জোকস সমগ্র ২ (হার্ট ফেইল হইলে আমি দায়ী নই )
লিখেছেন লিখেছেন মুসা বিন মোস্তফা ২৩ নভেম্বর, ২০১৪, ০৯:০১:১২ রাত
হার্ট ফেইল হইলে আমি দায়ী নই
1. এক
আমেরিকান আর এক
বাঙালীর
মধ্যে কথা হচ্ছে |
.
আমেরিকান:
তোমরা কি অদ্ভূত
জাত !
.
তোমাদের কারোও
রং ফর্সা,
কেউ
আবার বাদামী, কারও
আবার
তামাটে, কেউ
বা কালো |
.
কিন্তু দেখ, আমাদের
সবার
একটাই
রং |
.
আমরা সবাই সাদা |
.
.
.
বাঙালী (মাথা চুলকিয়ে) :
তুমি ঠিকই বলেছো,
কিন্তু
ব্যাপারটা কি জানো?
.
.
.
.
.
.
ঘোড়াদের গায়ের
রং নানা রকম
হয়
বটে, কিন্তু সব
গাধারই তো গায়ের
রং এক | ) ) )
2.
বল্টু আমেরিকা তে সমুদ্রসৈকত এ sun bath নিচ্ছেন।
এক লোক বল্টুর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় জিজ্ঞেস করলঃ "are u relaxing?"
.
বল্টুঃ "No...I'm Boltu Mia" ওই লোক এটা শোনার পর অবাক হয়ে চলে গেলো।
.
কিছুক্ষন পর এক মহিলা বল্টুকে জিজ্ঞেস করলঃ “are u relaxing?"
.
বল্টুঃ “No....I'm Boltu...." মহিলাও অবাক হয়ে চলে গেলো...
.
এমন আরো দুইজন প্রশ্ন করাতে বল্টু বিরক্ত হয়ে উঠে হাটা ধরলো। সামনে গিয়ে দেখে বারাক ওবামা সাহেব ও ছাতার নিচে বিশ্রাম নিচ্ছেন।
.
বল্টু কি মনে করে তাকে জিজ্ঞেস করলোঃ "are u relaxing?"
.
ওবামাঃ "yes, I'm...why?"
.
এটা শোনার পর বল্টু বারাক ওবামাকে কষে এক থাপ্পড় দিয়ে বললঃ ওই দিকে তরে সব মানুষ খুঁজতাছে আর তুই এইখানে ছাতার তলে বাতাস খাছ.....
৩।
একটা অপরিচিত নম্বর হতে একটা ছেলের নম্বর
এ SMS এসেছে,
"hi, tomar ki gf ache?"
ছেলেঃ "ha but tumi k?"
উত্তর এলোঃ "ami tomar baba.aj
barite ay.
tore moja dekhamu."
.
.
(পরে বাসায় ছেলেটি তার
বাবাকে বোঝাতে সক্ষম
হয়েছে যে, অপরিচিত নম্বর হতে SMS আসায়
সে এমনটা বলেছে। আসলে কোন জিএফ নেই।)
.
.
এক সপ্তাহ পরে অন্য একটি অরিচিত নম্বর
হতে SMS এলোঃ "hi tomar ki gf ache?"
ছেলেটির উত্তরঃ "na but tumi k?"
আবার SMS আসলোঃ "c c dhokabaz. ami
tomar
gf bolsi. amake amon vabe dhoka
diteso!"
ছেলেটির উত্তরঃ "sorry januu. ami
vabsilam je
amar baba amake
porikkhakortese "
আবার উত্তর এলোঃ "ami tomar baba e
bolsi.
Ajke bashay ay. Tore moja
dekhamu"
৪।
সগীর: উকিল সাহেব, আমার প্রতিবেশী দস্তগীর সাহেবের কাছে আমি ৫০ হাজার টাকা পাই। কিছুদিন আগেই তিনি ধার নিয়েছিলেন। কিন্তু ফেরত দিচ্ছেন না। আমি এখন কী করতে পারি?
উকিল: আপনি যে তাঁর কাছে টাকা পান, কোনো প্রমাণ আছে?
সগীর: না তো।
উকিল: ঠিক আছে। আপনি তাঁকে একটা চিঠি পাঠান। চিঠিতে লিখুন, ‘আপনার কাছে আমি যে এক লাখ টাকা পাই, সেটা জলদি ফেরত দিন।’
সগীর: তাতে কি কোনো লাভ হবে? আমি তো এক লাখ না, ৫০ হাজার টাকা পাই। দস্তগীর চিঠির উত্তরে সেটাই লিখবে।
উকিল: ব্যস, সেটাই তো চাই। আপনার হাতে তখন একটা প্রমাণ থাকবে! )
৫।
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে। বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
৬।
এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে! বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’
বাস চলতে শুরু করল! বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’
হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল! কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল। তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল! বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল। তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল। হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিল, ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’
৭।
নবদম্পতির বাচ্চা হয়েছে। ফুটফুটে নিখুঁত বাচ্চা। কিন্তু একটাই দোষ। বাচ্চা কোনো কথা বলে না। বারো বছর পর খাওয়ার টেবিলে বাচ্চা প্রথম কথা বলল, ‘আমাকে একটু চিনি দাও।
মা-বাবা অবাক, কী ব্যাপার, তুমি এত দিন কোনো কথা বলোনি কেন?
ছেলে বলল, এত দিন পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই ছিল। আজ চায়ে চিনি কম হয়েছে। ) ) ) )
৮।
একদিন এক প্রতিবেশী গোপাল ভাঁড়ের কাছে এসে :
‘আমাকে একটা চিঠি লিখে দাও।’
‘আমি চিঠি লিখতে পারবো না, আমার পায়ে ব্যথা।’
প্রতিবেশী আশ্চর্য হয়ে বললো, ‘চিঠি তো লিখবে হাত দিয়ে, পায়ে ব্যথা তাতে কী হয়েছে?’
‘কারণ আমি অতোদূর হেঁটে যেতে পারবো না।’
‘অতোদূর হাঁটতে পারবে না মানে?’
‘মানে আমার লেখা চিঠি আমি ছাড়া আর কেউ পড়তে পারবে না। আমার হাতের লেখা খুব খারাপ তো। যাকে চিঠি পাঠাবে, তাকে তো আমাকেই পড়ে দিয়ে আসতে হবে, তাই না? পায়ে ব্যথা নিয়ে যাবো কিভাবে?
৯।
বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলল এক কয়েদি, ‘হুজুর, আমাকে ব্যাংক ডাকাতির মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ আমি একেবারেই নিরপরাধ। আমাকে আপনি বাঁচান।’
সাক্ষী ব্যাংক কর্মকর্তা চিৎকার করে বললেন, ‘না হুজুর! পাঁচ ব্যাংক ডাকাতের মধ্যে এই লোকও ছিল। আমি নিশ্চিত।’
কয়েদি: অসম্ভব! এই লোকটা মিথ্যা বলছে হুজুর। আমরা চারজন ছিলাম!
১০।
বল্টু একটা মোবাইল নিয়ে ৩দিনের এক বাচ্চার মুখে ধরে বসে আছে ৷ এমন সময় বল্টুর বাবা আবুল মিয়া বলে উঠিল এই বল্টু কি করছ ?
বাচ্চাকে ধুদের বদলে মোবাইল খাওয়াচ্ছিস নাকি ?
বল্টু- উফ বাবা ও কাদিতেছে দেখছ না ?
বাবা- ও তাহলে মোবাইল মুখের কাছে ধরে আছিছ কেন ?
বল্টু- না মানে বাবা ওর কথা বুজতেছিনা তাই......
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ওর কথা রেকর্ড করতেছি ও বড় হলে জিগাইবো সে এখন কি বলছে ৷
বিষয়: বিবিধ
১৯০৬ বার পঠিত, ৪১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
.
.
.
.
ধন্যবাদ, ভালো লাগলো।
হার্ট এটাক না হইলেও গলা বাইজা গেছে।
বিয়ার ধান্ধায় আছেন তো তাই gf কৌতুকটা ২বার দিয়েছেন তাই না......??
আমরা সবাই চেষ্টা চালিয়ে যাব আপনার বউ খোজতে!
এক কুঠরী পরিমান হাসলাম উপস্হাপনা পড়ে!
হাসিমাখা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে হে...হে...হে....হে!!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন