জাহান্নাম বড় প্রয়োজন

লিখেছেন লিখেছেন না বলা কথা ২০ অক্টোবর, ২০১৫, ০৪:৪৮:১০ বিকাল





জাহান্নাম একটি মৌলিক প্রয়োজন। কথা শুনে হাসেন আর কাদেন আমি যা বলছি তাই সত্যি । আমার লেখাটা শেষ পর্যমত্ম পড়লে আপনিও আমার সাথে একমত হবেন বলে আমি শত ভাগ বিশ্বাস করি। আমাদের দেশে মসজিদ বাড়ছে, নামাজী বাড়ছে কিন্তু ঈমানদার কমছে, সুশীল সমাজ বাড়ছে সাথে সাথে পালস্না দিয়ে বাড়ছে সমাজের কুকর্ম, মানবতাবাদী সংগঠন যত বাড়ছে সমাজে মানবতা ততই ধংস হচ্ছে। আজকাল আমরা আলস্নাহ ও রসুল (সাঃ) কে যতটা না ভয় পাই বা সম্মান করি তার চাইতে অনেক গুন বেশী ভয় পাই সরকারী দলকে এবং অনেক বেশী সম্মান করি ক্ষমতাশীলদের। আপনার বিবেককে প্রশ্ন করম্নন উত্তর এটাই পাবেন।

এদেশে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা প্রমাণ করে যে, জাহান্নাম বড় প্রয়োজন। আপনাদের কি মনে আছে ১৯৯৯ সালে থার্টি ফাস্ট নাইটে ছাত্রলীগের রাসেল বাংলাদেশের সেরা বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসটিতে হাজার হাজার মানুষের সামনে আমার বোন বাধঁনকে লাঞ্ছিত করল তার বিচার হয়নি দুনিয়ার এই আদালতে বরং ক্ষমতার দাপটে আসামীরা বেকসুর খালাস পেয়েছেন। আমার বোন বাধনের কান্না এদেশের বিচারকের কাছে মুল্য না থাকলেও মহান সৃষ্টিকর্তা এই বিচার করার জন্য তৈরি করেছেন জাহান্নাম। বাধন এর জায়গায় আপনার বোনের কথা ভাবুন তাহলেই আপনি বলবেন হা সত্যিই জাহান্নাম বড় প্রয়োজন।

২০০১ সালের সিমির আত্তহত্যার কথা কি মনে পড়ে? পড়ালেখার খরচ যোগানোর জন্য বিয়ে বাড়ি সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আলপনা আকঁতে গিয়ে রাতে বাড়ি ফিরতে হতো। আর তখনই রাসত্মায় তাকে সহ্য করতে হয়েছে অসহনীয় শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা। আর এই যন্ত্রণা দেবার নেতৃত্ব দিয়েছেন তৎকালিন খিলগাও থানার দারোগা । ভাবতে পারছেন যারা আমারদের জান মাল রক্ষা করবে তারাই ভক্ষকের ভহমিকা পালন করে। জাহান্নাম যদি না থাকে তবে এদের শাসিত্ম দেবে কে?

মনে কি পড়ে আপনাদের সেই ছোট বোন তৃষার কথা । আমি গাইবান্দার ৪র্থ শ্রেনীর ছাত্রী তৃষার কথা বলছি, ২০০২ সালের ১৭ই জুলাই বখাটেদের হাত থেকে জীবন বাঁচাতে পুকুরে ডুবে নিহত হয়।সেই আসামীরা আজ দুনিয়ার সুখ ভোগ করছে আর তৃষা অকালে চলে গেল সৃষ্টিকর্তার সান্নিধ্যে। জাহান্নাম যদি নাই থাকে তবে তৃষার পিতামাতা ও বিবেকবান মানুষগুলো মনকে শামত্ম করবে কি দিয়ে?

ধর্ষনের সেঞ্চুরী হয়েছে এই দেশে । আপনি ভাবতে পারেন কত স্বপ্ন বুকে নিয়ে আমার আপনার বোন পড়তে আসে বিশ্ববিদ্যালয়ে অথচ ফেরার সময় তার সবচেয় দামি সম্পদ হারিয়ে ফেলে এদেশের সোনার ছেলে ছাত্রলীগ এর হাতে। একশত বোনকে ধর্ষন করেও যে দেশে শাসিত্ম হয় না সেদেশে সেই নির্যাতিত মানুষগুলো ডুকরে কাঁদে শুধু আলস্নাহর কাছে । বিচার তিনিই করবেন তার জন্য প্রস্ত্তত করে রেখেছেন জাহান্নাম।

২৮অক্টোবর ২০০৬ এই দিনটির কথা মনে হলে এখনো মানুষ কেঁদে ওঠে। রক্তে লাল হয়েছিল পল্টনের পিচঢালা পথ। লগি, বৈঠা দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে মানুষ মারার দৃশ্য সভ্য পৃথিবীর ইতিহাসে মনে হয় এটাই প্রথম। মৃত মানুষের উপর উঠে নৃত্যের দৃশ্য সারা পৃথিবীর বিবেকবান মানুষকে কাuঁদয়েছে। কিন্তু কাঁদাতে পারেনি বাংলাদেশের বিচারকদের । ক্ষমতাশীলদের ভয়ে কোন বিচার হয়নি এই নির্মম হত্যাকান্ডের। সেই দিন শাহাদাতবরণকারী মুজাহিদ,শিপন ও রফিকসহ সকল শহীদের মা, বোন , বাবা সহ তার সহপাঠীরা আজও কান্না করে ফরিয়াদ করছে হে আলস্নাহ, তুমি পরকালে এর বিচার করো। ইল্রেট্রিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া সহ হাজারো মানুষের কাছে এই হত্যার ভিডিও রয়েছে কিন্তু তার বিচার হলো না । সেই মুজাহিদকে যদি আপনার ভাইয়ের জায়গায় বসান তবে নিশ্চয় আমার সাথে আপনি বলবেন জাহান্নাম বড় প্রয়োজন।

‘‘আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনা চিৎকার,

বুকের ব্যাথা বুকে চাপা দিয়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার’’

নিজেকে ধিক্কার দেওয়া ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। চোখের সামনে ৫৪জন চৌকস সেনাকর্মকর্তাসহ ৭৪ জন মানুষ নিহত হল ২০০৯ সালের ২ ফেব্রম্নয়ারী বিডিআর বিদ্রোহে। দেশের জন্য যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্ত্তত ছিল সবর্দা। সেই দেশেই দেশের মানুষের হাতে নির্মম ভাবে জীবন দিতে হলো। হায়রে দেশ , হায়রে দেশের শাসক। যেই দেশের শাসক নিজের শক্তিকে নিজ হাতে খতম করে সেদেশে বাস করে বুকের ব্যাথা চাপা দেওয়ায় শতভাগ যুক্তিসংগত। এই নির্মম হত্যাকান্ডে ৬৪জনকে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদন্ড বাকীদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। এই বিচারে কোন নিহতের পরিবারই খুশি হতে পারেনি, খুশি হতে পারেনি দেশের মানুষ। প্রতিটি মানুষই নিজের অজামেত্মই বলে ফেলে আলস্নাহ তুমি এর বিচার করো, তুমি এদের জাহান্নামে আগুনে পুড়িয়ে মেরো।

২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সকাল আটটার সময় ঘটে গেল এক অঘটন। কয়েক মিনিটের মধ্যে হাজার হাজার মানুষের সুখের রঙ্গিন স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেল। সাভার বাসষ্ট্যান্ডে আটতলা বিশিষ্ট রানা পস্নাজা ধসে পড়ল । হাজার হাজার নিরীহ মানুষ আটকা পড়ল তাদের আর্তনাতে আকাশ বাতাশ ভারী হয়ে উঠল । ঝরে গেল প্রায় বারশত প্রাণ। এই হত্যাকান্ডের কোন বিচার হয়নি কবে হবে জানিনা, নাকি ক্ষমতার দাপটে সব মিলিয়ে যাবে একদিন। খেটে খাওয়া মানুষ গুলো কাজের মধ্যে নিজেকে হারাবে, আমরা আমাদের পরিবার নিয়ে ব্যসত্ম থাকব কিন্তু যার একটি পা নেই, যার একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটি চলে গেল পরপারে তাদের কি হবে? এদেশের আদালতের হাত পা বাঁধা তারা পারবে না এর বিচার করতে, তাই বিচার হবে আলস্নাহর আদালতে , সেখানে কোন দল নেই,নেই ক্ষমতার দাপট । রানা পস্নাজা ধসের সাথে যারা বিন্দুমাত্র জড়িত তাদেরও বিচার আমরা চাই। জাহানামই হোক তাদের ঠিকানা ।

রানা পস্নাজার কান্না থামতে না থামতেই এদেশের মাটিত ঘটে গেল আরেক ইতিহাস। মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে নিরপরাধ মানুষকে ফাuঁসর কাষ্ঠে ঝুলানো হলো।কেদেঁ উঠল বাংলার ইসলাম প্রিয় লাখো মানুষ। সারা বিশ্ব ধিক্কার দিল কিন্তু কি হলো আমরা হারালাম এক সৎ দেশপ্রেমিক মানুষকে। আমি আব্দুল কাদের মোলস্নার কথা বলছি ২০১৩ সালের ১২ডিসেম্বর ফাঁসি দিয়ে মৃত্যদন্ড কার্যকর করা হয়। পত্র পত্রিকায় পড়েছি তার অপরাধ প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপÿ যার ফলে আদালত সরকারের চাপে তাকে যাবৎজীবন কারাদন্ড দেন। কিন্তু তাতেও ইসলামের শত্রম্নদের মন ভরে নি । রায়ের ক্ষত্রে সরকারের আপিল করার নিয়ম না থাকলেও সংসদ বসে আপিল করার ক্ষমতা পাস করে তাকে পুনরায় যাবৎজীবনের পরিবর্তে ফাসির রায় দেওয়া হয়। আমি মনে করি এই অবিচারের বিচার করার জন্যই আলস্নাহ জাহান্নাম তৈরি করেছেন।

২৭এপ্রিল২০১৪ নারায়নগঞ্জের সাত খুনের ঘটনার বিচার কবে শেষ হবে তা আমরা কেউ জানি না। এই খুনের সাথে দেশের ক্ষমতাশীলদের একটি বড় অংশ জড়িত বলে পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। সুতরাং এই দেশে এর যথাযথ বিচার হবে বলে আশা করা যায় না। এই নির্মম হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদের বিচারের জন্যই জাহান্নাম বড় প্রয়োজন।

হরতাল বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক অধিকার। যদিও এদেশের অনেক নেতাই হরতাল দিব না বলে ওয়াদা করেছিলেন কিন্তু দেখা গেল পরবর্তীতে তারাই হরতাল দিল। যাক রাজনীতির শেষ কথা বলতে নাকি কিছু নেই। আমি বলতে চাই হরতাল অধিকার হলেও গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়ানো মনে হয় কোন অধিকারের মধ্যে পড়ে না। কেন নিরিহ ও নিরপরাধ মানুষগুলোকে আগুনে পুড়ে মারা হলো? এর জবাব কে দিবে? কে করবে এর বিচার? জানি এর বিচার কেউ করবে না কারণ তাতে নিজেদের ফেঁসে যাওয়ার সম্ভবনা আছে। নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা হল ইসলামে সবচেয়ে বড় গুনাহ। সুতরাং এই কাজ যারা করেছেন তাদের শাসিত্মর জন্যই জাহান্নাম বড় প্রয়োজন।

আমি গ্রামের ছেলে আর গ্রাম আমি খুব পছনদ করি। গ্রামের সমাজ প্রথা খুব সুন্দর একটি ব্যবস্থা। কিন্তু আজ সেই সামাজিকতা আর নেই। আগে গাছের নিচে বসে দুপুর বেলা সবাই গল্প করতাম আর বিকেলে গুলস্নাছুট খেলতাম। আর এখন স্যাটেলাইট চ্যানেলের কারণে সবাই ঘরে বসে মুভি ও সিরিয়াল দেখে। পারস্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে জমি চাষ করতাম। বর্তমানে গ্রামের ভিতরে গিয়ে শিল্পকারখানা তৈরি হচ্ছে যার ফলে গ্রামের জমির দাম বেড়ে গেছে অনেক গুন। টাকার লোভ সামলাতে না পেরে আজ জমি ভাগাভাড়ি নিয়ে ভাই/বোন ও পিতা/সমত্মানের ঝগড়া হলো সাধারণ ব্যাপার। গ্রামের প্রভাবশালী লোক ক্ষমতার দাপটে আজ গরীব ও এতিমদের জমি জোর করে দখল করে নিচ্ছে অথচ প্রশাসন নিরব কারণ তারা সরকারী দলের লোক আবার জমির কমিশনও নিয়মিত পাচ্ছে সুতরাং জমির পাশে দাড়িয়ে গরীবের চোখের জ্বল ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। এই রকম জুলুমবাজ বাদশাহ আর তার সহযোগীদের জন্যই জাহান্নাম বড় প্রয়োজন।

স্ট্যার্ন্ডাড গৃু্রপের মালিকের কান্না ক্ষত বিক্ষত করেছে দেশের বিবেকবান মানুষের হৃদয়। যেই প্রতিষ্ঠানটি তিনি তিলে তিলে গড়ে তুলেছিলেন তা একনিমেষে পুড়ে ছাই হয়ে গেল। ১৮ হাজার শ্রমিক কাজ করত এই প্রতিষ্ঠানে, নিয়মিত বেতনও পেত তারা তবে কেন পুড়িয়ে দেওয়া হলো? স্ট্যার্ন্ডাড গ্রম্নপ নয় আমি মনে করি বাংলার ১৮হাজার পরিবার পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এর বিচার হবে কি এই দেশে ? যেই আগুনে পুড়ে গেল সাজানো প্রতিষ্ঠান সেই আগুনেই আলস্নাহ অপরধীদের পুড়িয়ে মারার জন্যই তৈরি করেছেন জাহান্নাম।

২০১৫সালে পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে যা করল ছাত্রলীগ তা চোখে দেখল না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বামীর কাছ থেকে স্ত্রী, ভাইয়ের কাছ থেকে বোন, বাবার কাছ থেকে মেয়েকে কেড়ে নিয়ে নারীর ইজ্জত নিয়ে যারা খেলা করল তাদের খুজে পায় না পুলিশ। হায়রে দেশ হায়রে স্বাধীনতা, স্বাধীন দেশে আমার বোন আজ লাঞ্ছিত। এসব নরপিচাশদের শাসিত্মর জন্য জাহান্নামই হলো উপযুক্ত স্থান।

শিশু রাজনের হত্যার ভিডিওটি নিশ্চয় দেখেছেন, কি নির্মম , কি নিষ্ঠুর,কি পাশবিক ? মানুষ নামের পশুগুলো শিশুদেরকে হত্যা করছে কিন্তু এর বিচার কবে হবে ? খুলনার রাকিবকে মলদ্বার দিয়ে বাতাস ডুকিয়ে হত্যা করা হলো। রাকিব ও রাজনের পরিবারের আর্তনাত আলস্নাহর আরশ কেপে উঠেছে নিশ্চয়। জাহান্নামের শাসিত্ম ছাড়া আর কোন বিকল্প শাসিত্ম দিয়ে এই হত্যার প্রাপ্য বিচার হবে না।

আমি বাংলাদেশের কয়েকটি আলোচিত ঘটনা তুলে ধরেছি মাত্র। এরকম হাজারো ঘটনা ঘটে যাচ্ছে প্রতিদিন কিন্তু সব খবর মিডিয়াতে আসে না। কত বোন রাজপথে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয় প্রতিদিন, কত মানুষ বিনা দোষে জেল খাটছে বছরের পর বছর, পুলিশের নির্যাতনে কত মানুষ আজ পঙ্গু, কত মানুষ আজ ঘর ছাড়া রাজনৈতিক মামলার কারণে, কত জন জীবন দিল ইসলামের কথা বলে, কত ইয়াতিম ডুকরে কাঁদে তার অধিকার হননের জন্য এর কি কোন বিচার হবে না। আমেরিকার প্রতি ৪৬ সেকেন্ডে একজন নারী ধর্ষিতা হয় । তাই দু:খ করে আমেরিকার খ্যতিমান টিভি বিশেস্নষক বলেছিলেন, ‘‘আমেরিকা , বিধাতা অবশ্যই তোমার বিচার করবেন আর তিনি যদি তোমার বিচার না করেন তবে আদ, সামুদ আর লুত সম্প্রদায়কে কেন ধ্বংস করেছিলেন তার জন্য স্বংয়ং বিধাতাকেই একদিন ক্ষমা চাইতে হবে’’। আমাদের দেশেরও আজ লুত জাতির মত নোংরামী শুরম্ন হয়েছে সুতরাং আলস্নাহ বিচার আমাদের করবেনই তাই তার জন্য তিনি প্রস্ত্তত করে রেখেছেন জাহান্নাম।

আলস্নাহ বলেন, আর খোদাদ্রোহী মানুষদের নিকৃষ্ট পরিণতি হচ্ছে জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল জ্বলবে। এটা অত্যমত্ম খারাপ স্থান, প্রকৃত পক্ষ এ স্থান তাদের জন্যই। অতএব সেখানে তারা স্বাদ গ্রহণ করবে টগবগে ফুটমত্ম পানি,পুজঁ,রক্ত এবং এ ধরণের আরো অনেক কষ্টের। ( সুরা সাদ- ৫৫-৫৮)।

বিষয়: বিবিধ

১৫৫২ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

346543
২০ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:৪৩
287745
না বলা কথা লিখেছেন : ধন্যবাদ ।
346559
২০ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
শেখের পোলা লিখেছেন : অবশ্যই জাহান্নাম প্রয়োজন এবং তা প্রস্তুত৷শুধুই মেয়াদ শেষের অপেক্ষা৷ আপনাকে ধন্যবাদ৷
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:৪৪
287746
না বলা কথা লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
346582
২০ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:০৫
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..


অন্যতম আশ্চর্যের ঘটনা ঐটি-
যখন মাজলুম ধরবে জালিমের হাত-
এবং উভয়ে হাসতে হাসতে জান্নাতে চলে যাবে.....

তবে অহংকারী এ সুযোগ পাবেনা!!
এদের জন্য জাহান্নামইৌপযুক্ত ঠিকানা


আল্লাহুম্মাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়াক্বিনা মিনান্নার Praying Praying Praying
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:৪৪
287747
না বলা কথা লিখেছেন : Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File