জোকস সমগ্র ৪ (পেট ফাইটা গেলে ডাক্তার ফ্রি )
লিখেছেন লিখেছেন মুসা বিন মোস্তফা ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৭:৪২:৪১ সন্ধ্যা
১।
স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?
ছাত্র : জামাই।
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড়
হয়ে কী পেতে চাও?
ছাত্র : বউ।
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা- বাবার জন্য
কী করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব।
স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার
কাছে কী চায়?
ছাত্র : নাতি-নাতনি।
স্যার : ইয়া খোদা!…তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার অজ্ঞান…।
২।
টীচার পাপ্পুকে জিজ্ঞেস করলেন, “পাপ্পু বলো তো জলের রাসায়নিক ফর্মুলা কি?”
পাপ্পু, “স্যার, H2MgCl2NaClHNO3CaCO3Ca(OH)2SnTNHgNiHCL(COOH)!”
টীচার (একটু ঘাবড়ে গিয়ে), “এটা আবার কি?”
পাপ্পু, “স্যার, মিউনিসিপালিটি যে জলটা দেয়, সেটার কেমিক্যাল ফর্মুলা!”
৩।
স্যারঃ পাপ্পু, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
.
.
.
.
.
.
..
.
.
পাপ্পুঃস্যার, আমি তো কোনদিন কোন কুত্তার বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারামজাদা আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টার #$@$ ভাইঙ্গা দিতাম
৪।
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে।
বাবা : কোথায় ছি লি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায়
ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন
ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন….
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ”জ্বী আঙ্কেল!
সে তো আমার সাথে ছিল”৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ” ও কিছুক্ষন
আগে চলে গিয়েছে”!২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার
সাথেই আছে (!!)
এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?)
সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস করলো,
এবং
বললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ
রাতে আসতে দেরী হবে !!
৫।
প্রেমিকা : জানু ,আজ তো ভেলেন্টাইন্স ডে, আমাকে এমন ভাবে Propose করো যেভাবে আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কোন মেয়ে কে করেনি
.
.
.
.
.
.
.
প্রেমিক : হারামজাদি, কুত্তি , কলংকিনি, শয়তানের শয়তান আই লাভ ইউ চো মাচ আমাকে বিয়ে করে আমার জীবন ধ্বংশ করে দে ডাইনি…!!
৬।
১৯৭০ সাল ! ! !
বর ভাবতোঃ- যৌতুক হিসেবে যদি রেডিও
পাওয়া যেত!
১৯৮০ সাল ! ! !
যৌতুক হিসেবে যদি সাইকেল
পাওয়া যেত !
১৯৯০ সাল ! ! !
যৌতুক হিসেবে যদি মোটর সাইকেল
পাওয়া যেত !
২০০০ সাল ! ! !
যৌতুক হিসেবে যদি কার পাওয়া যেত!
২০১৪ সাল ! ! !
শুধু বিনা বয়ফ্রেন্ডের একটা বউ
পাইলেই
চলে আর কিছু চায় না !!
৭।
এক স্বামীর তার স্ত্রীকে পেটানোর
ইচ্ছা হয়েছে, কিন্তু স্ত্রীর কোন দোষ
পাচ্ছে না।
সে অনেক ভেবেও স্ত্রীর কোন দোষ পায়
না।
হঠাৎ স্বামী বাইরে থেকে এসে দেখে বাড়ির
উঠানে একটি কুকুর শুয়ে আছে।
সে এটা দেখে আর দেরি না করে দ্রুত
ঘরে ঢুকে স্ত্রীকে পেটাতে থাকে।
স্ত্রীঃ (কাঁদো কণ্ঠে) আমারে মারতাছ
ক্যান?
আমি কি করছি?
স্বামীঃ ঐ হারামজাদি বাইরে এতক্ষণ
ধইরা কুত্তা শুইয়া রইছে তুই বালিশ
দেস নাই ক্যান? m/ m/ m/ m/
৮।
স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ।
রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট । এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল ” কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও।” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।
পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট।
খুলে দেখল লেখা আছে ” চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”
৯।
মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস
তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য দুজন সক্ষম
লোক খুঁজছিলেন। প্রায় ২০,০০০
আবেদনপত্র জমা পড়লো, ওই দুটো পোস্টের
জন্য।
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, তরফদার
নামের একজন বাংলাদেশী এবং দত্ত
নামের একজন ভারতীয় বাঙ্গালিও
আছেন।
বিল গেটস ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক
সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন এবং বললেন,
“এখানে যারা জাভা প্রোগ্রামিং পারেন,
শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।”
২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল
ছেড়ে চলে গেলেন। তরফদার এবং দত্ত,
দুজনেই মনে মনে ভাবলেন,
“আমি বরং থেকেই যাই এখানে, হারানোর
তো কিছু নেই আমার। আর
জাভা প্রোগ্রামিং এমন কি জিনিস!
চাকরিটা পেলে, দুই দিনে না’হয়
শিখে নেবো।দাঁড়িয়েই থাকি বরং।”
বিল গেটস এবার বললেন,
“এখানে যাদের নেটওয়ার্কিং এ
দক্ষতা আছে, শুধু তারা থাকবেন।
বাকিরা দয়া করে আসতে পারেন।”
১০,০০০ এর মধ্যে ৫,০০০ জন হল
ছেড়ে চলে গেলেন। দুই
বাঙালি মনে মনে ভাবলেন,
“নেটওয়ার্কিংই বা কি এমন জিনিস।
চাকরিটা পেলে, দুই দিনের মামলা এটাও।”
বিল গেটস এবার বললেন,
“এখানে যাদের উইণ্ডোজ আর ডটনেট এর
ওপর দক্ষতা আছে, শুধু তারাই থাকবেন।
বাকিরা দয়া করে আসতে পারেন।”
আরো ৩,০০০ জন কেটে পড়লেন। দুই
বাঙালি আবারো মনে মনে ভাবলেন,
“টেনশন নেই। চাকরিটা পেলে, দুই
দিনে শর্ট কোর্স করে ফেলবো।”
বিল গেটস এবার বললেন,
“যারা তুরস্কের
ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন শুধু
তারাই থাকবেন, আর
বাকিরা দয়া করে আসুন এবার।”
২,০০০ এর মধ্যে ১,৯৯৮ জনই
বেরিয়ে গেলেন। শুধু দুইজন
দাড়িয়ে রইলেন; তরফদার আর দত্ত।
বিল গেটস বললেন, “গুড! তোমরা দুজন
আমাদের সবকটা ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল
করেছো। যেহেতু পোস্ট দুটো, আর
তোমরা দুজনই আছো, তাই আর কোন টেস্ট
নেওয়া হবে না। তবে,
তোমাদেরকে এপোয়েন্টমেন্ট লেটার
দেওয়ার আগে, তোমরা নিজেদের
মধ্যে তুরস্কের ভাষায় কিছু
কথা বলো তো দেখি!”
তরফদার সাহেব পাশের
ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বললেন,
“ভাইজান, কেমন আছেন?”
দত্তবাবুও হাঁফ ছেড়ে, দাঁত বের
করে বললেন, ‘এই তো, একদম ভালো!
আপনার কি খবর?”
১০।
শিক্ষকঃ বল্টু,
নিউটন কে, জানো?
বল্টুঃ জানি স্যার!
শিক্ষকঃ বলো দেখি,
কি জানো?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ বিজ্ঞানীটির কাজ ছিল
রহস্য
উদঘাটন, তার
বাড়ি ছিল
ওয়াশিংটন,
তার বাপের নাম কটন,
তার ভাইয়ের নাম
ছোটন, তার ছেলের
নাম প্রোটন, তার
প্রিয়
হোটেল শেরাটন,
প্রিয়
খাবার মাটন, তার
ফ্রিজের নাম
ওয়ালটন,
প্রিয় বন্ধুর নাম
রতন,
প্রিয় খেলার নাম
ম্যারাথন . . . স্যার
আর
কিছু ???
স্যার বেহুঁশ . . . ) ) ) ) )
নানা উপায়ে সংগৃহীত
বিষয়: বিবিধ
১৪৩২ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
৫,৬,৭ এর জন্য কিন্তু আপনার ইকটু অসুবিধা হইতে পারে!!!
আগে বেশ কয়েকবার পঠিত হলেও কৌতুকগুলো হাসাতে পারদর্শী!!! হা হা হা হা
মন্তব্য করতে লগইন করুন