এবার ভিকারুননিসা নূন কলেজে টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নে কুরআন শরীফকে অপমান
লিখেছেন লিখেছেন খান জুলহাস ২৬ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:১২:৫৮ সকাল
এই সরকার আসার পর থেকে ইসলামের উপর একের পর এক আঘাত হানতে নাস্তিকরা। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে হিজাব নিষিদ্ধসহ নানা ভাবে এই আঘাত হানছে নাস্তিক্যবাদী এই সরকারের সাঙ্গপাঙ্গরা।
অপমান করা হয়েছে কুরআন মুখস্তকারী হাফেজদের যাদের সম্মান সবার উপরে। এট মেনে নেয়া যায় না।
প্রশ্নপত্রে যা ছিল তা হলঃ
১) ভিকারুননিসা নূন কলেজে টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নে পবিত্র কুরআন শরীফকে অবজ্ঞা করা হয়েছে।
বলা হয়েছে-
বর্তমান যুগে পবিত্র কুরআন শরীফ হিফজ করা নাকি অচল। নাউযুবিল্লাহ।
প্রশ্নটি এমনভাবে করা হয়েছে যে, অশিক্ষিত চাষীরাই ছেলে মেয়েদের কুরআন শরীফ হেফজ করায়। নাউযুবিল্লাহ।
২) কথিত সৃজনশীল প্রশ্নের নামে ‘ইলমা নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করা হয়েছে। ইলমা’র মা তাকে হিন্দুদের পূজার খাবার খেতে নিষেধ করেছে (যা মুসলমানদের একান্ত ধর্মীয় অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত)। অথচ এ ঘটনাকে একটি ‘তুলসী গাছের কাহিনী’ নামক গল্পের সাথে মিলিয়ে ইলমার মাকে দেখানো হয়েছে নেগেটিভ ভূমিকায় এবং ইলমাকে দেখানো হয়েছে উদারনৈতিক হিসেবে।
ভিকারুননিসার যে শিক্ষক এ প্রশ্ন তৈরী করেছে
-তাকে সবার সামনে আনা হোক, -সে কোন উদ্দেশ্য নিয়ে, -কার ইন্ধন ও সাহায্যে -এবং কোন সাহসে এ প্রশ্ন তৈরী করেছে সেটা আগে বের করা হোক এবং তার গোড়া শুদ্ধু তুলে ফেলা হোক।
সবাই এর বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ করুন, নয়ত
শিক্ষাক্ষেত্রে এ ধরনের শয়তানি বার বার হতেই থাকবে।
এই সরকার আসার পর থেকে ইসলামের উপর একের পর এক আঘাত হানতে নাস্তিকরা। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে হিজাব নিষিদ্ধসহ নানা ভাবে এই আঘাত হানছে নাস্তিক্যবাদী এই সরকারের সাঙ্গপাঙ্গরা।
অপমান করা হয়েছে কুরআন মুখস্তকারী হাফেজদের যাদের সম্মান সবার উপরে। এট মেনে নেয়া যায় না।
প্রশ্নপত্রে যা ছিল তা হলঃ
১) ভিকারুননিসা নূন কলেজে টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নে পবিত্র কুরআন শরীফকে অবজ্ঞা করা হয়েছে।
বলা হয়েছে-
বর্তমান যুগে পবিত্র কুরআন শরীফ হিফজ করা নাকি অচল। নাউযুবিল্লাহ।
প্রশ্নটি এমনভাবে করা হয়েছে যে, অশিক্ষিত চাষীরাই ছেলে মেয়েদের কুরআন শরীফ হেফজ করায়। নাউযুবিল্লাহ।
২) কথিত সৃজনশীল প্রশ্নের নামে ‘ইলমা নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করা হয়েছে। ইলমা’র মা তাকে হিন্দুদের পূজার খাবার খেতে নিষেধ করেছে (যা মুসলমানদের একান্ত ধর্মীয় অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত)। অথচ এ ঘটনাকে একটি ‘তুলসী গাছের কাহিনী’ নামক গল্পের সাথে মিলিয়ে ইলমার মাকে দেখানো হয়েছে নেগেটিভ ভূমিকায় এবং ইলমাকে দেখানো হয়েছে উদারনৈতিক হিসেবে।
ভিকারুননিসার যে শিক্ষক এ প্রশ্ন তৈরী করেছে
-তাকে সবার সামনে আনা হোক, -সে কোন উদ্দেশ্য নিয়ে, -কার ইন্ধন ও সাহায্যে -এবং কোন সাহসে এ প্রশ্ন তৈরী করেছে সেটা আগে বের করা হোক এবং তার গোড়া শুদ্ধু তুলে ফেলা হোক।
সবাই এর বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ করুন, নয়ত
শিক্ষাক্ষেত্রে এ ধরনের শয়তানি বার বার হতেই থাকবে।
বিষয়: বিবিধ
১৩৮৮ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন