১৭ বছরের বালকের কানড
লিখেছেন লিখেছেন সত্যের সেনানী ০৬ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:১৫:৩৮ রাত
একটি ১৭ বছরের বালক যুদ্ধকালীন সময়ের মত ভীতিকর একটি পরিবেশে ২৭০ দিনে ১৭০ জন নারীকে কি করে ধর্ষণ করতে পারে?
আর ১৭০ জন ধর্ষিতা নারী বিগত ৪২ বছরে বাংলাদেশের কোন থানায় কোন মামলা করলো না,একটি জিডি পর্যন্ত করলো না,এমনকি বিভিন্ন সময়ে তাদের বহু সাক্ষাতকার প্রকাশিত হলেও কোথাও তারা সেই ১৭ বছরের বালককে দায়ী করাতো দুরের কথা সেই বালকের নামও পর্যন্ত উচ্চারণ করলো না,গ্রামের একজন লোকও বিগত ৪২ বছরে কোনদিন কাউকে বললো না এই যে এই লোকটি যখন ১৭ বছরের বালক ছিল তখন এই করেছিল .
অথচ আজকে আপনি পেশী আর প্রশাসনের জোরে তাকে বানিয়ে দিবেন ১৭০ জনের ধর্ষণকারী , তার দায়ে ঝুলিয়ে দিতে চাইবেন ফাঁসির দড়িতে আর রাষ্টের বিবেকবান মানুষেরা তা সহ্য করবে ভাবলেন কি করে?
বিষয়: বিবিধ
১২৯৬ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
অথচ দেখেন আমাদের বিড্ডানি ষাঁড় জ্রাফ্রিকবাল কে , সমবয়সী হয়ে ও উনি সে সময় ভয়ে সশিনার পীরের খাটের নিচে লুকিয়ে লুকিয়ে দুধ কলা খাইতে ছিলেন এবং যুদ্ধে যাওয়ার কথা ভাবতে ভাবতে শালার যুদ্ধই শেষ হয়েগেল।যুদ্ধটা ৯ মাস না হয় যদি ৯ বছর হত, তাহলে অবশ্য তিনি যুদ্ধে অংশ গ্রহন করতেন, তিনি এতটা ডরপোক না।
অপরদিকে মহা শিয়াল পণ্ডিত ইতিরহাসবিদ মুন্তাসির মালু ২০-২১ বছর বয়সী থাকার পর ও সাহসের সীমার কারনে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে পারেননি। পরে অবশ্যই কারো কৃপায় একটা সার্টিফিকেট যোগাড় করেছেন। এবং তিনিই এখন দেশের একখান জীবন্ত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস( আসলে শালা একটা পাতিহাঁস)।
আর একজন হলেন বিশিষ্ট মুরগি চোর , মুরগি কবির । কেউ যদি কখন শয়তান না দেখে থাকেন তবে, তাকে দেখলে চলবে।২৪-২৫ বছর বয়সী পাঁঠা হয়ে ও যুদ্ধে যাওয়ার পরিবর্তে পাক বাহিনী কে মুরগী সাপ্লাই দিয়েছিল।
অথচ এই ডরপোক গুলোই আজ আমাদের চেতনার কর্ণধার। দুই পায়ের এই বিশিষ্ট জানোয়ার গুলোই আজ দেশ , দেশের মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে ভয়াভহ এক ব্যাবসায় নেমেছে।
পরিশেষে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে “ এই রকম জানোয়ার না থেকে, যদি আজ আমাদের ১০ জন কামারুজ্জামান থাকত । তবে আজ আমাদেরকে ভারতের তাঁবেদারি করা লাগতো না।
মন্তব্য করতে লগইন করুন