জ্বীন জাতীর ইতিহাস

লিখেছেন লিখেছেন জহুরুল ১১ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:০৮:৫৮ সকাল

আমরা মসুলমান জ্বীনের অস্তিত্বে বিশ্বাসি।কারন মহাস্রষ্টা আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বহুজায়গায় জ্বীনের কথা উল্লেখ করেছেন।তাছাড়া হাদীসেও জ্বীন বিষয়ক অনেক আলোচনা পাওয়া যায়।তাই জ্বীনের অস্তিত্বে বিশ্বাস রাখার বিষয়টি ঈমান - আকিদার অংশ হয়েই দাড়ায়।



অমুসলিমদের মাঝে ভূত নিয়ে রয়েছে বিভ্রান্তি।একদল বিশ্বাস করে আরেকদল অবিশ্বাস করে ।মূলত দু দলই বিভ্রান্তি ভিতর আছে।।আসলে ভূত বলে কিছুই নেই।আছে জ্বীন।আর জ্বীনদের কার্যকলাপ দেখে বা শুনে ভূতের কারসাজি বলে মনে করে এবং ওগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হাতড়াতে থাকে ভূতে অবিশ্বাসিরা।

যাইহোক আমরা অনেকেই জ্বীন জাতির ভাল ইতিহাস জানি না। যারকারনে মাঝেমধ্যে অসুবিধায় পড়তে হয়।তাই আমি আপনাদের একটা পি ডি এফ লিংক দিলাম ডাউনলোড করে পড়ে নিবেন।অনেক অজানা কিছু জানতে পারবেন।Click this link



যারা জ্বীন দেখেছে বা আক্রান্ত হয়েছে তাদের নিজের মুখের বলা ঘটনা গুলো শুনুন।শুনলেই বুঝতে পারবেন।কয়েকটা ডাউনলোড করে নেন।Click this link

ভূত দেখেছি', প্রমাণ নিয়ে হাজির ব্রিটিশ দম্পতি



ওরা ঘুরতে গিয়েছিলেন ব্রিটেনের অন্যতম বিখ্যাত দুর্গ 'ডুডল ক্যাসেলে'। গোটা ক্যাসেলের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে প্রচুর ছবি তুলছিলেন। ঘরে এসে সেসব ছবি দেখতেই চক্ষুচড়ক গাছ ওদের। ঘটনাটা পুরো বলার আগে ওদের নামটা বলে ফেলা যাক। নাম ডিন হার্পার ও তাঁর স্ত্রী অ্যামি হার্পার। ওদের দাবি তারা ওই ডুডল ক্যাসেলে ভূত দেখেছেন। আর সেই ভূতের ছবি অজান্তেই ক্যামেরাবন্দি হয়ে গিয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ধূসর রঙের পোশাক পরা এক মহিলা দাঁড়িয়ে রয়েছেন (ছবিতে)।

হার্পার দম্পতির তোলা সেই ছবি অনেকভাবে খুঁটিয়ে দেখার পরও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে ওটা কিসের ছবি। অনেকেবলছেন, ওই ছবিটা ভূত/আত্মা/অশরীরী কোনও কিছুর। দাবি, বিশ্বাস, অবিশ্বাসের কথা ছেড়ে আবার বরং ঘটনায় ফিরে যাওয়া যাক।

১০৭১ সালে তৈরি হওয়া ডুডলে ক্যাসেলকে হন্টেড হিসাবেই পরিচিত। অনেকেই বলেন, ওখান গেলে নাকি গা ছমছম করে। কেউ কেউ আবার ভয়ে যেতেও চান না। সেই ক্যাসেলের একেবারে ওপর থেকে মোবাইলের মাধ্যমে তোলা একটা ছবি নিয়েই তোলপাড় পড়ে গেল। হার্পার দম্পতির বিশ্বাস ছবিটা ভৌতিক কোনও কিছুর অস্তিত্ব প্রমাণ করছে। ৩০ অগাস্ট এই ছবিটি তুলেছিলেন অ্যামি হার্পার।

অ্যামিদের দাবি, ছবির সেই রহস্যময়ী আসলে ডরথি বেয়ামন্টের। যিনি ১৬৪৬ সালে মারা যান। মৃত্যুসজ্জায় ডরথি চেয়েছিলেন, তাঁর মরে যাওয়া শিশুর পাশে তাঁকে সমাধিস্থ করা হোক। সঙ্গে চেয়েছিলেন, তাঁর অন্তেষ্টিক্রিয়ার সময় যেন স্বামী উপস্থিত থাকেন। কিন্তু ডরথির দুটি শেষ ইচ্ছার একটাও পূর্ণ হয়নি। সেই থেকেই নাকি অশরীরী হয়ে ঘুরছেন ডরথি। সেই ডরথির ছবিই নাকি ক্যামেরাবন্দি হয়েছে।Click this link

তাছাড়া স্থানীয় কওমি আলেমদের সাথে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিবেন।যারা জ্বীন হাজির করে সেইসাথে আবার জ্বীনে ধরা রোগীর জ্বীন ছাড়ায়।তবে সাবধান জ্বীনের বাদশা হতে।

বিষয়: বিবিধ

১৫৯৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File