সব শিয়ালেই মুরগীর স্বাধীনতা চায়

লিখেছেন লিখেছেন খান জুলহাস ২১ এপ্রিল, ২০১৫, ১২:১২:০৭ দুপুর

সব শিয়ালেই মুরগীর স্বাধীনতা চায়, কারণ মুরগী স্বাধীন হলেই, শিয়াল ভাল খাবার পায় !

তেমনিভাবে সব লুইচ্চারাই নারীর স্বাধীনতা চায়, কারন নারী স্বাধীন হলেই, লুইচ্চারা লুইচ্চামির সুযোগ পায় ।

পর্দাই একমাত্র নিরাপদ আশ্রয়। ঝিনুকের ভিতর মুক্তো যেমন সুরক্ষিত থাকে, তেমনি নারীরা সুরক্ষিত থাকে পর্দার ভিতরে।

ছোলা ছাড়া কলা যেমন,পর্দা ছাড়াও নারী তেমন।

বিষয়: বিবিধ

১১০৪ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

316107
২১ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০১:৪৫
egypt12 লিখেছেন : হুম যুক্তির কথা
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৭
257274
খান জুলহাস লিখেছেন : ধন্যবাদ
316124
২১ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৫২
হতভাগা লিখেছেন : নারীকে বন্দী রাখার ফন্দি
২১ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১২
257254
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : দুঃখজনকভাবে সত্য হলেও পর্দার ব্যাপারে আপনারা সর্বদাই অসম্পূর্ণ বক্তব্য উপস্হাপন করেন। মেয়েদের বোরখা পরায়ে রাস্তায় ছেড়ে দাও problem solved" এমন ভাবেই সবাই ভাবে অথচ এটা একটা গাঁজাখুরী চিন্তধারা। পশ্চিমা দেশগুলোতে হিজাব পরিহিতা মুসলিম নারীরাই অমুসলিমদের দ্বারা বেশি হত্যা, হটাৎ আক্রমণ, ইভ টিজিং সহ নানান সহিংসতার শিকার হন। একজন নারী তিনি হিজাব পালন করুক অথবা নাই করুক, রাস্তায় একা থাকলে সর্বাবস্হায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় থাকেন। ইসলাম বলেছে, হিজাব করার সাথে সাথে নারীরা বাইরে বের হলে বাবা, ভাই, চাচা, মামা অর্থাৎ রক্ত সম্পর্ক আছে এমন পুরুষ অথবা হাজবেন্ডকে সাথে নিয়েই যেন বের হয়। এর ফলে সে একা হবেনা, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবেনা। কেউ একা পেয়ে গান গাইতে যাবেনা, চুমকি চলেছে একা পথে সঙ্গী হলে দোষ....কি? কারণ সে একা না, সাথে একজন পুরুষ আছেন। কাজেই বোরখা পরাইয়া মেয়েদের রাস্তায় ছেড়ে দাও তারা নিরাপদ এমন প্রচার না করাই ভাল।
২১ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৩
257255
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : সরি ভাইয়া মন্তব্য করতে গিয়ে আপনার লেখায় প্রতিমন্তব্য করে ফেলছি।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৮
257275
খান জুলহাস লিখেছেন : হ্যা শিয়াল থেকে মুরগীকে তো বন্দিই করতে হবে।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:১১
257276
খান জুলহাস লিখেছেন : হ্যা শিয়াল থেকে মুরগীকে তো বন্দিই করতে হবে।
316149
২১ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১২
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : দুঃখজনকভাবে সত্য হলেও পর্দার ব্যাপারে আপনারা সর্বদাই অসম্পূর্ণ বক্তব্য উপস্হাপন করেন। মেয়েদের বোরখা পরায়ে রাস্তায় ছেড়ে দাও problem solved" এমন ভাবেই সবাই ভাবে অথচ এটা একটা গাঁজাখুরী চিন্তধারা। পশ্চিমা দেশগুলোতে হিজাব পরিহিতা মুসলিম নারীরাই অমুসলিমদের দ্বারা বেশি হত্যা, হটাৎ আক্রমণ, ইভ টিজিং সহ নানান সহিংসতার শিকার হন। একজন নারী তিনি হিজাব পালন করুক অথবা নাই করুক, রাস্তায় একা থাকলে সর্বাবস্হায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় থাকেন। ইসলাম বলেছে, হিজাব করার সাথে সাথে নারীরা বাইরে বের হলে বাবা, ভাই, চাচা, মামা অর্থাৎ রক্ত সম্পর্ক আছে এমন পুরুষ অথবা হাজবেন্ডকে সাথে নিয়েই যেন বের হয়। এর ফলে সে একা হবেনা, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবেনা। কেউ একা পেয়ে গান গাইতে যাবেনা, চুমকি চলেছে একা পথে সঙ্গী হলে দোষ....কি? কারণ সে একা না, সাথে একজন পুরুষ আছেন। কাজেই বোরখা পরাইয়া মেয়েদের রাস্তায় ছেড়ে দাও তারা নিরাপদ এমন প্রচার না করাই ভাল।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:১৩
257277
খান জুলহাস লিখেছেন : একমত। ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File