমান হইয়া মুসলমানদের ঘরে আসে নাই। তারে খাওন পরানোর ব্যাপার আছে, সে তো আর শশুড়ের কণ্যা নয় যে তারে কোলে বসাইয়া খানা খাওয়াইবে। তার পরও মুসলমানেরা তারে খাওয়ানোর ব্যবস্তঅ করিছে, বাচ্চা হইলে তার দায় বাবাই নিত, আন্নে এই হানে কি খারাবী দেখলেন।
তখনকার দুনিয়ার হিসাবে বন্ধী মাইয়াদের তো হাজার জনে ধর্ষন করিবার কথা, না খাইয়া রাখনের কথা, বেইজ্জত করিবার কথা, পতিতালয়ে পাঠাইয়া দেওনের কথা। মুসলমানের পদ্ধতি তো বহুত সহনিয় পদ্ধতি ছিল। আমনের গোষ্বা কি এই জন্য যে, "মুসলমানেরা এই সব যুদ্ধ বন্ধী মহিলারে দিয়া মদিনার পাশে দৌলতদিয়া পতিলালয় কেন বানায় নাই' সেই জন্য।
আন্নের দাদাগোর দেশ ভারতে, মাইয়াগোরে মন্দিরে দেবতারদের জন্য সেবা দাসী বানাইয়া রাইখা আসে। আর মন্দিরের দুঃগন্ধ শরীরের সাধুরা, নিজেদের শিব লিঙ্গ খাড়া কইরা এই মাইয়াগোর উপর ঝাপাইয়া পড়ে! এইটা তো বিংশ শতাব্দির কতা। ১৪শ বছর আগেই যখন, মুসলামানেরা জেল খানা বানাইল, জেলে বন্ধি রাখিবার নিয়ম করিল, তখন বন্ধি মাইয়াদের উপর সেই নিয়ম বন্ধ হইয়া গেল।
সেই হিসেবে আমনের তো দাদাগোর বিরুদ্ধে লেকার কথা, মুসলমানদের ছেলেদের পিছনে কেন লাইগা রইলেন?
কার কি গরজ পড়িছে একজন শত্রু মাইয়ারে বসাইয়া নিজের ঘরের খানা খাওয়াইবে! তারপরও মুসলমানেরা তো একটা বিনিময়ের মাধ্যমে কাজটা সারাইছে, একজনের কাছেই থাকছে। সেই জমানায় এইটাই একজন যুদ্ধবন্ধী নারীর জন্য উত্তম বিচার ছিল। আমাদের মন্ত্রীরা তো ইডেন কলেজের ছাত্রীদের নিজের বউয়ের মত জোড় কইরা ইজ্জত কাইরা লয়। একটা শাড়িও দেয়না, একসেট গহনা ও দেয়না, এক বেলা খানাও খাবায় না। আমনেরা নিজেরাই তো সেই রাস্তার মানুষ জানেন সবই কিন্তু বুঝিতে চাহেন না নতুবা দাদাগো প্রদেয় বেতন ভাতা বন্ধ হইয়া যাইবে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : বিষয়টি স্বীকার করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।আপনার নষ্ট নবী এসব আকাজ কুকাজ করেছেন। তো, নবীর জীবনি সমাজে কায়েম করবেন্না?
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : ছাগল কি গাছে ধরে!তো, সাহস করে বোকোহারাম স্টাইলে গনিমত নারী ভোগ-বিক্রি-বিলি-বন্টন শুরু করে দিন। নবীর জীবন আলো সমাজে কায়েম করতে হবে না নাকি??
আমনে তো এই বেথাই ভুইলা গেছন যে, আমনে যুদ্ধবন্ধী নারী লইয়া পোষ্ট লিখিছেন, আমার কতার উত্তর মারিতে না পারিয়া গালাগালির আশ্রয়ে চইলা গেলেন, আবার বোকো হারামের কাহিনী গাইতে লাগিলেন। আমার কথার উত্তর দেন, তারপরে বুকে হারামের কাহিনী গাইব।
কথায় আছে না, যেমন কুকুর তেমন মগুর। আমি মগুর লইয়া বইসা আছি, পরবর্তী আইটেম কি লইয়া লিখিবেন। একটু জানাইয়া দিলে মুগুর ভোতা করিবার কাজে লাইগা যাইতে পারতামন।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : মুগুর তো ইহুদী-নাসারা'র হাতে। দেখেন্না, মধ্যপ্রাচ্যে আল্লার মুমিনদের কি ভাবে বাঁশ দেয়া হয়।সাহস থাকলে আসো ডিবেটের অায়োজন করি।
প্রতিদিন একই আজাইরা প্যাচাল!
ফালতু পোষ্ট!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন